নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রেলখাতে বিদেশি বিনিয়োগ খুঁজছে সরকার। রেলওয়েতে অনেকগুলো প্রকল্প চলমান। সামনে আরও প্রকল্প আসছে। এই খাতে রাশিয়াকে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন।
আজ সোমবার মন্ত্রীর রেলভবনে সাক্ষাৎ করতে আসেন বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার মানতিৎস্কি। সাক্ষাৎকালে রেলমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশে রেলখাতে রাশিয়ার বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
রেলমন্ত্রী বলেন, রেলখাতে আমরা বিদেশি বিনিয়োগ খুঁজছি। বর্তমানে রেলওয়েতে অনেক প্রকল্প চলমান এবং আগামীতে আরও অনেক প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। রেলখাতের উন্নয়নে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে আমরা বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিচ্ছি।
বাংলাদেশের রেলখাতে চলমান উন্নয়ন প্রকল্পে রাশিয়ার বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, রেলওয়েতে আমরা নতুন কোচ, ইঞ্জিন সংগ্রহ করছি। নতুন নতুন লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্রিজ নির্মাণ ও সংস্কার করা হচ্ছে। সিগন্যালিং ব্যবস্থার আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে ট্রেনিং ইনস্টিটিউট স্থাপনসহ এসব ক্ষেত্রে রাশিয়া বিনিয়োগ করতে পারে।
রুশ রাষ্ট্রদূত এ সময় রেলপথ মন্ত্রীকে রাশিয়া ভ্রমণের আমন্ত্রণ জানান। জবাবে মন্ত্রী রাশিয়ার রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা, প্রযুক্তিসহ সেখানকার রেলওয়ে কোচ ও ইঞ্জিন তৈরির কারখানা সরেজমিনে দেখার প্রস্তাব গ্রহণ করে আগামী মাসে উপযুক্ত সময়ে রাশিয়া ভ্রমণের সম্মতি জানান।
সাক্ষাৎকালে রেলপথমন্ত্রী স্বাধীনতার সময় রাশিয়ার ভূমিকা উল্লেখ করেন এবং স্বাধীনতা পরবর্তী রাশিয়ার বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানের কথাও তুলে ধরেন।
রেলপথ মন্ত্রী বলেন, আমাদের রেলপথ যমুনা নদী দিয়ে দুই ভাগে বিভক্ত। পশ্চিমে ব্রডগেজ আর পূর্বে মিটারগেজ। আমরা পর্যায়ক্রমে সব লাইনকে ব্রডগেজে রূপান্তরের উদ্যোগ নিয়েছি। এছাড়া আমাদের বেশির ভাগই সিঙ্গেল লাইন। আমরা পর্যায়ক্রমে সব সিঙ্গেল লাইনকে ডাবল লাইনে উন্নীত করারও উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। জনগণের চাহিদার কথা বিবেচনা করে ২০১১ সালে প্রধানমন্ত্রী আলাদা মন্ত্রণালয় গঠন করেছেন। তখন থেকেই সরকার রেলখাতে বিনিয়োগ শুরু করে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সেলিম রেজা, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার, রাশিয়া দূতাবাসের তৃতীয় সচিব আন্তন ভেরেসচাগিন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
রেলখাতে বিদেশি বিনিয়োগ খুঁজছে সরকার। রেলওয়েতে অনেকগুলো প্রকল্প চলমান। সামনে আরও প্রকল্প আসছে। এই খাতে রাশিয়াকে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন।
আজ সোমবার মন্ত্রীর রেলভবনে সাক্ষাৎ করতে আসেন বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার মানতিৎস্কি। সাক্ষাৎকালে রেলমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশে রেলখাতে রাশিয়ার বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
রেলমন্ত্রী বলেন, রেলখাতে আমরা বিদেশি বিনিয়োগ খুঁজছি। বর্তমানে রেলওয়েতে অনেক প্রকল্প চলমান এবং আগামীতে আরও অনেক প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। রেলখাতের উন্নয়নে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে আমরা বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিচ্ছি।
বাংলাদেশের রেলখাতে চলমান উন্নয়ন প্রকল্পে রাশিয়ার বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, রেলওয়েতে আমরা নতুন কোচ, ইঞ্জিন সংগ্রহ করছি। নতুন নতুন লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্রিজ নির্মাণ ও সংস্কার করা হচ্ছে। সিগন্যালিং ব্যবস্থার আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে ট্রেনিং ইনস্টিটিউট স্থাপনসহ এসব ক্ষেত্রে রাশিয়া বিনিয়োগ করতে পারে।
রুশ রাষ্ট্রদূত এ সময় রেলপথ মন্ত্রীকে রাশিয়া ভ্রমণের আমন্ত্রণ জানান। জবাবে মন্ত্রী রাশিয়ার রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা, প্রযুক্তিসহ সেখানকার রেলওয়ে কোচ ও ইঞ্জিন তৈরির কারখানা সরেজমিনে দেখার প্রস্তাব গ্রহণ করে আগামী মাসে উপযুক্ত সময়ে রাশিয়া ভ্রমণের সম্মতি জানান।
সাক্ষাৎকালে রেলপথমন্ত্রী স্বাধীনতার সময় রাশিয়ার ভূমিকা উল্লেখ করেন এবং স্বাধীনতা পরবর্তী রাশিয়ার বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানের কথাও তুলে ধরেন।
রেলপথ মন্ত্রী বলেন, আমাদের রেলপথ যমুনা নদী দিয়ে দুই ভাগে বিভক্ত। পশ্চিমে ব্রডগেজ আর পূর্বে মিটারগেজ। আমরা পর্যায়ক্রমে সব লাইনকে ব্রডগেজে রূপান্তরের উদ্যোগ নিয়েছি। এছাড়া আমাদের বেশির ভাগই সিঙ্গেল লাইন। আমরা পর্যায়ক্রমে সব সিঙ্গেল লাইনকে ডাবল লাইনে উন্নীত করারও উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। জনগণের চাহিদার কথা বিবেচনা করে ২০১১ সালে প্রধানমন্ত্রী আলাদা মন্ত্রণালয় গঠন করেছেন। তখন থেকেই সরকার রেলখাতে বিনিয়োগ শুরু করে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সেলিম রেজা, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার, রাশিয়া দূতাবাসের তৃতীয় সচিব আন্তন ভেরেসচাগিন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৩ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৩ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৩ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৩ দিন আগে