নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য নিয়ে গত ৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্বের ৫৪তম দেশ হিসেবে টিকাদান কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু একটি মাত্র কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করায় শুরুর এক মাসের মাথায় সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কর্মসূচিত স্থগিত হয়ে যায়। এখন চীনের কাছ থেকে ক্রয় ও কোভ্যাক্সের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে কিছু টিকা আসায় আবার কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
এর মধ্যে সংক্রমণ বিস্তার নিয়ন্ত্রণে বিধিনিষেধ প্রত্যাহার এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার প্রস্তুতি শুরু করেছে সরকার। কিন্তু টিকাদানে এখনো সন্তোষজনক অগ্রগতি করতে পারেনি বাংলাদেশ। মোট টিকাদানে দক্ষিণ এশিয়ায় তৃতীয় অবস্থানে থাকলেও জনসংখ্যার তুলনায় টিকাদানের হার কিন্তু তলানিতে। টিকা দানের হারের দিক থেকে বাংলাদেশের পর একমাত্র আফগানিস্তানের অবস্থান।
আর বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। টিকা প্রয়োগকারীর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান এখন ১৪তম। যদিও দেশে মাত্র ৪ শতাংশের কিছু বেশি মানুষ পূর্ণ ডোজ কোভিড টিকা পেয়েছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনোসাইড স্টাডিজ সেন্টার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ব্লুমবার্গ ও জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির উপাত্ত নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছে। সেই প্রতিবেদনে বাংলাদেশে টিকা দানের এই চিত্র উঠে এসেছে। গত ১৭ আগস্ট পর্যন্ত উপাত্ত হালনাগাদ করেছে তারা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে চীন। দেশটির ৫৫ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ পূর্ণ ডোজ টিকা পেয়েছেন। আর বাংলাদেশে দেওয়া সম্ভব হয়েছে মাত্র ৪ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষকে। টিকাদানে জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া, তুরস্ক বেশ এগিয়ে আছে। সেখানে ভারত, পাকিস্তান, ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডের মতো দেশগুলো থেকেও পিছিয়ে বাংলাদেশ।
অন্যদিকে দৈনিক টিকাদান এবং টিকা পাওয়া মোট জনসংখ্যার হিসাবে দক্ষিণ এশিয়ার আট দেশের মধ্যে ভারত ও পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশের অবস্থান। তবে মোট জনসংখ্যার তুলনরায় পূর্ণ ডোজ পাওয়া টিকা পাওয়া মানুষের অনুপাতে বাংলাদেশের পেছনে রয়েছে একমাত্র আফগানিস্তান। যুদ্ধ বিধ্বস্ত আফগানিস্তানে এখন পর্যন্ত ১ দশমিক ২ শতাংশ মানুষ পূর্ণ ডোজ টিকা পেয়েছেন।
এত গেল বহির্বিশ্বের অবস্থা। দেশে টিকা পাওয়া সবচেয়ে বেশি মানুষ ঢাকার বাসিন্দা। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে বসবাসরত প্রাপ্তবয়স্ক ২৪ লাখ ২২ হাজার ৯০৫ জন মানুষকে টিকা দিতে পেরেছে সরকার। এরপরই আছে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, রাজশাহী, গাজীপুর, রংপুর খুলনা, সিলেট ও ময়মনসিংহ।
অন্যদিকে সবচেয়ে কম মানুষ টিকা পেয়েছে মেহেরপুরে। তবে টিকাদানের হারে সবচেয়ে এগিয়ে রাঙামাটি (১৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ) এবং সবচেয়ে পিছিয়ে কক্সবাজার (৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ)।
দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য নিয়ে গত ৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্বের ৫৪তম দেশ হিসেবে টিকাদান কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু একটি মাত্র কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করায় শুরুর এক মাসের মাথায় সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কর্মসূচিত স্থগিত হয়ে যায়। এখন চীনের কাছ থেকে ক্রয় ও কোভ্যাক্সের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে কিছু টিকা আসায় আবার কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
এর মধ্যে সংক্রমণ বিস্তার নিয়ন্ত্রণে বিধিনিষেধ প্রত্যাহার এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার প্রস্তুতি শুরু করেছে সরকার। কিন্তু টিকাদানে এখনো সন্তোষজনক অগ্রগতি করতে পারেনি বাংলাদেশ। মোট টিকাদানে দক্ষিণ এশিয়ায় তৃতীয় অবস্থানে থাকলেও জনসংখ্যার তুলনায় টিকাদানের হার কিন্তু তলানিতে। টিকা দানের হারের দিক থেকে বাংলাদেশের পর একমাত্র আফগানিস্তানের অবস্থান।
আর বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। টিকা প্রয়োগকারীর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান এখন ১৪তম। যদিও দেশে মাত্র ৪ শতাংশের কিছু বেশি মানুষ পূর্ণ ডোজ কোভিড টিকা পেয়েছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনোসাইড স্টাডিজ সেন্টার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ব্লুমবার্গ ও জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির উপাত্ত নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছে। সেই প্রতিবেদনে বাংলাদেশে টিকা দানের এই চিত্র উঠে এসেছে। গত ১৭ আগস্ট পর্যন্ত উপাত্ত হালনাগাদ করেছে তারা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে চীন। দেশটির ৫৫ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ পূর্ণ ডোজ টিকা পেয়েছেন। আর বাংলাদেশে দেওয়া সম্ভব হয়েছে মাত্র ৪ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষকে। টিকাদানে জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া, তুরস্ক বেশ এগিয়ে আছে। সেখানে ভারত, পাকিস্তান, ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডের মতো দেশগুলো থেকেও পিছিয়ে বাংলাদেশ।
অন্যদিকে দৈনিক টিকাদান এবং টিকা পাওয়া মোট জনসংখ্যার হিসাবে দক্ষিণ এশিয়ার আট দেশের মধ্যে ভারত ও পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশের অবস্থান। তবে মোট জনসংখ্যার তুলনরায় পূর্ণ ডোজ পাওয়া টিকা পাওয়া মানুষের অনুপাতে বাংলাদেশের পেছনে রয়েছে একমাত্র আফগানিস্তান। যুদ্ধ বিধ্বস্ত আফগানিস্তানে এখন পর্যন্ত ১ দশমিক ২ শতাংশ মানুষ পূর্ণ ডোজ টিকা পেয়েছেন।
এত গেল বহির্বিশ্বের অবস্থা। দেশে টিকা পাওয়া সবচেয়ে বেশি মানুষ ঢাকার বাসিন্দা। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে বসবাসরত প্রাপ্তবয়স্ক ২৪ লাখ ২২ হাজার ৯০৫ জন মানুষকে টিকা দিতে পেরেছে সরকার। এরপরই আছে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, রাজশাহী, গাজীপুর, রংপুর খুলনা, সিলেট ও ময়মনসিংহ।
অন্যদিকে সবচেয়ে কম মানুষ টিকা পেয়েছে মেহেরপুরে। তবে টিকাদানের হারে সবচেয়ে এগিয়ে রাঙামাটি (১৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ) এবং সবচেয়ে পিছিয়ে কক্সবাজার (৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ)।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫