নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ ৯ অক্টোবর এক দিনে ২০ জনের মৃত্যুর তথ্য জানানো হয়। সে হিসাবে তিন মাস ১৯ দিনের মধ্যে দৈনিক সর্বোচ্চ মৃত্যু এটি।
এ সময় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ১৫ হাজার ৪৪০ জন। এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃত্যু দাঁড়াল ২৮ হাজার ৩০৮ জন। আর মোট রোগী শনাক্ত হয়েছেন ১৭ লাখ ৬২ হাজার ৭৭১ জন।
আজ শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়, যেখানে গতকাল ১৫ জনের মৃত্যু এবং ১৫ হাজার ৮০৭ জন রোগী শনাক্তের তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৩২৬ জন। এ নিয়ে এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৬২ হাজার ৩৬৯ জন করোনা রোগী।
গত ২৪ ঘণ্টায় আরটি-পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৮৬৫টি সক্রিয় ল্যাবে ৪৬ হাজার ২৬৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ, যেখানে গতকাল ৪৯ হাজার ৪২৫টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ছিল ৩১ দশমিক ৯৮ শতাংশ।
শনাক্তের হারে নতুন রেকর্ড হলো আজ। এর আগে ২০২০ সালের ৩ আগস্ট সর্বোচ্চ ৩২ শতাংশ শনাক্তের তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। দেশে প্রথম করোনার রোগী শনাক্তের পর এটিই ছিল দৈনিক সর্বোচ্চ শনাক্তের হার।
এ নিয়ে মোট ১ কোটি ২৩ লাখ ৫৬ হাজার ৯৪৫টি নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ২৭ শতাংশ। প্রতি ১০০ জনে সুস্থতার হার ৮৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং মৃত্যুহার ১ দশমিক ৬১ শতাংশ।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম তিনজনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্তের কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ ৯ অক্টোবর এক দিনে ২০ জনের মৃত্যুর তথ্য জানানো হয়। সে হিসাবে তিন মাস ১৯ দিনের মধ্যে দৈনিক সর্বোচ্চ মৃত্যু এটি।
এ সময় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ১৫ হাজার ৪৪০ জন। এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃত্যু দাঁড়াল ২৮ হাজার ৩০৮ জন। আর মোট রোগী শনাক্ত হয়েছেন ১৭ লাখ ৬২ হাজার ৭৭১ জন।
আজ শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়, যেখানে গতকাল ১৫ জনের মৃত্যু এবং ১৫ হাজার ৮০৭ জন রোগী শনাক্তের তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৩২৬ জন। এ নিয়ে এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৬২ হাজার ৩৬৯ জন করোনা রোগী।
গত ২৪ ঘণ্টায় আরটি-পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৮৬৫টি সক্রিয় ল্যাবে ৪৬ হাজার ২৬৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ, যেখানে গতকাল ৪৯ হাজার ৪২৫টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ছিল ৩১ দশমিক ৯৮ শতাংশ।
শনাক্তের হারে নতুন রেকর্ড হলো আজ। এর আগে ২০২০ সালের ৩ আগস্ট সর্বোচ্চ ৩২ শতাংশ শনাক্তের তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। দেশে প্রথম করোনার রোগী শনাক্তের পর এটিই ছিল দৈনিক সর্বোচ্চ শনাক্তের হার।
এ নিয়ে মোট ১ কোটি ২৩ লাখ ৫৬ হাজার ৯৪৫টি নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ২৭ শতাংশ। প্রতি ১০০ জনে সুস্থতার হার ৮৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং মৃত্যুহার ১ দশমিক ৬১ শতাংশ।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম তিনজনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্তের কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫