নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ শাসনামলে অবৈধভাবে চাকরিচ্যুত সশস্ত্র বাহিনীর (সেনা, নৌ ও বিমান) প্রায় ৩০০ সদস্যকে চাকরিতে বহাল করতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় তাঁর প্রতিনিধির কাছে এ স্মারকলিপি জমা দেন চাকরিচ্যুত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্ল্যাটফর্ম ‘সহযোদ্ধা’।
এর আগে, আজ বেলা ১টার দিকে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর চাকরিচ্যুত দুই শতাধিক সৈনিক যমুনার সামনে মানববন্ধন করেন। তাঁরা সেখানে বৃষ্টিতে ভিজে ২০ মিনিটের মতো অবস্থান করেন। পরে তিন দফা দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে স্মারকলিপি দেন।
তাঁদের দাবিগুলো হলো, চাকরিচ্যুত সময় থেকে অদ্যাবধি সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা এবং বেতন–ভাতাসহ চাকরি পুনর্বহাল; যদি কোনো সশস্ত্র বাহিনীর চাকরি পুনর্বহাল সম্ভব না হয়—সে ক্ষেত্রে সরকারি সব সুযোগ-সুবিধাসহ সম্পূর্ণ পেনশনের আওতাভুক্ত করতে হবে; যে আইন কাঠামো ও একতরফা বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে শত শত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে—সেই আইন কাঠামোর সংস্কার করতে হবে।
সহযোদ্ধার প্রধান সমন্বয়ক সাবেক সেনাসদস্য নাইমুল ইসলাম আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘আমাদের প্রায় ৩০০ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যকে বিগত সরকার অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করেছে। সেই কারণে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি। তাঁরা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, প্রধান উপদেষ্টা বিষয়টি অবগত আছেন এবং আমাদের তিনটি দাবি সুবিবেচনার মাধ্যমে সুষ্ঠু বিচার প্রক্রিয়ার ব্যবস্থা করবেন।’
চাকরিচ্যুত সেনাসদস্য শরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছর (২০২৩) সালে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছিল। অভিযোগ আমার বাবা বিএনপির ইউনিয়ন সভাপতি। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। আমি ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করি।’
আরও খবর পড়ুন:
আওয়ামী লীগ শাসনামলে অবৈধভাবে চাকরিচ্যুত সশস্ত্র বাহিনীর (সেনা, নৌ ও বিমান) প্রায় ৩০০ সদস্যকে চাকরিতে বহাল করতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় তাঁর প্রতিনিধির কাছে এ স্মারকলিপি জমা দেন চাকরিচ্যুত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্ল্যাটফর্ম ‘সহযোদ্ধা’।
এর আগে, আজ বেলা ১টার দিকে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর চাকরিচ্যুত দুই শতাধিক সৈনিক যমুনার সামনে মানববন্ধন করেন। তাঁরা সেখানে বৃষ্টিতে ভিজে ২০ মিনিটের মতো অবস্থান করেন। পরে তিন দফা দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে স্মারকলিপি দেন।
তাঁদের দাবিগুলো হলো, চাকরিচ্যুত সময় থেকে অদ্যাবধি সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা এবং বেতন–ভাতাসহ চাকরি পুনর্বহাল; যদি কোনো সশস্ত্র বাহিনীর চাকরি পুনর্বহাল সম্ভব না হয়—সে ক্ষেত্রে সরকারি সব সুযোগ-সুবিধাসহ সম্পূর্ণ পেনশনের আওতাভুক্ত করতে হবে; যে আইন কাঠামো ও একতরফা বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে শত শত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে—সেই আইন কাঠামোর সংস্কার করতে হবে।
সহযোদ্ধার প্রধান সমন্বয়ক সাবেক সেনাসদস্য নাইমুল ইসলাম আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘আমাদের প্রায় ৩০০ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যকে বিগত সরকার অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করেছে। সেই কারণে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি। তাঁরা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, প্রধান উপদেষ্টা বিষয়টি অবগত আছেন এবং আমাদের তিনটি দাবি সুবিবেচনার মাধ্যমে সুষ্ঠু বিচার প্রক্রিয়ার ব্যবস্থা করবেন।’
চাকরিচ্যুত সেনাসদস্য শরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছর (২০২৩) সালে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছিল। অভিযোগ আমার বাবা বিএনপির ইউনিয়ন সভাপতি। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। আমি ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করি।’
আরও খবর পড়ুন:
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২০ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২০ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২০ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২০ দিন আগে