নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় ‘উল্টা পাল্টা লিখে’ মার খেয়েও এখন গণমাধ্যম বিরোধী দলটিকে ‘তেল মারছে’ বলে সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির আমলে তো এত আরামে ব্যবসা করতে পারেননি। মিডিয়া একটা উল্টা পাল্টা লিখলেই তো মারতো। তার পরেও বিএনপির প্রতি এত আহ্লাদ কিসের, এত তেল মারা কিসের। কত তেল আছে আমি দেখব।’
আজ বৃহস্পতিবার গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের এক যৌথ সভায় ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।
গণমাধ্যমের মালিকদের উদ্দেশ্যে সরকার প্রধান বলেন, ‘যে সমস্ত মিডিয়া এখন ধরনা দিচ্ছে, এত টেলিভিশন...এ তো আমারই দেওয়া। আমি যদি উন্মুক্ত না করে দিতাম এত মানুষের চাকরিও হতো না। এত মানুষ ব্যবসাও করতে পারত না। আর আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে, সে বিএনপির ব্যবসায়ীই হোক বা আওয়ামী লীগের ব্যবসায়ী হোক, সবাই কিন্তু শান্তিতে ব্যবসা করছে। হাওয়া ভবনও আমরা খুলি নাই, খাওয়া ভবনও আমরা খুলি নাই, বরং ব্যবসা করার সুযোগ করে দিয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিএনপিকে যারা তেল মারছে, আমরা তাদেরও হিসাব করব। আওয়ামী লীগের সময় আরাম আয়েশ করে ব্যবসা করে খাচ্ছে তো, কারও ব্যবসায় আমরা বাধা দিইনি তো। সবাইকে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে ব্যবসা করতে দিয়েছি। বিএনপির আমলে তো এত আরামে ব্যবসা করতে পারেনি। এই মিডিয়া একটা উল্টা পাল্টা লিখলেই তো মারতো। তার পরেও এত আহ্লাদ কিসের, এত তেল মারা কিসের, আমি তো জানি না। কত তেল আছে আমি দেখব।’
বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় ‘উল্টা পাল্টা লিখে’ মার খেয়েও এখন গণমাধ্যম বিরোধী দলটিকে ‘তেল মারছে’ বলে সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির আমলে তো এত আরামে ব্যবসা করতে পারেননি। মিডিয়া একটা উল্টা পাল্টা লিখলেই তো মারতো। তার পরেও বিএনপির প্রতি এত আহ্লাদ কিসের, এত তেল মারা কিসের। কত তেল আছে আমি দেখব।’
আজ বৃহস্পতিবার গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের এক যৌথ সভায় ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।
গণমাধ্যমের মালিকদের উদ্দেশ্যে সরকার প্রধান বলেন, ‘যে সমস্ত মিডিয়া এখন ধরনা দিচ্ছে, এত টেলিভিশন...এ তো আমারই দেওয়া। আমি যদি উন্মুক্ত না করে দিতাম এত মানুষের চাকরিও হতো না। এত মানুষ ব্যবসাও করতে পারত না। আর আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে, সে বিএনপির ব্যবসায়ীই হোক বা আওয়ামী লীগের ব্যবসায়ী হোক, সবাই কিন্তু শান্তিতে ব্যবসা করছে। হাওয়া ভবনও আমরা খুলি নাই, খাওয়া ভবনও আমরা খুলি নাই, বরং ব্যবসা করার সুযোগ করে দিয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিএনপিকে যারা তেল মারছে, আমরা তাদেরও হিসাব করব। আওয়ামী লীগের সময় আরাম আয়েশ করে ব্যবসা করে খাচ্ছে তো, কারও ব্যবসায় আমরা বাধা দিইনি তো। সবাইকে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে ব্যবসা করতে দিয়েছি। বিএনপির আমলে তো এত আরামে ব্যবসা করতে পারেনি। এই মিডিয়া একটা উল্টা পাল্টা লিখলেই তো মারতো। তার পরেও এত আহ্লাদ কিসের, এত তেল মারা কিসের, আমি তো জানি না। কত তেল আছে আমি দেখব।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৫ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৫ দিন আগে