ঢাবি প্রতিনিধি
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ (মরণোত্তর) ডিগ্রি দিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিশেষ সমাবর্তন ২৯ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। সমাবর্তন ওই দিন বেল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজন করা হবে।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে থাকবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ডিগ্রি গ্রহণ করবেন কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা। তবে চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে অবস্থান করায় সমাবর্তনে থাকবেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘মহামান্য রাষ্ট্রপতি বিদেশে রয়েছেন, তাই উপস্থিত থাকবেন না।’
এদিকে বিশেষ সমাবর্তন উপলক্ষে এক প্রস্তুতি সভাও করেছে বিশ্ববিদ্যালয়। উপাচার্যের সভাপতিত্বে সভায় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদসহ সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্যরা, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষ, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক ও অফিসের প্রধানেরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা কমিটিসহ বিভিন্ন উপকমিটির সার্বিক কার্যক্রম ও প্রস্তুতি পর্যালোচনা করা হয় এবং সার্বিক প্রস্তুতি ও অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করা হয়।
বিশেষ সমাবর্তনের সব কর্মসূচি সুষ্ঠু, সুশৃঙ্খল ও সফলভাবে বাস্তবায়ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানান উপাচার্য। সমাবর্তনে বিদেশি কূটনীতিক, আমন্ত্রিত অতিথিরাসহ সিনেট, সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অ্যালামনাই এবং রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েটরা অংশগ্রহণ করবেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশেষ সমাবর্তনে অংশগ্রহণ করতে রেজিস্ট্রেশন করা শিক্ষকেরা ২৩ ও ২৫ অক্টোবর সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন বুথ থেকে কস্টিউম সংগ্রহ এবং একই বুথ থেকে ২৪ ও ২৫ অক্টোবর সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট ও অ্যালামনাইরা আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
এ ছাড়া ২৫ ও ২৬ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নিজ নিজ বিভাগ ও ইনস্টিটিউট থেকে আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রেশন করা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনুরোধ জানানো হয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ (মরণোত্তর) ডিগ্রি দিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিশেষ সমাবর্তন ২৯ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। সমাবর্তন ওই দিন বেল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজন করা হবে।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে থাকবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ডিগ্রি গ্রহণ করবেন কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা। তবে চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে অবস্থান করায় সমাবর্তনে থাকবেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘মহামান্য রাষ্ট্রপতি বিদেশে রয়েছেন, তাই উপস্থিত থাকবেন না।’
এদিকে বিশেষ সমাবর্তন উপলক্ষে এক প্রস্তুতি সভাও করেছে বিশ্ববিদ্যালয়। উপাচার্যের সভাপতিত্বে সভায় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদসহ সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্যরা, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষ, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক ও অফিসের প্রধানেরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা কমিটিসহ বিভিন্ন উপকমিটির সার্বিক কার্যক্রম ও প্রস্তুতি পর্যালোচনা করা হয় এবং সার্বিক প্রস্তুতি ও অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করা হয়।
বিশেষ সমাবর্তনের সব কর্মসূচি সুষ্ঠু, সুশৃঙ্খল ও সফলভাবে বাস্তবায়ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানান উপাচার্য। সমাবর্তনে বিদেশি কূটনীতিক, আমন্ত্রিত অতিথিরাসহ সিনেট, সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অ্যালামনাই এবং রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েটরা অংশগ্রহণ করবেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশেষ সমাবর্তনে অংশগ্রহণ করতে রেজিস্ট্রেশন করা শিক্ষকেরা ২৩ ও ২৫ অক্টোবর সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন বুথ থেকে কস্টিউম সংগ্রহ এবং একই বুথ থেকে ২৪ ও ২৫ অক্টোবর সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট ও অ্যালামনাইরা আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
এ ছাড়া ২৫ ও ২৬ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নিজ নিজ বিভাগ ও ইনস্টিটিউট থেকে আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রেশন করা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনুরোধ জানানো হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫