নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডেঙ্গু আক্রান্তদের করোনার ভয় রয়েছে। আবার করোনা রোগীরা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে তাদের ভয় বেশি। তাই এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক জোর দেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা। তবে রাজধানীসহ দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা গত তিন দিনে কমে এসেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক ডা. বে-নজির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাসপাতালে রোগীর ভিড় বাড়ছে। এতে ডেঙ্গু রোগীরা করোনায় আক্রান্ত হতে পারেন। আবার করোনায় আক্রান্ত রোগীরও ডেঙ্গু হতে পারে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনকে ব্যাপক জোর দিতে হবে। কীটতত্ত্ববিদের সংখ্যা বাড়াতে হবে। প্রয়োজনে পদ তৈরি করতে হবে।’
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যুর তথ্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) নিশ্চিত করেছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা এর বেশি হতে পারে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডেঙ্গু রোগে মৃত্যুর বিষয়ে পর্যবেক্ষণে নিয়োজিতরা বর্তমানে আইইডিসিআরে আসতে পারছেন না। এ কারণে মৃত্যুর বিষয় নিশ্চিত হতে সময় লাগছে।
দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ কিছুটা কমে এলেও এখনো দিনে দুই শতাধিক রোগী শনাক্ত হচ্ছে। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত পাঁচ দিনে ১ হাজার ২৪৩ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। আর গত ২৪ ঘণ্টায় রোগী শনাক্ত হয়েছে ২১৮ জন। তাদের মধ্যে রাজধানীতে ২০৮ জন। আগের দিন শনাক্ত হয়েছে ২৩৭ জন। এর আগের দিন ছিল ২৬৪ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী এই চিত্র দেখা গেছে।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয় ৩ হাজার ৯০১ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছে ২ হাজার ৮৩৬ জন। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে ১ হাজার ৫৫ জন। এঁদের মধ্যে রাজধানীর ৪১টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে ১ হাজার ১২ জন এবং ঢাকার বাইরে ভর্তি রয়েছে ৪৩ জন।
দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। প্রতিদিনই অভিযান চালাচ্ছে এডিসের লার্ভা শনাক্ত করতে। এতে জেল-জরিমানাও করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সার্ভে সপ্তাহ শুরু করেছে। দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে বিনা মূল্যে ডেঙ্গু পরীক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ডেঙ্গু আক্রান্তদের করোনার ভয় রয়েছে। আবার করোনা রোগীরা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে তাদের ভয় বেশি। তাই এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক জোর দেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা। তবে রাজধানীসহ দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা গত তিন দিনে কমে এসেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক ডা. বে-নজির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাসপাতালে রোগীর ভিড় বাড়ছে। এতে ডেঙ্গু রোগীরা করোনায় আক্রান্ত হতে পারেন। আবার করোনায় আক্রান্ত রোগীরও ডেঙ্গু হতে পারে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনকে ব্যাপক জোর দিতে হবে। কীটতত্ত্ববিদের সংখ্যা বাড়াতে হবে। প্রয়োজনে পদ তৈরি করতে হবে।’
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যুর তথ্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) নিশ্চিত করেছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা এর বেশি হতে পারে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডেঙ্গু রোগে মৃত্যুর বিষয়ে পর্যবেক্ষণে নিয়োজিতরা বর্তমানে আইইডিসিআরে আসতে পারছেন না। এ কারণে মৃত্যুর বিষয় নিশ্চিত হতে সময় লাগছে।
দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ কিছুটা কমে এলেও এখনো দিনে দুই শতাধিক রোগী শনাক্ত হচ্ছে। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত পাঁচ দিনে ১ হাজার ২৪৩ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। আর গত ২৪ ঘণ্টায় রোগী শনাক্ত হয়েছে ২১৮ জন। তাদের মধ্যে রাজধানীতে ২০৮ জন। আগের দিন শনাক্ত হয়েছে ২৩৭ জন। এর আগের দিন ছিল ২৬৪ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী এই চিত্র দেখা গেছে।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয় ৩ হাজার ৯০১ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছে ২ হাজার ৮৩৬ জন। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে ১ হাজার ৫৫ জন। এঁদের মধ্যে রাজধানীর ৪১টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে ১ হাজার ১২ জন এবং ঢাকার বাইরে ভর্তি রয়েছে ৪৩ জন।
দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। প্রতিদিনই অভিযান চালাচ্ছে এডিসের লার্ভা শনাক্ত করতে। এতে জেল-জরিমানাও করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সার্ভে সপ্তাহ শুরু করেছে। দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে বিনা মূল্যে ডেঙ্গু পরীক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫