অনলাইন ডেস্ক
সংবিধান সংস্কারে গঠিত সংবিধান সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারই বাস্তবায়ন করবে বলে মন্তব্য করেছেন কমিটির সদস্য ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম।
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ কারা বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। তবে আমাকে যদি ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে ধরেন, তাহলে আমি বলতে পারি অবশ্যই অবশ্যই এ সরকারই বাস্তবায়ন করবে। কেন করবে না?’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের এলডি হলে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন কমিটির সদস্য ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কমিশন প্রধান আলী রীয়াজ। পরে তিনি ও মাহফুজ আলম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
এক প্রশ্নের জবাবে মাহফুজ আলম বলেন, ‘সংবিধানের বিষয়ে যে প্রশ্নটা এসেছে সেটা যেদিন এক দফা ঘোষণা হয়েছিল, ওই দিনই বাতিল হয়েছে। কারণ, সেখানে বলা হয়েছিল পুরোনো রাজনৈতিক সেটেলমেন্ট আমরা খারিজ করছি, নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চাই। নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত মানেই হচ্ছে নতুন সংবিধান। ওই দিনই বলা হয়ে গেছে। ওইটা শুনেই বাংলাদেশের মানুষ আন্দোলনে নেমেছিল।’
তিনি বলেন, ‘আমরা অনির্বাচিত হতে পারি, কিন্তু আমরা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করি। পুরো দুনিয়ার কোথায় শিক্ষার্থীরা সরাসরি সরকারে যায়নি, আন্দোলন করেছে সরকারে গেছে—এমন হয়নি। কিন্তু এটা (অন্তর্বর্তীকালীন সরকার) একটা এক্সট্রা অর্ডিনারি পরিস্থিতি। এখানে সংসদ, নির্বাচন, নির্বাচিত শব্দগুলো খুবই দুর্বল কথাবার্তা। আমি জানি না এ সরকারের ক্ষেত্রে এগুলোর কী তাৎপর্য আছে।’
সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব সরকার কীভাবে বাস্তবায়ন করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে—মাহফুজ আলম বলেন, ‘কমিশন গঠনের সময় আমরা অধিকাংশ রাজনৈতিক দলকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। কমিশন থেকে প্রস্তাব পাওয়ার পরেও তাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করে কার্যকর করা হবে। সেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ থাকবে।’
সংস্কার কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করবে জানিয়ে তিনি বলেন, তাদের কার্যক্রম চলার সময় যেন কোনো রাজনৈতিক চাপ না আসে, সে জন্য আলোচনায় না বসে তাদের কাছ থেকে লিখিত সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা নেবে।
সংবাদ সম্মেলনে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সব সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
সংবিধান সংস্কারে গঠিত সংবিধান সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারই বাস্তবায়ন করবে বলে মন্তব্য করেছেন কমিটির সদস্য ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম।
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ কারা বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। তবে আমাকে যদি ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে ধরেন, তাহলে আমি বলতে পারি অবশ্যই অবশ্যই এ সরকারই বাস্তবায়ন করবে। কেন করবে না?’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের এলডি হলে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন কমিটির সদস্য ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কমিশন প্রধান আলী রীয়াজ। পরে তিনি ও মাহফুজ আলম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
এক প্রশ্নের জবাবে মাহফুজ আলম বলেন, ‘সংবিধানের বিষয়ে যে প্রশ্নটা এসেছে সেটা যেদিন এক দফা ঘোষণা হয়েছিল, ওই দিনই বাতিল হয়েছে। কারণ, সেখানে বলা হয়েছিল পুরোনো রাজনৈতিক সেটেলমেন্ট আমরা খারিজ করছি, নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চাই। নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত মানেই হচ্ছে নতুন সংবিধান। ওই দিনই বলা হয়ে গেছে। ওইটা শুনেই বাংলাদেশের মানুষ আন্দোলনে নেমেছিল।’
তিনি বলেন, ‘আমরা অনির্বাচিত হতে পারি, কিন্তু আমরা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করি। পুরো দুনিয়ার কোথায় শিক্ষার্থীরা সরাসরি সরকারে যায়নি, আন্দোলন করেছে সরকারে গেছে—এমন হয়নি। কিন্তু এটা (অন্তর্বর্তীকালীন সরকার) একটা এক্সট্রা অর্ডিনারি পরিস্থিতি। এখানে সংসদ, নির্বাচন, নির্বাচিত শব্দগুলো খুবই দুর্বল কথাবার্তা। আমি জানি না এ সরকারের ক্ষেত্রে এগুলোর কী তাৎপর্য আছে।’
সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব সরকার কীভাবে বাস্তবায়ন করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে—মাহফুজ আলম বলেন, ‘কমিশন গঠনের সময় আমরা অধিকাংশ রাজনৈতিক দলকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। কমিশন থেকে প্রস্তাব পাওয়ার পরেও তাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করে কার্যকর করা হবে। সেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ থাকবে।’
সংস্কার কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করবে জানিয়ে তিনি বলেন, তাদের কার্যক্রম চলার সময় যেন কোনো রাজনৈতিক চাপ না আসে, সে জন্য আলোচনায় না বসে তাদের কাছ থেকে লিখিত সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা নেবে।
সংবাদ সম্মেলনে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সব সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫