নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ট্রেন চালু হলেও করোনা সংক্রমণের কারণে দীর্ঘদিন ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকিট দেওয়া বন্ধ ছিল। বর্তমানে করোনার সংক্রমণ কমে যাওয়ায় মঙ্গলবার (৮ মার্চ) থেকে সারা দেশে সীমিত কিছু ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকিট দেওয়া হবে। এর ফলে ট্রেনে দাঁড়িয়ে যাত্রী পরিবহন করা হবে।
আজ শুক্রবার সকালে ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রির বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের অপারেশন বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
রেল সূত্র জানায়, ‘সারা দেশে সীমিত কিছু ট্রেনে এই সেবা চালু করা হবে। অতিরিক্ত স্টপেজ আছে এবং যাত্রীদের চাহিদা বেশি এসব কিছু বিবেচনা করে ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হবে। তবে ট্রেনের মোট আসনের ২০ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট দেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেহেতু করোনার সংক্রমণ কিছুটা কমে গেছে। অনেক কিছুই স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। ফলে স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রির এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার থেকে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনেরও স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হবে যাত্রীদের সুবিধার্থে। তবে পশ্চিমাঞ্চল থেকে ঢাকাগামী কোনো ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হবে না।’
এদিকে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণে গত ১৫ জানুয়ারি থেকে আন্তনগর ট্রেনে অর্ধেক যাত্রী পরিবহন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু করোনার সংক্রমণ কমে যাওয়ার কারণে গত ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে সব আসনে যাত্রী নিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছিল। তবে ট্রেন চালুর নির্দেশনায় বলা হয়েছিল, আন্তনগর ট্রেনসমূহের স্ট্যান্ডিং টিকিট ও স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম টিকিট ইস্যু সম্পূর্ণরূপে বন্ধ থাকবে। এবার এই সিদ্ধান্তের পরিবর্তন এল।
বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ের মোট ৩৯৭টি ট্রেন চলাচল করে। এর মধ্যে যাত্রীবাহী আন্তনগর ট্রেন আছে ১০৪ টি, লোকাল কমিউটার, এক্সপ্রেস ট্রেন আছে ২৫৩টি এবং মালবাহী ট্রেন চলে ৪০টির মতো।
ট্রেন চালু হলেও করোনা সংক্রমণের কারণে দীর্ঘদিন ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকিট দেওয়া বন্ধ ছিল। বর্তমানে করোনার সংক্রমণ কমে যাওয়ায় মঙ্গলবার (৮ মার্চ) থেকে সারা দেশে সীমিত কিছু ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকিট দেওয়া হবে। এর ফলে ট্রেনে দাঁড়িয়ে যাত্রী পরিবহন করা হবে।
আজ শুক্রবার সকালে ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রির বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের অপারেশন বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
রেল সূত্র জানায়, ‘সারা দেশে সীমিত কিছু ট্রেনে এই সেবা চালু করা হবে। অতিরিক্ত স্টপেজ আছে এবং যাত্রীদের চাহিদা বেশি এসব কিছু বিবেচনা করে ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হবে। তবে ট্রেনের মোট আসনের ২০ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট দেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেহেতু করোনার সংক্রমণ কিছুটা কমে গেছে। অনেক কিছুই স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। ফলে স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রির এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার থেকে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনেরও স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হবে যাত্রীদের সুবিধার্থে। তবে পশ্চিমাঞ্চল থেকে ঢাকাগামী কোনো ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হবে না।’
এদিকে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণে গত ১৫ জানুয়ারি থেকে আন্তনগর ট্রেনে অর্ধেক যাত্রী পরিবহন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু করোনার সংক্রমণ কমে যাওয়ার কারণে গত ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে সব আসনে যাত্রী নিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছিল। তবে ট্রেন চালুর নির্দেশনায় বলা হয়েছিল, আন্তনগর ট্রেনসমূহের স্ট্যান্ডিং টিকিট ও স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম টিকিট ইস্যু সম্পূর্ণরূপে বন্ধ থাকবে। এবার এই সিদ্ধান্তের পরিবর্তন এল।
বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ের মোট ৩৯৭টি ট্রেন চলাচল করে। এর মধ্যে যাত্রীবাহী আন্তনগর ট্রেন আছে ১০৪ টি, লোকাল কমিউটার, এক্সপ্রেস ট্রেন আছে ২৫৩টি এবং মালবাহী ট্রেন চলে ৪০টির মতো।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫