নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকায় মশার বিস্তার রোধে মাঠে সক্রিয় রয়েছে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় (ডিএনসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত ১৭টি মামলায় ২ লাখ ৮২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছে। অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় ৩৬ মামলায় ৫ লাখ ২৬ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছে।
ডিএনসিসির তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুলকার নায়ন পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তিনটি মামলায় ৩৫ হাজার টাকা, ২ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এএসএম সফিউল আজম পরিচালিত মোবাইল কোর্টে একটি মামলায় ৫ হাজার টাকা, ৩ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিকুর রহমান পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তিনটি মামলায় ৪০ হাজার টাকা, ৪ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সালেহা বিনতে সিরাজ পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে একটি মামলায় ১৫ হাজার টাকা, ৫ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাসুদ হোসেন ও যতন মারমা পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তিনটি মামলায় ৮৫ হাজার টাকা, ৬ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিয়া আফরিন পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে একটি মামলায় ৫০ হাজার টাকা, ৯ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াউর রহমান পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে দুটি মামলায় ২৫ হাজার টাকা এবং ১০ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শেখ শহিদুল ইসলাম পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তিনটি মামলায় ২৭ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
ডিএসসিসির তথ্যমতে, দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের মধ্যে অঞ্চল–১–এর পশ্চিম মালিবাগে মাহফুজুল আলম মাসুম, অঞ্চল–২–এর কমলাপুর রেলওয়ে অফিসার্স কোয়ার্টারে মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন, অঞ্চল–৩–এর ইডেন কলেজ স্টাফ কোয়ার্টার ও চাঁদনীঘাটে তৌহিদুজ্জামান পাভেল, অঞ্চল–৫–এর আরএম দাস রোড, লালমোহন দাস রোড ও ঠাকুর দাস রোডে শাহিন রেজা, অঞ্চল–৬–এর পশ্চিম দোলাইর পাড়ে মুহাম্মদ হাসনাত মোর্শেদ ভূঁইয়া, অঞ্চল–৮–এর পশ্চিম বক্স নগরে কাজী হাফিজুল আমিন এবং অঞ্চল–১০ ও ২–এর উত্তর শাহজাহানপুর ও শান্তিনগর এলাকায় বিকাশ বিশ্বাস এসব ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
এছাড়া আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের (আনিক) মধ্যে অঞ্চল–১–এর মেরীনা নাজনীন ধানমন্ডির স্বর্ণপট্টি ও সেন্ট্রাল রোডে, অঞ্চল–৩ আনিক–৩–এর আনিক বাবর আলী মীর জিগাতলা স্টাফ কোয়ার্টারে, অঞ্চল–৪–এর আনিক মো. হায়দর আলী বেচারাম দেউড়ি ও আলী হাজি লেনে, অঞ্চল–৫–এর আনিক টিপু সুলতান রোডে, অঞ্চল–৭–এর আনিক ড. মোহাম্মদ মাহে আলম উত্তর মান্ডায় এবং অঞ্চল–৯–এর আনিক মো. খায়রুল হাসান ভাঙ্গা প্রেস এলাকার আব্দুল গনি ভবনসহ আশপাশের এলাকায় এসব অভিযান পরিচালনা করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন কমলাপুর রেলওয়ে অফিসার্স কোয়ার্টারে মশার লার্ভা পাওয়ায় ১ মামলায় ১০ হাজার এবং আনিক–৩ বাবর আলী মীর জিগাতলা স্টাফ কোয়ার্টারের সভাপতির বিরুদ্ধে ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতগুলো এ সময় ৬৬৩টি নির্মাণাধীন ভবন, বাসাবাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করেন।
রাজধানী ঢাকায় মশার বিস্তার রোধে মাঠে সক্রিয় রয়েছে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় (ডিএনসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত ১৭টি মামলায় ২ লাখ ৮২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছে। অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় ৩৬ মামলায় ৫ লাখ ২৬ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছে।
ডিএনসিসির তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুলকার নায়ন পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তিনটি মামলায় ৩৫ হাজার টাকা, ২ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এএসএম সফিউল আজম পরিচালিত মোবাইল কোর্টে একটি মামলায় ৫ হাজার টাকা, ৩ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিকুর রহমান পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তিনটি মামলায় ৪০ হাজার টাকা, ৪ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সালেহা বিনতে সিরাজ পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে একটি মামলায় ১৫ হাজার টাকা, ৫ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাসুদ হোসেন ও যতন মারমা পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তিনটি মামলায় ৮৫ হাজার টাকা, ৬ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিয়া আফরিন পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে একটি মামলায় ৫০ হাজার টাকা, ৯ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াউর রহমান পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে দুটি মামলায় ২৫ হাজার টাকা এবং ১০ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শেখ শহিদুল ইসলাম পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তিনটি মামলায় ২৭ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
ডিএসসিসির তথ্যমতে, দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের মধ্যে অঞ্চল–১–এর পশ্চিম মালিবাগে মাহফুজুল আলম মাসুম, অঞ্চল–২–এর কমলাপুর রেলওয়ে অফিসার্স কোয়ার্টারে মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন, অঞ্চল–৩–এর ইডেন কলেজ স্টাফ কোয়ার্টার ও চাঁদনীঘাটে তৌহিদুজ্জামান পাভেল, অঞ্চল–৫–এর আরএম দাস রোড, লালমোহন দাস রোড ও ঠাকুর দাস রোডে শাহিন রেজা, অঞ্চল–৬–এর পশ্চিম দোলাইর পাড়ে মুহাম্মদ হাসনাত মোর্শেদ ভূঁইয়া, অঞ্চল–৮–এর পশ্চিম বক্স নগরে কাজী হাফিজুল আমিন এবং অঞ্চল–১০ ও ২–এর উত্তর শাহজাহানপুর ও শান্তিনগর এলাকায় বিকাশ বিশ্বাস এসব ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
এছাড়া আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের (আনিক) মধ্যে অঞ্চল–১–এর মেরীনা নাজনীন ধানমন্ডির স্বর্ণপট্টি ও সেন্ট্রাল রোডে, অঞ্চল–৩ আনিক–৩–এর আনিক বাবর আলী মীর জিগাতলা স্টাফ কোয়ার্টারে, অঞ্চল–৪–এর আনিক মো. হায়দর আলী বেচারাম দেউড়ি ও আলী হাজি লেনে, অঞ্চল–৫–এর আনিক টিপু সুলতান রোডে, অঞ্চল–৭–এর আনিক ড. মোহাম্মদ মাহে আলম উত্তর মান্ডায় এবং অঞ্চল–৯–এর আনিক মো. খায়রুল হাসান ভাঙ্গা প্রেস এলাকার আব্দুল গনি ভবনসহ আশপাশের এলাকায় এসব অভিযান পরিচালনা করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন কমলাপুর রেলওয়ে অফিসার্স কোয়ার্টারে মশার লার্ভা পাওয়ায় ১ মামলায় ১০ হাজার এবং আনিক–৩ বাবর আলী মীর জিগাতলা স্টাফ কোয়ার্টারের সভাপতির বিরুদ্ধে ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতগুলো এ সময় ৬৬৩টি নির্মাণাধীন ভবন, বাসাবাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫