নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বের যেকোনো দেশে গণতন্ত্র, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কথা বলা আধিপত্য বিস্তার নয়, এটা যুক্তরাষ্ট্রের স্বাভাবিক পররাষ্ট্রনীতি। কারণ মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য এ বিষয়ে সবার অঙ্গীকার রয়েছে। দেশে দেশে গণতন্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপের ব্যাখ্যা দিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস।
আজ সোমবার ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলনের ‘ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে প্রতিযোগিতা’ শীর্ষক অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে পিটার হাস এসব কথা বলেন।
পিটার হাস বলেন, কেউ কেউ ভাবেন যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্র, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আধিপত্য বিস্তার করে। মূলত এটা সারা বিশ্বের মানবাধিকারের জন্য একটা সাধারণ অধিকার। এই বিষয়ে বিশ্বের প্রতিটি রাষ্ট্রই সম্মত হয়েছে। এটা কখনো আধিপত্য নয়। এটা গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমান সময়ে চায়নার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপের বিষয়ে পিটার হাস বলেন, ‘প্রতিযোগিতা শব্দটা মূলত চায়নার বিরুদ্ধে যায়। আমার পুরো বক্তব্যে প্রতিযোগিতার কথা বলা হয়নি। এটা মূলত আইডিয়াকেন্দ্রিক প্রতিযোগিতা। এটা এমন প্রতিযোগিতা নয় যেটার জন্য জোর করতে হবে। এই প্রতিযোগিতা ধারণাকেন্দ্রিক। যেখানে প্রতিটি দেশ স্বচ্ছতার কথা বলে, গণতন্ত্রের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে, বেসরকারি ক্ষেত্রের কথা বলে।’
পিটার হাস বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র মূলত ওইসব ধারণার জায়গায় প্রতিযোগিতা করে, যেখানে একনায়কতন্ত্র চলে। এখানে বাংলাদেশের কথা বললে তারা পূর্ব বা পশ্চিম কাকে অনুসরণ করবে সেটা বিষয় না। বিষয় হচ্ছে তারা আমাদের ওই ধারণা বিশ্বাস করে কি না বা একনায়কতন্ত্রে বিশ্বাস করে। এটা বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত, তারা কী করবে।’
অধিবেশনে আরও বক্তব্য দেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক, কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলস, অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনার জেরমি ব্রুয়ার। অধিবেশন পরিচালনা করেন সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমান।
বিশ্বের যেকোনো দেশে গণতন্ত্র, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কথা বলা আধিপত্য বিস্তার নয়, এটা যুক্তরাষ্ট্রের স্বাভাবিক পররাষ্ট্রনীতি। কারণ মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য এ বিষয়ে সবার অঙ্গীকার রয়েছে। দেশে দেশে গণতন্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপের ব্যাখ্যা দিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস।
আজ সোমবার ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলনের ‘ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে প্রতিযোগিতা’ শীর্ষক অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে পিটার হাস এসব কথা বলেন।
পিটার হাস বলেন, কেউ কেউ ভাবেন যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্র, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আধিপত্য বিস্তার করে। মূলত এটা সারা বিশ্বের মানবাধিকারের জন্য একটা সাধারণ অধিকার। এই বিষয়ে বিশ্বের প্রতিটি রাষ্ট্রই সম্মত হয়েছে। এটা কখনো আধিপত্য নয়। এটা গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমান সময়ে চায়নার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপের বিষয়ে পিটার হাস বলেন, ‘প্রতিযোগিতা শব্দটা মূলত চায়নার বিরুদ্ধে যায়। আমার পুরো বক্তব্যে প্রতিযোগিতার কথা বলা হয়নি। এটা মূলত আইডিয়াকেন্দ্রিক প্রতিযোগিতা। এটা এমন প্রতিযোগিতা নয় যেটার জন্য জোর করতে হবে। এই প্রতিযোগিতা ধারণাকেন্দ্রিক। যেখানে প্রতিটি দেশ স্বচ্ছতার কথা বলে, গণতন্ত্রের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে, বেসরকারি ক্ষেত্রের কথা বলে।’
পিটার হাস বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র মূলত ওইসব ধারণার জায়গায় প্রতিযোগিতা করে, যেখানে একনায়কতন্ত্র চলে। এখানে বাংলাদেশের কথা বললে তারা পূর্ব বা পশ্চিম কাকে অনুসরণ করবে সেটা বিষয় না। বিষয় হচ্ছে তারা আমাদের ওই ধারণা বিশ্বাস করে কি না বা একনায়কতন্ত্রে বিশ্বাস করে। এটা বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত, তারা কী করবে।’
অধিবেশনে আরও বক্তব্য দেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক, কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলস, অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনার জেরমি ব্রুয়ার। অধিবেশন পরিচালনা করেন সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমান।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫