নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা বন্ধে উচ্চ আদালত যে আদেশ দিয়েছেন, তার সঙ্গে একমত প্রকাশ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তবে যাচাই-বাছাই না করে অনিবন্ধিত সব অনলাইন পত্রিকা বন্ধ করা সমীচীন হবে না বলে মত দিয়েছেন তিনি।
সচিবালয়ে আজ বুধবার তথ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অনলাইন পত্রিকার নিবন্ধন দেওয়া হচ্ছে। আমরা আদালতের কাছে সে বিষয়টি উপস্থাপন করব। একই সঙ্গে আমরা আদালতের নজরে এটিও আনব যে, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং যাচাই-বাছাই ছাড়া সবগুলোকে একসঙ্গে বন্ধ করে দেওয়া কতটুকু সমীচীন, সেটিও ভাবার বিষয়। কিছু অনলাইন বন্ধ করব, ইতিমধ্যে কিছু বন্ধও করা হয়েছে।’
সরকার তিন ধাপে ১৭৭টি সংবাদমাধ্যমকে ‘অনলাইন সংবাদমাধ্যম’ হিসেবে নিবন্ধনের অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ৮৪টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও ৯২টি দৈনিক পত্রিকার অনলাইন সংস্করণের নিবন্ধনের অনুমতি দিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়।
অনুমোদনহীন ও অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিটিআরসির চেয়ারম্যান এবং প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যানকে আগামী সাত দিনের মধ্যে এই নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে মঙ্গলবার আদেশ দিয়েছেন বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট বেঞ্চ।
উচ্চ আদালতের এই আদেশের লিখিত অনুলিপি পাওয়ার পর বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই কিছু অনলাইন পত্রিকা বন্ধ করা হবে বলে জানান তথ্যমন্ত্রী। তবে যাচাই-বাছাইয়ের পর ভবিষ্যতে আরও অনলাইন নিউজ পোর্টালের নিবন্ধন দিতে হবে বলেও জানান তিনি।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, অনিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা বন্ধে হাইকোর্টের আদেশটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সহায়ক হবে। যে সমস্ত অনলাইন সত্যিকার অর্থে গণমাধ্যম হিসেবে কাজ করে না, নিজস্ব বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে, ব্যাঙের ছাতার মতো এত অনলাইন আসলে দেশে প্রয়োজন নেই।
এক প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা যেভাবে অনলাইনের নিবন্ধন দিচ্ছি, একইভাবে ইউটিউব বা আইপি টিভির নিবন্ধন দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। এখনো কাউকে নিবন্ধন দেওয়া হয়নি। আশা করেছিলাম গত মাস থেকে দিতে পারব কিন্তু তদন্ত রিপোর্ট না পাওয়ায় দিতে পারিনি। ব্যাঙের ছাতার মতো আইপি টিভি করার যে সুযোগ রয়েছে, এটা কোনোভাবেই সমীচীন নয়। যে সমস্ত আইপি টিভি বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে এবং নিজেকে টেলিভিশন চ্যানেলের মতো জাহির করছে, খুব দ্রুত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
অনিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা বন্ধে উচ্চ আদালত যে আদেশ দিয়েছেন, তার সঙ্গে একমত প্রকাশ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তবে যাচাই-বাছাই না করে অনিবন্ধিত সব অনলাইন পত্রিকা বন্ধ করা সমীচীন হবে না বলে মত দিয়েছেন তিনি।
সচিবালয়ে আজ বুধবার তথ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অনলাইন পত্রিকার নিবন্ধন দেওয়া হচ্ছে। আমরা আদালতের কাছে সে বিষয়টি উপস্থাপন করব। একই সঙ্গে আমরা আদালতের নজরে এটিও আনব যে, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং যাচাই-বাছাই ছাড়া সবগুলোকে একসঙ্গে বন্ধ করে দেওয়া কতটুকু সমীচীন, সেটিও ভাবার বিষয়। কিছু অনলাইন বন্ধ করব, ইতিমধ্যে কিছু বন্ধও করা হয়েছে।’
সরকার তিন ধাপে ১৭৭টি সংবাদমাধ্যমকে ‘অনলাইন সংবাদমাধ্যম’ হিসেবে নিবন্ধনের অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ৮৪টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও ৯২টি দৈনিক পত্রিকার অনলাইন সংস্করণের নিবন্ধনের অনুমতি দিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়।
অনুমোদনহীন ও অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিটিআরসির চেয়ারম্যান এবং প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যানকে আগামী সাত দিনের মধ্যে এই নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে মঙ্গলবার আদেশ দিয়েছেন বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট বেঞ্চ।
উচ্চ আদালতের এই আদেশের লিখিত অনুলিপি পাওয়ার পর বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই কিছু অনলাইন পত্রিকা বন্ধ করা হবে বলে জানান তথ্যমন্ত্রী। তবে যাচাই-বাছাইয়ের পর ভবিষ্যতে আরও অনলাইন নিউজ পোর্টালের নিবন্ধন দিতে হবে বলেও জানান তিনি।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, অনিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা বন্ধে হাইকোর্টের আদেশটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সহায়ক হবে। যে সমস্ত অনলাইন সত্যিকার অর্থে গণমাধ্যম হিসেবে কাজ করে না, নিজস্ব বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে, ব্যাঙের ছাতার মতো এত অনলাইন আসলে দেশে প্রয়োজন নেই।
এক প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা যেভাবে অনলাইনের নিবন্ধন দিচ্ছি, একইভাবে ইউটিউব বা আইপি টিভির নিবন্ধন দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। এখনো কাউকে নিবন্ধন দেওয়া হয়নি। আশা করেছিলাম গত মাস থেকে দিতে পারব কিন্তু তদন্ত রিপোর্ট না পাওয়ায় দিতে পারিনি। ব্যাঙের ছাতার মতো আইপি টিভি করার যে সুযোগ রয়েছে, এটা কোনোভাবেই সমীচীন নয়। যে সমস্ত আইপি টিভি বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে এবং নিজেকে টেলিভিশন চ্যানেলের মতো জাহির করছে, খুব দ্রুত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫