বাংলাদেশের অন্যতম জনশক্তি রপ্তানির দেশ মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর। প্রবাসীদের যাতায়াত এবং পণ্য আমদানি-রপ্তানি সুবিধা বাড়াতে এসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ফ্লাইট কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে চায় মালয়েশিয়াভিত্তিক এয়ারলাইনস এয়ার এশিয়া।
আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত ‘মিট দ্য প্রেসে’ সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন এয়ার এশিয়া গ্রুপের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা ক্যারেন চ্যান।
সংবাদ সম্মেলনে এয়ার এশিয়া কর্তৃপক্ষ জানায়, বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের আকাশ যোগাযোগ সম্প্রসারণে এয়ার এশিয়া এবং বেসরকারি বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মধ্যেকার দ্বিপক্ষীয় আলোচনাপূর্বক সাক্ষাৎ করতে প্রতিনিধিদলটি ঢাকায় আসে।
সংবাদ সম্মেলনে ক্যারেন চ্যান বলেন, বাজেট ফেয়ার, কাস্টমার সন্তুষ্টি এবং যথাসময়ে ফ্লাইট পরিচালনার কারণে ইতিমধ্যে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড এবং ইন্দোনেশিয়ায় এয়ার এশিয়া জনপ্রিয় রুট হিসেবে পরিচিত। গত বছরের তুলনায় ফ্লাইট ফ্রিকোয়েন্সি বাড়িয়ে ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটে প্রতিদিন তিনটি এবং ঢাকা-ব্যাংকক রুটে প্রতিদিন একটি করে ফ্লাইট অপারেশন করছে এয়ার এশিয়া। মেডিকেল ট্যুরিজমনির্ভর//// বিশেষ করে চোখের চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশিদের জন্য বেশ জনপ্রিয় দেশ ইন্দোনেশিয়া। ফিলিপাইন ও ইন্দোনেশিয়া রুটে নতুন করে সরাসরি ফ্লাইট অপারেশনের সুযোগ আছে কি না, সে বিষয়ে চিন্তা করা হচ্ছে। তবে এ মুহূর্তে ইন্দোনেশিয়া-কুয়ালালামপুর রুটে প্রতিদিন সরাসরি ছয়টি ফ্লাইট পরিচালনা করায় কানেকটিং ফ্লাইটে ঢাকার যাত্রীদের সময় নষ্ট হয় না বলে জানান তিনি।
ক্যারেন চ্যান বলেন, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও জাপানে অনেক বাংলাদেশি বসবাস করছেন। জাপানে এয়ার এশিয়া প্রতিদিন ১৪টি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। অভিবাসন আয়ের এসব দেশেও বাংলাদেশিদের যাতায়াত সেবা দিতে চায় এয়ার এশিয়া। অন্যদিকে বাংলাদেশে ইসলাম, ঐতিহ্যনির্ভর বহু স্থাপনা এবং বড় সমুদ্রসৈকত রয়েছে। এখানে বিশ্বের সেরা তৈরি পোশাকশিল্পগুলো থাকায় বিদেশি বায়াররা আসছেন। ফ্লাইট পরিচালনায় যুক্ত থাকা অন্য দেশগুলোর কাছে বাংলাদেশের এসব পর্যটন আকর্ষণের বিষয়গুলো এগুলো প্রোমোট করতে চাই, যাতে তারা ভ্রমণে আগ্রহী হয়। ঢাকা বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল চালু হলে সে সুযোগ আরও বাড়বে।
বাংলাদেশে ডলারসংকট এবং জেট ফুয়েলের দাম কয়েক দফা বৃদ্ধিতে এয়ারলাইনস পরিচালনায় সমস্যা তৈরি হয়েছে জানিয়ে এশিয়া গ্রুপের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা বলেন, ‘করোনা-পরবর্তী আমরা ফ্লাইট ফ্রিকোয়েন্সি বাড়িয়েছি। বহরে নতুন নতুন মডেলের এয়ারক্রাফট যোগ করছি। বর্তমানে বিশ্বের ২২টি দেশের ১৬৫টি গন্তব্যে ফ্লাইট অপারেশন করছে এয়ার এশিয়া। ২৪ ঘণ্টা কাস্টমার সার্ভিস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহারের কারণে কোনো কাস্টমারকে সার্ভিস পেতে ২০ মিনিটের বেশি সময় নিতে হয় না। এতে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ফ্লাইটের চাহিদা বাড়ছে। সেবার মান বাড়িয়ে আমরা আরও অনেক দূর যেতে চাই। এসব বিষয় নিয়ে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলেছি।’
সংবাদ সম্মেলনে এয়ার এশিয়া বাংলাদেশের জিএসএ টোটাল এয়ার সার্ভিসেস লিমিটেডের পরিচালক (বিজনেস ডেভেলপমেন্ট) কাজী শাহ মুজাকখের আহমেদুল হকসহ এয়ার এশিয়া গ্রুপ প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্য এবং স্থানীয় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের অন্যতম জনশক্তি রপ্তানির দেশ মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর। প্রবাসীদের যাতায়াত এবং পণ্য আমদানি-রপ্তানি সুবিধা বাড়াতে এসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ফ্লাইট কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে চায় মালয়েশিয়াভিত্তিক এয়ারলাইনস এয়ার এশিয়া।
আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত ‘মিট দ্য প্রেসে’ সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন এয়ার এশিয়া গ্রুপের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা ক্যারেন চ্যান।
সংবাদ সম্মেলনে এয়ার এশিয়া কর্তৃপক্ষ জানায়, বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের আকাশ যোগাযোগ সম্প্রসারণে এয়ার এশিয়া এবং বেসরকারি বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মধ্যেকার দ্বিপক্ষীয় আলোচনাপূর্বক সাক্ষাৎ করতে প্রতিনিধিদলটি ঢাকায় আসে।
সংবাদ সম্মেলনে ক্যারেন চ্যান বলেন, বাজেট ফেয়ার, কাস্টমার সন্তুষ্টি এবং যথাসময়ে ফ্লাইট পরিচালনার কারণে ইতিমধ্যে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড এবং ইন্দোনেশিয়ায় এয়ার এশিয়া জনপ্রিয় রুট হিসেবে পরিচিত। গত বছরের তুলনায় ফ্লাইট ফ্রিকোয়েন্সি বাড়িয়ে ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটে প্রতিদিন তিনটি এবং ঢাকা-ব্যাংকক রুটে প্রতিদিন একটি করে ফ্লাইট অপারেশন করছে এয়ার এশিয়া। মেডিকেল ট্যুরিজমনির্ভর//// বিশেষ করে চোখের চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশিদের জন্য বেশ জনপ্রিয় দেশ ইন্দোনেশিয়া। ফিলিপাইন ও ইন্দোনেশিয়া রুটে নতুন করে সরাসরি ফ্লাইট অপারেশনের সুযোগ আছে কি না, সে বিষয়ে চিন্তা করা হচ্ছে। তবে এ মুহূর্তে ইন্দোনেশিয়া-কুয়ালালামপুর রুটে প্রতিদিন সরাসরি ছয়টি ফ্লাইট পরিচালনা করায় কানেকটিং ফ্লাইটে ঢাকার যাত্রীদের সময় নষ্ট হয় না বলে জানান তিনি।
ক্যারেন চ্যান বলেন, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও জাপানে অনেক বাংলাদেশি বসবাস করছেন। জাপানে এয়ার এশিয়া প্রতিদিন ১৪টি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। অভিবাসন আয়ের এসব দেশেও বাংলাদেশিদের যাতায়াত সেবা দিতে চায় এয়ার এশিয়া। অন্যদিকে বাংলাদেশে ইসলাম, ঐতিহ্যনির্ভর বহু স্থাপনা এবং বড় সমুদ্রসৈকত রয়েছে। এখানে বিশ্বের সেরা তৈরি পোশাকশিল্পগুলো থাকায় বিদেশি বায়াররা আসছেন। ফ্লাইট পরিচালনায় যুক্ত থাকা অন্য দেশগুলোর কাছে বাংলাদেশের এসব পর্যটন আকর্ষণের বিষয়গুলো এগুলো প্রোমোট করতে চাই, যাতে তারা ভ্রমণে আগ্রহী হয়। ঢাকা বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল চালু হলে সে সুযোগ আরও বাড়বে।
বাংলাদেশে ডলারসংকট এবং জেট ফুয়েলের দাম কয়েক দফা বৃদ্ধিতে এয়ারলাইনস পরিচালনায় সমস্যা তৈরি হয়েছে জানিয়ে এশিয়া গ্রুপের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা বলেন, ‘করোনা-পরবর্তী আমরা ফ্লাইট ফ্রিকোয়েন্সি বাড়িয়েছি। বহরে নতুন নতুন মডেলের এয়ারক্রাফট যোগ করছি। বর্তমানে বিশ্বের ২২টি দেশের ১৬৫টি গন্তব্যে ফ্লাইট অপারেশন করছে এয়ার এশিয়া। ২৪ ঘণ্টা কাস্টমার সার্ভিস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহারের কারণে কোনো কাস্টমারকে সার্ভিস পেতে ২০ মিনিটের বেশি সময় নিতে হয় না। এতে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ফ্লাইটের চাহিদা বাড়ছে। সেবার মান বাড়িয়ে আমরা আরও অনেক দূর যেতে চাই। এসব বিষয় নিয়ে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলেছি।’
সংবাদ সম্মেলনে এয়ার এশিয়া বাংলাদেশের জিএসএ টোটাল এয়ার সার্ভিসেস লিমিটেডের পরিচালক (বিজনেস ডেভেলপমেন্ট) কাজী শাহ মুজাকখের আহমেদুল হকসহ এয়ার এশিয়া গ্রুপ প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্য এবং স্থানীয় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫