নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশব্যাপী জেঁকে বসেছে শীত। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। একই সঙ্গে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপ। হাসপাতালগুলোতে ফুসফুসের সংক্রমণসহ নানা রোগে আক্রান্ত মানুষের ভিড় বাড়ছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ঠান্ডাজনিত রোগে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৪৯ জন।
আজ রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমাসহ ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগ নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় (শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সারা দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে ৯৪৯ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। এতে করে এ বছর ঠান্ডাজনিত রোগের শিকার হয়ে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা বেড়ে ৪৭ হাজার ৯৮২ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া রোটার ভাইরাসের মাধ্যমে গত একদিনে ডায়রিয়া নিয়ে ভর্তি হয়েছেন দুই হাজার ২০৭ জন। এই নিয়ে গত বছরের ১৪ নভেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত ডায়রিয়া রোগী তিন লাখ ২৪ হাজার ৮১৮ জনে পৌঁছেছে।
একই সঙ্গে গত ২৪ ঘণ্টায় ঠান্ডাজনিত রোগে মারা গেছেন আরও চারজন। এই নিয়ে গত প্রায় দুই মাসের ঠান্ডাজনিত রোগে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭৩ জনে ঠেকেছে। একই সময়ে ডায়রিয়ায় মৃত্যু হয়েছে তিনজনের।
অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ঠান্ডাজনিত রোগে হাসপাতালে ভর্তি রোগী সবচেয়ে বেশি ১৭ হাজার ৭১৯ জন চট্টগ্রামে। সবচেয়ে কম এক হাজার ৩৭৮ জন রংপুর বিভাগে। তবে এসব আক্রান্ত ও মৃতদের মধ্যে নিউমোনিয়ার রোগীর হিসেব নেই বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
এদিকে ঢাকা শিশু হাসপাতালে আসা রোগীদের ৩০ শতাংশের বেশি নিউমোনিয়ার রোগী বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। গত বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরের শুরু থেকে শীতের প্রকোপ শুরু হলে রোগীর চাপ বাড়তে থাকে হাসপাতালটিতে। ওই মাসে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ৪৩৩ জন শিশুকে ভর্তি করা হয়। যা মোট রোগীর ৩০ শতাংশের বেশি। গত মাসে প্রতিষ্ঠানটিতে চিকিৎসাধীন শিশুদের মধ্যে ১৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে নিউমোনিয়ায় ৪৬ জন।
চলতি জানুয়ারির প্রথম সাত দিনে নিউমোনিয়ায় ভোগা ৮২ জন শিশুকে ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ছয় শিশুর।
ঢাকা শিশু হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীতের ঠান্ডা বাড়ছে। ফলে শিশুরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে পড়ছে। অনেক সময় সচেতন থেকেও বিভিন্ন রোগে কাবু হচ্ছে তারা। বিশেষ করে নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা ও ডায়রিয়ায় বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। এ জন্য এই সময়ে সবচেয়ে বেশি সতর্ক থাকতে হয় অভিভাবকদের।’
দেশব্যাপী জেঁকে বসেছে শীত। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। একই সঙ্গে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপ। হাসপাতালগুলোতে ফুসফুসের সংক্রমণসহ নানা রোগে আক্রান্ত মানুষের ভিড় বাড়ছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ঠান্ডাজনিত রোগে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৪৯ জন।
আজ রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমাসহ ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগ নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় (শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সারা দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে ৯৪৯ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। এতে করে এ বছর ঠান্ডাজনিত রোগের শিকার হয়ে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা বেড়ে ৪৭ হাজার ৯৮২ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া রোটার ভাইরাসের মাধ্যমে গত একদিনে ডায়রিয়া নিয়ে ভর্তি হয়েছেন দুই হাজার ২০৭ জন। এই নিয়ে গত বছরের ১৪ নভেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত ডায়রিয়া রোগী তিন লাখ ২৪ হাজার ৮১৮ জনে পৌঁছেছে।
একই সঙ্গে গত ২৪ ঘণ্টায় ঠান্ডাজনিত রোগে মারা গেছেন আরও চারজন। এই নিয়ে গত প্রায় দুই মাসের ঠান্ডাজনিত রোগে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭৩ জনে ঠেকেছে। একই সময়ে ডায়রিয়ায় মৃত্যু হয়েছে তিনজনের।
অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ঠান্ডাজনিত রোগে হাসপাতালে ভর্তি রোগী সবচেয়ে বেশি ১৭ হাজার ৭১৯ জন চট্টগ্রামে। সবচেয়ে কম এক হাজার ৩৭৮ জন রংপুর বিভাগে। তবে এসব আক্রান্ত ও মৃতদের মধ্যে নিউমোনিয়ার রোগীর হিসেব নেই বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
এদিকে ঢাকা শিশু হাসপাতালে আসা রোগীদের ৩০ শতাংশের বেশি নিউমোনিয়ার রোগী বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। গত বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরের শুরু থেকে শীতের প্রকোপ শুরু হলে রোগীর চাপ বাড়তে থাকে হাসপাতালটিতে। ওই মাসে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ৪৩৩ জন শিশুকে ভর্তি করা হয়। যা মোট রোগীর ৩০ শতাংশের বেশি। গত মাসে প্রতিষ্ঠানটিতে চিকিৎসাধীন শিশুদের মধ্যে ১৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে নিউমোনিয়ায় ৪৬ জন।
চলতি জানুয়ারির প্রথম সাত দিনে নিউমোনিয়ায় ভোগা ৮২ জন শিশুকে ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ছয় শিশুর।
ঢাকা শিশু হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীতের ঠান্ডা বাড়ছে। ফলে শিশুরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে পড়ছে। অনেক সময় সচেতন থেকেও বিভিন্ন রোগে কাবু হচ্ছে তারা। বিশেষ করে নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা ও ডায়রিয়ায় বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। এ জন্য এই সময়ে সবচেয়ে বেশি সতর্ক থাকতে হয় অভিভাবকদের।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫