নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধির কথা বলে মানুষকে বিএনপি বিভ্রান্ত করছে দাবি করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘অন্য যেকোনো সময় থেকে দেশের মানুষ এখন ভালো আছে।’
আজ রোববার জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপ-কমিটির আয়োজনে ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ, বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ভাষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
দ্রব্যমূল্য নিয়ে বিএনপির নেতাদের বক্তব্যের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি দেখলাম, গত কয়েক দিন ধরে বিএনপির নেতারা বেগম জিয়ার স্বাস্থ্য আর তারেক জিয়ার শাস্তির মধ্যে আটকে থাকা রাজনীতি থেকে বের হওয়ার চেষ্টা দেখাচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে তারা সারা দেশে সমাবেশের আয়োজন করছে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশে গত ১৩ বছরে মানুষের মাথাপিছু আয় ৬০০ ডলার থেকে ২ হাজার ৬০০ ডলারে উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ প্রায় সাড়ে চার গুণ বেড়েছে। আর মানুষের ক্রয়ক্ষমতা তিন গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে, সেটা অন্য আয়ের মানুষেরও। প্রতিটি মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আজকে গ্রাম দেশে হারিকেন আর কুপিবাতি এখন দেখা যায় না। এগুলো ড্রয়িংরুমে সাজিয়ে রাখতে হয়। গত ১০ বছরে কৃষিতে যে উন্নয়ন হয়েছে, হালের বলদ আর গরুর হাল এখন আর বাচ্চারা দেখতে পায় না, চেনে না। কারণ গরুর হাল নাই, এটাই পরিবর্তন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবরা এগুলো দেখেও দেখে না। আজকে দেশের প্রতিটি মানুষ ভালো আছে। অথচ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীররা মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য কর্মসূচি পালন করছে।’
দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করতে বিএনপি দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি কথা বলছে দাবি করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে দেশ উন্নত হয়েছে, কুঁড়েঘর এখন কবিতায়। পায়ে চলা মেঠো পথ খুঁজে পেতে কষ্ট। এই যে পরিবর্তন, যে ছেলে ১২ বছর আগে বিদেশে গেছে, সে দেশে এসে ঢাকা শহর চিনতে পারে না। গ্রাম চিনতে পারে না। গ্রামের একটি ছেলে আর শহরের ছেলের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। এই যে পরিবর্তন, এটি শেখ হাসিনার কারণে। তাই মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীররা রাজনীতি করে। তারা মানুষকে অতীতে কিছু দিতে পারেনি। তারা দুর্নীতিতে বারবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, হাওয়া ভবন বানিয়ে দেশে সমান্তরাল সরকার তৈরি করেছে। সমস্ত ব্যবসার ওপর টোল বসিয়েছিল। এটিই দিতে পেরেছে তারা, এর বাইরে কিছু দিতে পারেনি।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশ বিশ্ব খাদ্য সংস্থাকে অবাক করে দিয়ে বিশ্বের মাথাপিছু জমির পরিমাণ সর্বনিম্ন থাকা সত্ত্বেও খাদ্যে উদ্বৃত্তের দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। এগুলো সহ্য হয় না বলে বিএনপি জনগণকে বিভ্রান্ত করার রাজনীতি বেছে নিয়েছে। তাই নেতাকর্মীদের বলব, তাদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে।’
আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপ-কমিটির চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য অধ্যাপক খন্দকার বজলুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন। বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য মুহাম্মদ সামাদ, কবি নির্মলেন্দু গুণ, দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক শ্যামল দত্ত, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য মারুফা আক্তার পপি।
দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধির কথা বলে মানুষকে বিএনপি বিভ্রান্ত করছে দাবি করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘অন্য যেকোনো সময় থেকে দেশের মানুষ এখন ভালো আছে।’
আজ রোববার জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপ-কমিটির আয়োজনে ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ, বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ভাষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
দ্রব্যমূল্য নিয়ে বিএনপির নেতাদের বক্তব্যের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি দেখলাম, গত কয়েক দিন ধরে বিএনপির নেতারা বেগম জিয়ার স্বাস্থ্য আর তারেক জিয়ার শাস্তির মধ্যে আটকে থাকা রাজনীতি থেকে বের হওয়ার চেষ্টা দেখাচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে তারা সারা দেশে সমাবেশের আয়োজন করছে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশে গত ১৩ বছরে মানুষের মাথাপিছু আয় ৬০০ ডলার থেকে ২ হাজার ৬০০ ডলারে উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ প্রায় সাড়ে চার গুণ বেড়েছে। আর মানুষের ক্রয়ক্ষমতা তিন গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে, সেটা অন্য আয়ের মানুষেরও। প্রতিটি মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আজকে গ্রাম দেশে হারিকেন আর কুপিবাতি এখন দেখা যায় না। এগুলো ড্রয়িংরুমে সাজিয়ে রাখতে হয়। গত ১০ বছরে কৃষিতে যে উন্নয়ন হয়েছে, হালের বলদ আর গরুর হাল এখন আর বাচ্চারা দেখতে পায় না, চেনে না। কারণ গরুর হাল নাই, এটাই পরিবর্তন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবরা এগুলো দেখেও দেখে না। আজকে দেশের প্রতিটি মানুষ ভালো আছে। অথচ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীররা মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য কর্মসূচি পালন করছে।’
দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করতে বিএনপি দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি কথা বলছে দাবি করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে দেশ উন্নত হয়েছে, কুঁড়েঘর এখন কবিতায়। পায়ে চলা মেঠো পথ খুঁজে পেতে কষ্ট। এই যে পরিবর্তন, যে ছেলে ১২ বছর আগে বিদেশে গেছে, সে দেশে এসে ঢাকা শহর চিনতে পারে না। গ্রাম চিনতে পারে না। গ্রামের একটি ছেলে আর শহরের ছেলের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। এই যে পরিবর্তন, এটি শেখ হাসিনার কারণে। তাই মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীররা রাজনীতি করে। তারা মানুষকে অতীতে কিছু দিতে পারেনি। তারা দুর্নীতিতে বারবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, হাওয়া ভবন বানিয়ে দেশে সমান্তরাল সরকার তৈরি করেছে। সমস্ত ব্যবসার ওপর টোল বসিয়েছিল। এটিই দিতে পেরেছে তারা, এর বাইরে কিছু দিতে পারেনি।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশ বিশ্ব খাদ্য সংস্থাকে অবাক করে দিয়ে বিশ্বের মাথাপিছু জমির পরিমাণ সর্বনিম্ন থাকা সত্ত্বেও খাদ্যে উদ্বৃত্তের দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। এগুলো সহ্য হয় না বলে বিএনপি জনগণকে বিভ্রান্ত করার রাজনীতি বেছে নিয়েছে। তাই নেতাকর্মীদের বলব, তাদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে।’
আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপ-কমিটির চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য অধ্যাপক খন্দকার বজলুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন। বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য মুহাম্মদ সামাদ, কবি নির্মলেন্দু গুণ, দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক শ্যামল দত্ত, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য মারুফা আক্তার পপি।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫