অনলাইন ডেস্ক
নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ‘একটি ভালো নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই।’
আজ সোমবার ইসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘নতুন কমিশন দায়িত্ব গ্রহণের পর আজ কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচিত হয়েছি। কোন পরিস্থিতিতে এই সরকার গঠন করা হয়েছে, সেটা আলোকপাত করা হয়েছে। জাতির প্রত্যাশা এবং আমরা কী চাই সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের চাওয়া ভেরি সিম্পল, একটা সুন্দর নির্বাচন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব পালনে কর্মকর্তাদের প্রধান নির্বাচন কমিশনার দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। একনিষ্ঠতা, সততা, জবাবদিহির ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে।’
কী ধরনের চ্যালেঞ্জ মনে করছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা কমিশন সমন্বিতভাবে মনে করি, মোর দ্যান দ্য চ্যালেঞ্জ, এটা অপরচুনিটি। চ্যালেঞ্জতো অবশ্যই আছে। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্যই আমরা এখানে আছি। এটা অপরচুনিটি ভাবছি এই জন্য, জাতি একটা ক্রান্তি লগ্নে এসে দাঁড়িয়েছে। যেখানে আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই, একটা ভালো নির্বাচন করা ছাড়া। আমরাই সেই ব্যক্তিরা, যাদের আল্লাহ এখানে নির্ধারণ করে পাঠিয়েছেন। এই প্রত্যাশা ডেলিভার করার জন্য। আমরা আত্মবিশ্বাসী এটা আমরা ডেলিভার করব। আমরা ওয়াদাবদ্ধ।’
তিনি বলেন, ‘আমরা একটা পলিটিক্যাল প্রসেসের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। সেই প্রসেসটা আমি নিশ্চিত, আপনারা হয়তো প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য শুনেছেন যে এই সরকারের উদ্দেশ্য হচ্ছে, দ্রুততম সময়ে নির্বাচন দেওয়া। তবে যে সংস্কার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সেগুলো হতে হবে। সবারইতো উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনে যাওয়া। যথাযথ সময়ে নির্বাচন নিয়ে আমরা কথা বলব। এটা শুধুমাত্র দায়িত্ব নয়। এটা আমাদের দায়বদ্ধতা। ইনশা আল্লাহ আমরা এই দায়বদ্ধতা পূরণ করব। আমরা সবাই সন্তুষ্ট। একটা স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যে আমাদের নির্বাচন করা হয়েছে, আমরা নিজেদের ধন্য মনে করছি, গর্বিত মনে করছি।’
নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ‘একটি ভালো নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই।’
আজ সোমবার ইসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘নতুন কমিশন দায়িত্ব গ্রহণের পর আজ কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচিত হয়েছি। কোন পরিস্থিতিতে এই সরকার গঠন করা হয়েছে, সেটা আলোকপাত করা হয়েছে। জাতির প্রত্যাশা এবং আমরা কী চাই সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের চাওয়া ভেরি সিম্পল, একটা সুন্দর নির্বাচন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব পালনে কর্মকর্তাদের প্রধান নির্বাচন কমিশনার দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। একনিষ্ঠতা, সততা, জবাবদিহির ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে।’
কী ধরনের চ্যালেঞ্জ মনে করছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা কমিশন সমন্বিতভাবে মনে করি, মোর দ্যান দ্য চ্যালেঞ্জ, এটা অপরচুনিটি। চ্যালেঞ্জতো অবশ্যই আছে। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্যই আমরা এখানে আছি। এটা অপরচুনিটি ভাবছি এই জন্য, জাতি একটা ক্রান্তি লগ্নে এসে দাঁড়িয়েছে। যেখানে আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই, একটা ভালো নির্বাচন করা ছাড়া। আমরাই সেই ব্যক্তিরা, যাদের আল্লাহ এখানে নির্ধারণ করে পাঠিয়েছেন। এই প্রত্যাশা ডেলিভার করার জন্য। আমরা আত্মবিশ্বাসী এটা আমরা ডেলিভার করব। আমরা ওয়াদাবদ্ধ।’
তিনি বলেন, ‘আমরা একটা পলিটিক্যাল প্রসেসের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। সেই প্রসেসটা আমি নিশ্চিত, আপনারা হয়তো প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য শুনেছেন যে এই সরকারের উদ্দেশ্য হচ্ছে, দ্রুততম সময়ে নির্বাচন দেওয়া। তবে যে সংস্কার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সেগুলো হতে হবে। সবারইতো উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনে যাওয়া। যথাযথ সময়ে নির্বাচন নিয়ে আমরা কথা বলব। এটা শুধুমাত্র দায়িত্ব নয়। এটা আমাদের দায়বদ্ধতা। ইনশা আল্লাহ আমরা এই দায়বদ্ধতা পূরণ করব। আমরা সবাই সন্তুষ্ট। একটা স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যে আমাদের নির্বাচন করা হয়েছে, আমরা নিজেদের ধন্য মনে করছি, গর্বিত মনে করছি।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫