নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তিন মাস সময় দেওয়ার পরেও এখনো নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে প্রায় চার হাজার বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। অনিবন্ধিত এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল ও ব্লাড ব্যাংকের বিরুদ্ধে আগামীকাল সোমবার থেকে ফের অভিযানে নামছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আজ রোববার বিকেলে অবৈধ এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান নিয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর।
স্বাস্থ্যের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, ‘গত ২৬ মে অবৈধ হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ব্লাড ব্যাংকের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করি আমরা। ওই সময়ে ১ হাজার ৬৪১টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়েছে। ব্যবস্থা নেওয়ার ফলে নিবন্ধন পেয়েছে এক হাজার ৪৮৯ টি। এ ছাড়া নবায়ন করেছে ২ হাজার ৯৩০ টি। এতে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ২৫ কোটি ১৮ লাখ ৫২ হাজার ৮৬৭ টাকা।’
আহমেদুল কবীর বলেন, ‘দুঃখজনক ব্যাপার হলো, দীর্ঘ তিন মাস সময় দেওয়া হলেও এখনো প্রায় চার হাজার প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন করেনি। এর মধ্যে শর্তপূরণ না করায় নিবন্ধনের অপেক্ষায় ১ হাজার ৯৪৬টি এবং নতুন করে নিবন্ধন পেতে আবেদন করেছে দুই হাজার প্রতিষ্ঠান। তাই এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তিন মাস পর আবারও মাঠে নামতে যাচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এই তিন মাসে যারা নিবন্ধন পায়নি, এমন হাসপাতালও স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম চালাতে পারবে না।
তিন মাস সময় দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা তিন মাস সময় দিয়েছি। এই সুযোগ যারা নেয়নি এবং এর মধ্যে যারা নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেনি কিংবা যারা আবেদন করেও নিবন্ধন পায়নি, তারা হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিক খোলা রাখতে পারবে না। যারা নিবন্ধন পায়নি তাদের কার্যক্রম এখনো ত্রুটিপূর্ণ।’
স্বাস্থ্যের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে আমরা নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে আলাদা করতে পারব। এরপরের অভিযান হবে যারা নিবন্ধিত হয়েছে, তাদের কার্যক্রমের মান কেমন তা দেখব। এরপর নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে এ, বি ও সি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হবে এবং তা আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হবে, যাতে মানুষ জানতে পারে, কোন হাসপাতাল কোন মানের। এরপর থেকে বেআইনিভাবে পরিচালিত হাসপাতালে কেউ চিকিৎসা নিয়ে প্রতারণার শিকার হলে সে দায় অধিদপ্তর নেবে না।’
এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মো. শামিউল ইসলাম বলেন, ‘আগামী এক মাসের মধ্যে অভিযান শেষ করতে চাই। এ জন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয়েছে। তারা সেবা দিতে চাইলে আগে নিবন্ধিত হতে হবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সেবার বড় একটি অংশ, সেগুলোকে সঠিক নিয়মের মধ্যে আনতে আনা না পারলে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাবে না মানুষ।’
তিন মাস সময় দেওয়ার পরেও এখনো নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে প্রায় চার হাজার বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। অনিবন্ধিত এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল ও ব্লাড ব্যাংকের বিরুদ্ধে আগামীকাল সোমবার থেকে ফের অভিযানে নামছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আজ রোববার বিকেলে অবৈধ এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান নিয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর।
স্বাস্থ্যের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, ‘গত ২৬ মে অবৈধ হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ব্লাড ব্যাংকের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করি আমরা। ওই সময়ে ১ হাজার ৬৪১টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়েছে। ব্যবস্থা নেওয়ার ফলে নিবন্ধন পেয়েছে এক হাজার ৪৮৯ টি। এ ছাড়া নবায়ন করেছে ২ হাজার ৯৩০ টি। এতে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ২৫ কোটি ১৮ লাখ ৫২ হাজার ৮৬৭ টাকা।’
আহমেদুল কবীর বলেন, ‘দুঃখজনক ব্যাপার হলো, দীর্ঘ তিন মাস সময় দেওয়া হলেও এখনো প্রায় চার হাজার প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন করেনি। এর মধ্যে শর্তপূরণ না করায় নিবন্ধনের অপেক্ষায় ১ হাজার ৯৪৬টি এবং নতুন করে নিবন্ধন পেতে আবেদন করেছে দুই হাজার প্রতিষ্ঠান। তাই এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তিন মাস পর আবারও মাঠে নামতে যাচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এই তিন মাসে যারা নিবন্ধন পায়নি, এমন হাসপাতালও স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম চালাতে পারবে না।
তিন মাস সময় দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা তিন মাস সময় দিয়েছি। এই সুযোগ যারা নেয়নি এবং এর মধ্যে যারা নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেনি কিংবা যারা আবেদন করেও নিবন্ধন পায়নি, তারা হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিক খোলা রাখতে পারবে না। যারা নিবন্ধন পায়নি তাদের কার্যক্রম এখনো ত্রুটিপূর্ণ।’
স্বাস্থ্যের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে আমরা নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে আলাদা করতে পারব। এরপরের অভিযান হবে যারা নিবন্ধিত হয়েছে, তাদের কার্যক্রমের মান কেমন তা দেখব। এরপর নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে এ, বি ও সি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হবে এবং তা আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হবে, যাতে মানুষ জানতে পারে, কোন হাসপাতাল কোন মানের। এরপর থেকে বেআইনিভাবে পরিচালিত হাসপাতালে কেউ চিকিৎসা নিয়ে প্রতারণার শিকার হলে সে দায় অধিদপ্তর নেবে না।’
এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মো. শামিউল ইসলাম বলেন, ‘আগামী এক মাসের মধ্যে অভিযান শেষ করতে চাই। এ জন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয়েছে। তারা সেবা দিতে চাইলে আগে নিবন্ধিত হতে হবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সেবার বড় একটি অংশ, সেগুলোকে সঠিক নিয়মের মধ্যে আনতে আনা না পারলে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাবে না মানুষ।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫