কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশ ও ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতদের পেছনে দৌড়ঝাঁপ না করার জন্য সাংবাদিকদের অনুরোধ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। আজ মঙ্গলবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ অনুরোধ জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আপনারা তাঁদের ত্যক্ত করেন। আল্লাহর ওয়াস্তে তাঁদের ত্যক্ত করবেন না।
মোমেন বলেন, বিদেশি রাষ্ট্রদূত কোথাও গেলে সাংবাদিকেরা দল বেঁধে তাঁদের পেছনে দৌড়ায়। আমেরিকার রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, একজন রাষ্ট্রদূত ছুটিতে গেলে সেটাও খবর হয়। এতে তাঁর প্রাইভেসি (ব্যক্তিগত গোপনীয়তা) ধ্বংস হয়।
মন্ত্রী নিজে এটা পছন্দ করেন না জানিয়ে বলেন, তিনি (মোমেন) যখন বিদেশে রাষ্ট্রদূত ছিলেন, তখন কেউ তাঁর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নষ্ট করেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস নির্বাচনের আগে বোয়িং কেনার জন্য বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে অনুরোধ করেছেন। এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের আগে নয়। অনেক দিন ধরে মার্কিন সরকার বোয়িং বিক্রির চেষ্টা করছে। তারা প্রস্তাব দিয়েছে। এটা তারা করতেই পারে। আর দুটি কার্গোবাহী উড়োজাহাজসহ মোট ১০টি এয়ারবাস নিয়েও কথা হচ্ছে। আসলে সরকার উড়োজাহাজ-বহরে বৈচিত্র্য আনার জন্য কিছু কিনতে চাচ্ছে।
নির্বাচন সামনে রেখে চাপ তৈরির অংশ হিসেবে রাষ্ট্রদূত বোয়িং কেনার কথা বলছেন কি না—এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের সঙ্গে কেনা-বেচার কোনো সম্পর্ক নেই। এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে নির্বাচনের সময় অনেকে মনে করে সরকার একটু দুর্বল। দেশের বিভিন্ন সংস্থাও নির্বাচনের সময় বেতন বাড়ানোসহ বিভিন্ন দাবিদাওয়ার কথা বলে। কিন্তু তাঁরা (কূটনীতিকেরা) নির্বাচনের সময় করলে লাভ নেই। কারণ তাঁদের ভোট নির্বাচনের সময় দরকার নেই। যাদের কাছে ভোট আছে, তাঁদের কিছু পাত্তা দেওয়া হয়।
এ কে আব্দুল মোমেন পাঁচ বছর ধরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন। মন্ত্রী হিসেবে তাঁর কোনো ব্যর্থতা আছে কি না—এমন প্রশ্নে মোমেন জানান, তিনি শুধু সফলতা দেখেন।
মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের সে দেশে ফেরত পাঠাতে না পারা ব্যর্থতা কি না—এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গারা এখনো যায়নি, এটা ঠিক। কিন্তু এ ক্ষেত্রে অগ্রগতি বেশ ভালো। চীনের মাধ্যমে একটি পরীক্ষামূলক প্রকল্প নিয়ে কাজ হচ্ছিল। সেখানেও কিছু অগ্রগতি আছে। আর চাইলেই মিয়ানমারে ফেরানো যাবে, এমন নয়। কারণ সেখানে অস্থিরতা আছে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশ ও ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতদের পেছনে দৌড়ঝাঁপ না করার জন্য সাংবাদিকদের অনুরোধ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। আজ মঙ্গলবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ অনুরোধ জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আপনারা তাঁদের ত্যক্ত করেন। আল্লাহর ওয়াস্তে তাঁদের ত্যক্ত করবেন না।
মোমেন বলেন, বিদেশি রাষ্ট্রদূত কোথাও গেলে সাংবাদিকেরা দল বেঁধে তাঁদের পেছনে দৌড়ায়। আমেরিকার রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, একজন রাষ্ট্রদূত ছুটিতে গেলে সেটাও খবর হয়। এতে তাঁর প্রাইভেসি (ব্যক্তিগত গোপনীয়তা) ধ্বংস হয়।
মন্ত্রী নিজে এটা পছন্দ করেন না জানিয়ে বলেন, তিনি (মোমেন) যখন বিদেশে রাষ্ট্রদূত ছিলেন, তখন কেউ তাঁর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নষ্ট করেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস নির্বাচনের আগে বোয়িং কেনার জন্য বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে অনুরোধ করেছেন। এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের আগে নয়। অনেক দিন ধরে মার্কিন সরকার বোয়িং বিক্রির চেষ্টা করছে। তারা প্রস্তাব দিয়েছে। এটা তারা করতেই পারে। আর দুটি কার্গোবাহী উড়োজাহাজসহ মোট ১০টি এয়ারবাস নিয়েও কথা হচ্ছে। আসলে সরকার উড়োজাহাজ-বহরে বৈচিত্র্য আনার জন্য কিছু কিনতে চাচ্ছে।
নির্বাচন সামনে রেখে চাপ তৈরির অংশ হিসেবে রাষ্ট্রদূত বোয়িং কেনার কথা বলছেন কি না—এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের সঙ্গে কেনা-বেচার কোনো সম্পর্ক নেই। এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে নির্বাচনের সময় অনেকে মনে করে সরকার একটু দুর্বল। দেশের বিভিন্ন সংস্থাও নির্বাচনের সময় বেতন বাড়ানোসহ বিভিন্ন দাবিদাওয়ার কথা বলে। কিন্তু তাঁরা (কূটনীতিকেরা) নির্বাচনের সময় করলে লাভ নেই। কারণ তাঁদের ভোট নির্বাচনের সময় দরকার নেই। যাদের কাছে ভোট আছে, তাঁদের কিছু পাত্তা দেওয়া হয়।
এ কে আব্দুল মোমেন পাঁচ বছর ধরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন। মন্ত্রী হিসেবে তাঁর কোনো ব্যর্থতা আছে কি না—এমন প্রশ্নে মোমেন জানান, তিনি শুধু সফলতা দেখেন।
মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের সে দেশে ফেরত পাঠাতে না পারা ব্যর্থতা কি না—এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গারা এখনো যায়নি, এটা ঠিক। কিন্তু এ ক্ষেত্রে অগ্রগতি বেশ ভালো। চীনের মাধ্যমে একটি পরীক্ষামূলক প্রকল্প নিয়ে কাজ হচ্ছিল। সেখানেও কিছু অগ্রগতি আছে। আর চাইলেই মিয়ানমারে ফেরানো যাবে, এমন নয়। কারণ সেখানে অস্থিরতা আছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫