নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আমার এলাকার মানুষ বুকভরা আশা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা স্থাপন করে আমাকে আবারও বিজয়ী করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে সদ্য বিজয়ী স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। এ সময় তিনি দাবি করেন, ‘অনিচ্ছা সত্ত্বেও বিএনপির দলীয় সিদ্ধান্তে পদত্যাগে বাধ্য হয়েছিলাম।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে শুভেচ্ছা বক্তব্য দিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। একাদশ জাতীয় সংসদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন থেকে বিএনপির টিকিটে বিজয়ী হয়েছিলেন আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। বিএনপির দলীয় সিদ্ধান্তে সংসদ সদস্যের পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন তিনি। পরে দলীয় সিদ্ধান্ত ভুল দাবি করে স্বতন্ত্র নির্বাচনের ঘোষণা করেন বিএনপির সাবেক এ নেতা। উপনির্বাচন করার ঘোষণা দেওয়ার পরে বিএনপি তাঁকে বহিষ্কার করে। ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত উপনির্বাচনে তিনি বিজয়ী হন। তাঁর পক্ষে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারাও প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন।
একাদশ জাতীয় সংসদে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় আল্লাহকে স্মরণ করেন আব্দুস সাত্তার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তাঁর বক্তব্যে। এ সময় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যরা টেবিল চাপড়ে তাঁকে অভিনন্দন জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান আব্দুস সাত্তার। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করায় নির্বাচন কমিশনের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
স্বতন্ত্র এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘ধন্যবাদ জানাই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ প্রশাসনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রতি। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে ১ ফেব্রুয়ারি একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।’
নির্বাচিত হওয়ায় নির্বাচনী এলাকার আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের ও জনসাধারণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান বিএনপির সাবেক এ নেতা। পাঁচবার সংসদ সদস্য থাকার সময়ে এলাকার উন্নয়নে সাধ্যমতো চেষ্টা করেছিলেন বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘তারপরও জনগণের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন করা সম্ভব হয়নি।’
চার বছর না যেতে অনিচ্ছা সত্ত্বেও দলীয় সিদ্ধান্তে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন বলে দাবি করেন আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘আমি যখন কোনো সিদ্ধান্ত নেই, সেটা সততার সঙ্গে গ্রহণ করি। এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে পদত্যাগের পরে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করি। আল্লাহর রহমতে এই সংসদে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হই। আমার এলাকার মানুষ বুকভরা আশা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা স্থাপন করে আমাকে আবারও বিজয়ী করে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নে সুদৃষ্টি দেবেন বলে আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে বলে জানান তিনি। বলেন, ‘আপনার সুদৃষ্টি এলাকার মানুষের ঐতিহ্য ফিরে পাবে। আপনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা এলাকার মানুষের হৃদয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।’
আমার এলাকার মানুষ বুকভরা আশা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা স্থাপন করে আমাকে আবারও বিজয়ী করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে সদ্য বিজয়ী স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। এ সময় তিনি দাবি করেন, ‘অনিচ্ছা সত্ত্বেও বিএনপির দলীয় সিদ্ধান্তে পদত্যাগে বাধ্য হয়েছিলাম।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে শুভেচ্ছা বক্তব্য দিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। একাদশ জাতীয় সংসদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন থেকে বিএনপির টিকিটে বিজয়ী হয়েছিলেন আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। বিএনপির দলীয় সিদ্ধান্তে সংসদ সদস্যের পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন তিনি। পরে দলীয় সিদ্ধান্ত ভুল দাবি করে স্বতন্ত্র নির্বাচনের ঘোষণা করেন বিএনপির সাবেক এ নেতা। উপনির্বাচন করার ঘোষণা দেওয়ার পরে বিএনপি তাঁকে বহিষ্কার করে। ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত উপনির্বাচনে তিনি বিজয়ী হন। তাঁর পক্ষে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারাও প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন।
একাদশ জাতীয় সংসদে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় আল্লাহকে স্মরণ করেন আব্দুস সাত্তার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তাঁর বক্তব্যে। এ সময় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যরা টেবিল চাপড়ে তাঁকে অভিনন্দন জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান আব্দুস সাত্তার। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করায় নির্বাচন কমিশনের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
স্বতন্ত্র এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘ধন্যবাদ জানাই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ প্রশাসনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রতি। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে ১ ফেব্রুয়ারি একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।’
নির্বাচিত হওয়ায় নির্বাচনী এলাকার আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের ও জনসাধারণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান বিএনপির সাবেক এ নেতা। পাঁচবার সংসদ সদস্য থাকার সময়ে এলাকার উন্নয়নে সাধ্যমতো চেষ্টা করেছিলেন বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘তারপরও জনগণের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন করা সম্ভব হয়নি।’
চার বছর না যেতে অনিচ্ছা সত্ত্বেও দলীয় সিদ্ধান্তে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন বলে দাবি করেন আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘আমি যখন কোনো সিদ্ধান্ত নেই, সেটা সততার সঙ্গে গ্রহণ করি। এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে পদত্যাগের পরে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করি। আল্লাহর রহমতে এই সংসদে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হই। আমার এলাকার মানুষ বুকভরা আশা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা স্থাপন করে আমাকে আবারও বিজয়ী করে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নে সুদৃষ্টি দেবেন বলে আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে বলে জানান তিনি। বলেন, ‘আপনার সুদৃষ্টি এলাকার মানুষের ঐতিহ্য ফিরে পাবে। আপনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা এলাকার মানুষের হৃদয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫