নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বসতভিটাসহ স্বামীর সব সম্পত্তিতেই ভাগ পাবেন হিন্দু বিধবারা। এ সংক্রান্ত রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। এ ক্ষেত্রে ১৯৩৭ সালের হিন্দু উইমেন্স রাইটস টু প্রোপার্টি অ্যাক্ট বাংলাদেশেও প্রযোজ্য হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। বিচারপতি মো. মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরীর একক বেঞ্চের স্বাক্ষরের পর ২২ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রায় প্রকাশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ নাফিউল ইসলাম।
এর আগে ২০২০ সালের ২ সেপ্টেম্বর খুলনার হিন্দু পরিবারের সম্পত্তি নিয়ে করা এসংক্রান্ত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট রায় দেন। আদালত রায়ে বলেছেন, আইনে কোনো সুনির্দিষ্ট সম্পত্তির কথা নেই। সম্পত্তি বলতে স্থাবর-অস্থাবর, বসতভিটা, ভূমি, নগদ টাকাসহ সবই। কৃষিজমি ও বসতভিটার মধ্যে পার্থক্য করার সুযোগ নেই এবং এ ধরনের সম্পত্তি বিধবার বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয়।
এ মামলায় ব্যারিস্টার উজ্জল ভৌমিক অ্যামিকাস কিউরি (আদালতের বন্ধু) হিসেবে মামলা পরিচালনা করেন। উজ্জল ভৌমিক বলেন, ১৯৪৭ সালে ইন্ডিয়ান ফেডারেল কোর্টের এসংক্রান্ত মামলার রায়ে কৃষিজমিতে অংশীদারত্ব হারান হিন্দু বিধবা নারীরা, যা পরে ১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশের আইনে সংযুক্ত করা হয়। তবে এই রায়ের ফলে ৮৩ বছর পর স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার ফিরে পেলেন হিন্দু বিধবা নারীরা।
প্রচলিত আইন অনুযায়ী, হিন্দু বিধবা নারীরা স্বামীর কৃষিজমির ভাগ পান না। অথচ ১৯৯৬ সালে খুলনার হিন্দু বিধবা নারী গৌরীদাসীর নামে কৃষিজমি রেকর্ড হয়। এর বিরুদ্ধে ওই বছর খুলনার বিচারিক আদালতে মামলা করেন গৌরীদাসীর দেবর জ্যোতিন্দ্রনাথ মণ্ডল।
শুনানি শেষে মামলার রায়ে আদালত বলেন, হিন্দু বিধবারা স্বামীর অকৃষি জমিতে অধিকার রাখলেও কৃষিজমির অধিকার রাখেন না। এরপর সেই রায়ের বিরুদ্ধে ১৯৯৬ সালেই গৌরীদাসী খুলনার জজ আদালতে আপিল আবেদন করেন, যাতে তিনি কৃষিজমির ভাগ ফিরে পান। এরপর খুলনার জজ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন জ্যোতিন্দ্রনাথ মণ্ডল।
বসতভিটাসহ স্বামীর সব সম্পত্তিতেই ভাগ পাবেন হিন্দু বিধবারা। এ সংক্রান্ত রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। এ ক্ষেত্রে ১৯৩৭ সালের হিন্দু উইমেন্স রাইটস টু প্রোপার্টি অ্যাক্ট বাংলাদেশেও প্রযোজ্য হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। বিচারপতি মো. মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরীর একক বেঞ্চের স্বাক্ষরের পর ২২ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রায় প্রকাশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ নাফিউল ইসলাম।
এর আগে ২০২০ সালের ২ সেপ্টেম্বর খুলনার হিন্দু পরিবারের সম্পত্তি নিয়ে করা এসংক্রান্ত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট রায় দেন। আদালত রায়ে বলেছেন, আইনে কোনো সুনির্দিষ্ট সম্পত্তির কথা নেই। সম্পত্তি বলতে স্থাবর-অস্থাবর, বসতভিটা, ভূমি, নগদ টাকাসহ সবই। কৃষিজমি ও বসতভিটার মধ্যে পার্থক্য করার সুযোগ নেই এবং এ ধরনের সম্পত্তি বিধবার বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয়।
এ মামলায় ব্যারিস্টার উজ্জল ভৌমিক অ্যামিকাস কিউরি (আদালতের বন্ধু) হিসেবে মামলা পরিচালনা করেন। উজ্জল ভৌমিক বলেন, ১৯৪৭ সালে ইন্ডিয়ান ফেডারেল কোর্টের এসংক্রান্ত মামলার রায়ে কৃষিজমিতে অংশীদারত্ব হারান হিন্দু বিধবা নারীরা, যা পরে ১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশের আইনে সংযুক্ত করা হয়। তবে এই রায়ের ফলে ৮৩ বছর পর স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার ফিরে পেলেন হিন্দু বিধবা নারীরা।
প্রচলিত আইন অনুযায়ী, হিন্দু বিধবা নারীরা স্বামীর কৃষিজমির ভাগ পান না। অথচ ১৯৯৬ সালে খুলনার হিন্দু বিধবা নারী গৌরীদাসীর নামে কৃষিজমি রেকর্ড হয়। এর বিরুদ্ধে ওই বছর খুলনার বিচারিক আদালতে মামলা করেন গৌরীদাসীর দেবর জ্যোতিন্দ্রনাথ মণ্ডল।
শুনানি শেষে মামলার রায়ে আদালত বলেন, হিন্দু বিধবারা স্বামীর অকৃষি জমিতে অধিকার রাখলেও কৃষিজমির অধিকার রাখেন না। এরপর সেই রায়ের বিরুদ্ধে ১৯৯৬ সালেই গৌরীদাসী খুলনার জজ আদালতে আপিল আবেদন করেন, যাতে তিনি কৃষিজমির ভাগ ফিরে পান। এরপর খুলনার জজ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন জ্যোতিন্দ্রনাথ মণ্ডল।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৫ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৫ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৫ দিন আগে