নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সামনে উপস্থাপন করে বক্তব্য প্রচার না করতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবী।
আজ মঙ্গলবার দশ আইনজীবীর পক্ষে সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহসম্পাদক মাহবুবুর রহমান খান এই নোটিশ পাঠান। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ডিএমপি কমিশনার, সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক, গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালককে এই নোটিশ পাঠানো হয়।
নোটিশে বলা হয়, সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিভিন্ন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে তাঁদের হেফাজতে থাকা অবস্থায় গণমাধ্যমের সামনে উপস্থাপন করে বক্তব্য প্রচার করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এরূপ কার্যক্রম শুধু রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতই নয় বরং আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত এবং অবৈধ।
নোটিশে আরও বলা হয়, ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারার বিধানমতে অভিযুক্ত ব্যক্তির দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণ করার এখতিয়ার রয়েছে একমাত্র বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটের। এ ছাড়া মামলার তদন্তের প্রয়োজনে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আদালতের আদেশ অনুযায়ী জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করার এখতিয়ার সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী কর্মকর্তার রয়েছে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সামনে হাজির করে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য প্রচারের সুযোগ নেই। এই বিষয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশনাও রয়েছে।
লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়, আইনশৃঙ্খল বাহিনীর হেফাজতে থাকা অবস্থায় কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সামনে হাজির করা উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপন্থী এবং আদালত অবমাননার শামিল। তাই গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সামনে হাজির না করতে অনুরোধ করা হয়। অন্যথায় হাইকোর্টে রিট করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সামনে উপস্থাপন করে বক্তব্য প্রচার না করতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবী।
আজ মঙ্গলবার দশ আইনজীবীর পক্ষে সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহসম্পাদক মাহবুবুর রহমান খান এই নোটিশ পাঠান। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ডিএমপি কমিশনার, সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক, গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালককে এই নোটিশ পাঠানো হয়।
নোটিশে বলা হয়, সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিভিন্ন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে তাঁদের হেফাজতে থাকা অবস্থায় গণমাধ্যমের সামনে উপস্থাপন করে বক্তব্য প্রচার করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এরূপ কার্যক্রম শুধু রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতই নয় বরং আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত এবং অবৈধ।
নোটিশে আরও বলা হয়, ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারার বিধানমতে অভিযুক্ত ব্যক্তির দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণ করার এখতিয়ার রয়েছে একমাত্র বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটের। এ ছাড়া মামলার তদন্তের প্রয়োজনে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আদালতের আদেশ অনুযায়ী জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করার এখতিয়ার সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী কর্মকর্তার রয়েছে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সামনে হাজির করে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য প্রচারের সুযোগ নেই। এই বিষয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশনাও রয়েছে।
লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়, আইনশৃঙ্খল বাহিনীর হেফাজতে থাকা অবস্থায় কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সামনে হাজির করা উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপন্থী এবং আদালত অবমাননার শামিল। তাই গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সামনে হাজির না করতে অনুরোধ করা হয়। অন্যথায় হাইকোর্টে রিট করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫