নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য সুরক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে ডেটা প্রাইভেসি ডে বা তথ্য সুরক্ষা দিবস পালনের দাবি জানিয়েছে টেলি কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিক্যাব)। আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানান টিক্যাবের আহ্বায়ক মুর্শিদুল হক।
মুর্শিদুল হক বলেন, ‘প্রতিবছর ২৮ জানুয়ারি বিশ্বব্যাপী ডেটা প্রাইভেসি ডে পালিত হয়। করোনা মহামারি মোকাবিলায় সরকারি বিধিনিষেধের কারণে দিবসটি যথাযথভাবে পালন করা সম্ভব না হলেও ভবিষ্যতে সারা দেশে বড় পরিসরে দিবসটি পালনে আমরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তথ্য সুরক্ষা বিষয়ে সচেতনতা তৈরির দায়িত্ব শুধু সরকারের নয়। এর জন্য সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে। তবে মূল ভূমিকা পালন করতে হবে সরকারকে। তাই তথ্য সুরক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করে ভবিষ্যতে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে দিবসটি পালনে টিক্যাবের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হচ্ছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বর্তমানে বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০ কোটির বেশি। ব্যবহারকারীরা জীবনের বেশির ভাগ সময় ইন্টারনেট ও ডিভাইসগুলোতে বিভিন্ন কাজে ব্যয় করছে। এখনো অনেকেই জানেন না, তাঁদের অজান্তেই তাঁদের ব্যবহৃত ডিভাইস ও অনলাইন সেবা থেকে অসংখ্য ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং তা শেয়ার করা হচ্ছে। এসব তথ্য একদিকে যেমন উপকারে ব্যবহৃত হতে পারে, আবার অবাঞ্ছিতভাবেও ব্যবহৃত হতে পারে। টিক্যাব মনে করে, অপরাধ ও সাইবার নিরাপত্তার সঙ্গে ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। দেশের প্রত্যেক নাগরিকের সাইবার অপরাধের শিকার হওয়া থেকে রক্ষা পেতে তথ্য সুরক্ষার বিকল্প নেই।
প্রতিবছর ২৮ জানুয়ারি বিশ্বব্যাপী ডেটা প্রাইভেসি ডে পালিত হয়। ইউরোপে দিবসটি ডেটা প্রোটেকশন ডে হিসেবে পরিচিত। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, নাইজেরিয়া, ইসরায়েল, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, সুইডেনসহ ৪৭টি দেশে দিবসটি পালিত হয়। ২০০৭ সালে ইউরোপিয়ান কাউন্সিল সর্বপ্রথম ২৮ জানুয়ারিকে ডেটা প্রোটেকশন ডে হিসেবে পালন করে। এরপর ২০০৯ সালের ২৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদ ২৮ জানুয়ারিকে ন্যাশনাল ডেটা প্রাইভেসি ডে হিসেবে পালনের অনুমতি দেয়। তারপর থেকে পর্যায়ক্রমে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে এবং বিভিন্ন সংগঠন ও অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশেও বেশ কিছু সংগঠন দিবসটি উপলক্ষে সচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।
তথ্য সুরক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে ডেটা প্রাইভেসি ডে বা তথ্য সুরক্ষা দিবস পালনের দাবি জানিয়েছে টেলি কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিক্যাব)। আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানান টিক্যাবের আহ্বায়ক মুর্শিদুল হক।
মুর্শিদুল হক বলেন, ‘প্রতিবছর ২৮ জানুয়ারি বিশ্বব্যাপী ডেটা প্রাইভেসি ডে পালিত হয়। করোনা মহামারি মোকাবিলায় সরকারি বিধিনিষেধের কারণে দিবসটি যথাযথভাবে পালন করা সম্ভব না হলেও ভবিষ্যতে সারা দেশে বড় পরিসরে দিবসটি পালনে আমরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তথ্য সুরক্ষা বিষয়ে সচেতনতা তৈরির দায়িত্ব শুধু সরকারের নয়। এর জন্য সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে। তবে মূল ভূমিকা পালন করতে হবে সরকারকে। তাই তথ্য সুরক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করে ভবিষ্যতে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে দিবসটি পালনে টিক্যাবের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হচ্ছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বর্তমানে বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০ কোটির বেশি। ব্যবহারকারীরা জীবনের বেশির ভাগ সময় ইন্টারনেট ও ডিভাইসগুলোতে বিভিন্ন কাজে ব্যয় করছে। এখনো অনেকেই জানেন না, তাঁদের অজান্তেই তাঁদের ব্যবহৃত ডিভাইস ও অনলাইন সেবা থেকে অসংখ্য ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং তা শেয়ার করা হচ্ছে। এসব তথ্য একদিকে যেমন উপকারে ব্যবহৃত হতে পারে, আবার অবাঞ্ছিতভাবেও ব্যবহৃত হতে পারে। টিক্যাব মনে করে, অপরাধ ও সাইবার নিরাপত্তার সঙ্গে ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। দেশের প্রত্যেক নাগরিকের সাইবার অপরাধের শিকার হওয়া থেকে রক্ষা পেতে তথ্য সুরক্ষার বিকল্প নেই।
প্রতিবছর ২৮ জানুয়ারি বিশ্বব্যাপী ডেটা প্রাইভেসি ডে পালিত হয়। ইউরোপে দিবসটি ডেটা প্রোটেকশন ডে হিসেবে পরিচিত। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, নাইজেরিয়া, ইসরায়েল, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, সুইডেনসহ ৪৭টি দেশে দিবসটি পালিত হয়। ২০০৭ সালে ইউরোপিয়ান কাউন্সিল সর্বপ্রথম ২৮ জানুয়ারিকে ডেটা প্রোটেকশন ডে হিসেবে পালন করে। এরপর ২০০৯ সালের ২৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদ ২৮ জানুয়ারিকে ন্যাশনাল ডেটা প্রাইভেসি ডে হিসেবে পালনের অনুমতি দেয়। তারপর থেকে পর্যায়ক্রমে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে এবং বিভিন্ন সংগঠন ও অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশেও বেশ কিছু সংগঠন দিবসটি উপলক্ষে সচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫