নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুরু হলো মোবাইল নিবন্ধন কার্যক্রম। নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বাধ্যমূলক সিম কার্ড নিবন্ধনের পর এবার মোবাইল সেট নিবন্ধনের এই পদক্ষেপ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
আজ বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) পরীক্ষামূলক কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার।
এনইআইআর সিস্টেম চালু করা আমাদের জন্য একটি মাইলফলক উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, অবৈধ মোবাইল ফোন সেট তৈরি, আমদানি ও বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের কার্যক্রম বন্ধের জন্য এই উদ্যোগ। এতে সরকারের রাজস্ব বাড়বে। এ ছাড়া বর্তমানে অনলাইনে অপরাধের প্রবণতা বেড়েছে। যার ক্ষেত্র সীমাহীন। এই বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। এই সিস্টেম ব্যক্তি, সমাজ, দেশকে নিরাপদ রাখতে উল্লেখযোগ্য হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।
এই কার্যক্রমের গ্রাহকদের যেন কোনো ভোগান্তি না হয় সে বিষয়ে কর্মকর্তাদের সতর্ক করে দিয়েছেন মন্ত্রী।
ভার্চ্যুয়াল এ অনুষ্ঠানে এনইআইআর সিস্টেম নিয়ে বিস্তারিত উপস্থাপন করেন স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহিদুল আলম। তিনি জানান, ৩০ জুন পর্যন্ত নেটওয়ার্কে চালু থাকা সব মোবাইল ফোনের ডাটা মাইগ্রেশন সম্পন্ন হয়েছে।
কোনো সেট বন্ধ হবে না উল্লেখ করে শহিদুল আলম বলেন, ১ জুলাই থেকে চালু হওয়া সেটগুলো নেটওয়ার্কে সচল থাকবে। সেটটি বৈধ না অবৈধ তা গ্রাহককে মেসেজ দিয়ে জানানোর পর সেটটি বৈধ করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। অবৈধ হলেও সেটগুলো তিন মাস চালু থাকবে। এরপর সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
টেলিটক এখন পর্যন্ত এই প্রক্রিয়ার অংশ হতে না পারলেও সেপ্টেম্বরেই এতে যুক্ত হবে বলে জানান টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাবউদ্দিন।
টেলিযোগাযোগ সংস্থা বিটিআরসির উদ্যোগে সিনোসিস আইটির কারিগরি বাস্তবায়নে, এই সিস্টেমে গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র ও সিম নম্বরের সঙ্গে মোবাইলের আইএমইআই যোগ করে মোবাইল নিবন্ধন করা হবে। এ বিষয়ে কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
মোবাইল কেনা বা বিক্রির আগে করণীয়
১ জুলাই থেকে যে কোনো মাধ্যম হতে (বিক্রয় কেন্দ্র, অনলাইন বিক্রয় কেন্দ্র, ই-কমার্স সাইট ইত্যাদি) মোবাইল হ্যান্ডসেট কেনার আগে অবশ্যই হ্যান্ডসেটটির বৈধতা কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করে যাচাই করতে হবে। কেনার পর হ্যান্ডসেটের ক্রয় রশিদ সংরক্ষণ করতে হবে।। মোবাইল হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে এনইআইআর সিস্টেমে নিবন্ধিত হয়ে যাবে।
ধাপ-১: মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে KYD লিখে স্পেস দিয়ে ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বর লিখতে হবে।
ধাপ-২: IMEI নম্বর লেখার পর ১৬০০২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
ধাপ-৩: ফিরতি মেসেজ এর মাধ্যমে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা সম্পর্কে জানা যাবে।
বিদেশ থেকে কেনা বা বিদেশ থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া সেট যেভাবে নিবন্ধন করা যাবে
বিদেশ থেকে ব্যক্তি পর্যায়ে বৈধভাবে কেনা অথবা উপহার পাওয়া মোবাইল ফোন স্বয়ংক্রিয়ভাবে নেটওয়ার্কে সচল হবে। দশ দিনের মধ্যে অনলাইনে তথ্য/দলিল দিয়ে নিবন্ধন করার জন্য এসএমএস দেওয়া হবে। দশ দিনের মধ্যে নিবন্ধন শেষ করলে হ্যান্ডসেটগুলো বৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে। ওই সময়ের মধ্যে নিবন্ধন সম্পন্ন করা না হলে হ্যান্ডসেটটি অবৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে। সে সম্পর্কে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে পরীক্ষাকালীন সময়ের জন্য নেটওয়ার্কে যুক্ত রাখা হবে। পরীক্ষাকাল অতিবাহিত হলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যেভাবে মোবাইল ফোন নিবন্ধন করা যাবে
ধাপ-১: https://neir.btrc.gov.bd লিংকে ভিজিট করে গ্রাহকের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে।
ধাপ-২: পোর্টালের Special Registration সেকশনে গিয়ে মোবাইল ফোনের IMEI নম্বর দিতে হবে।
ধাপ-৩: গ্রাহকের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এর ছবি/স্ক্যান কপি (যেমন, পাসপোর্টের ভিসা/ইমিগ্রেশন তথ্যাদি, ক্রয় রসিদ ইত্যাদি) আপলোড করতে হবে এবং Submit বাটন-টি প্রেস করতে হবে।
ধাপ-৪: ফোনটি বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। আর বৈধ না হলে এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহককে জানিয়ে করে পরীক্ষাকালীন সময়ের জন্য নেটওয়ার্কে সংযুক্ত রাখা হবে। পরীক্ষাকাল পার হয়ে গেলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, বিদ্যমান ব্যাগেজ রুলস অনুযায়ী একজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে শুল্ক বিহীন সর্বোচ্চ দুইটি এবং শুল্ক দেওয়া সাপেক্ষে আরও ছয়টি মোবাইল সেট সঙ্গে আনতে পারেন।
নিবন্ধিত মোবাইল হ্যান্ডসেট ডি-রেজিস্ট্রেশন করার প্রক্রিয়া
পরীক্ষামূলক সময়কালে তিন মাস ডি-রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই হ্যান্ডসেট হস্তান্তর করা যাবে। উল্লেখ্য, একজন গ্রাহক নিজ নামে রেজিস্ট্রেশন করা যে কোনো সিম দিয়ে যে কোনো হ্যান্ডসেট ব্যবহার করতে পারবেন। পরীক্ষামূলক সময় অতিবাহিত হলে ডি-রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হবে।
যেভাবে ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটের বর্তমান অবস্থা যাচাই করা যাবে
ধাপ-১: মোবাইল হ্যান্ডসেট হতে *১৬১৬১# নম্বরে ডায়াল করতে হবে।
ধাপ-২: স্ক্রিনে প্রদর্শিত অপশন হতে Status Check অপশন সিলেক্ট করতে হবে।
ধাপ-৩: অটোমেটিক বক্স আসলে হ্যান্ডসেট এর ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখে পাঠাতে হবে।
ধাপ-৪: হ্যাঁ/না অপশনের একটি অটোমেটিক বক্স এলে হ্যাঁ Select করে নিশ্চিত করতে হবে।
ধাপ-৫: ফিরতি মেসেজ এর মাধ্যমে ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের/হ্যান্ডসেটের হালনাগাদ অবস্থা জানানো হবে।
তাছাড়া, neir. btrc. gov. bd লিংকের মাধ্যমে বিদ্যমান সিটিজেন পোর্টাল অথবা মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের সাহায্যে এই সেবা গ্রহণ নেওয়া যাবে।
শুরু হলো মোবাইল নিবন্ধন কার্যক্রম। নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বাধ্যমূলক সিম কার্ড নিবন্ধনের পর এবার মোবাইল সেট নিবন্ধনের এই পদক্ষেপ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
আজ বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) পরীক্ষামূলক কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার।
এনইআইআর সিস্টেম চালু করা আমাদের জন্য একটি মাইলফলক উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, অবৈধ মোবাইল ফোন সেট তৈরি, আমদানি ও বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের কার্যক্রম বন্ধের জন্য এই উদ্যোগ। এতে সরকারের রাজস্ব বাড়বে। এ ছাড়া বর্তমানে অনলাইনে অপরাধের প্রবণতা বেড়েছে। যার ক্ষেত্র সীমাহীন। এই বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। এই সিস্টেম ব্যক্তি, সমাজ, দেশকে নিরাপদ রাখতে উল্লেখযোগ্য হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।
এই কার্যক্রমের গ্রাহকদের যেন কোনো ভোগান্তি না হয় সে বিষয়ে কর্মকর্তাদের সতর্ক করে দিয়েছেন মন্ত্রী।
ভার্চ্যুয়াল এ অনুষ্ঠানে এনইআইআর সিস্টেম নিয়ে বিস্তারিত উপস্থাপন করেন স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহিদুল আলম। তিনি জানান, ৩০ জুন পর্যন্ত নেটওয়ার্কে চালু থাকা সব মোবাইল ফোনের ডাটা মাইগ্রেশন সম্পন্ন হয়েছে।
কোনো সেট বন্ধ হবে না উল্লেখ করে শহিদুল আলম বলেন, ১ জুলাই থেকে চালু হওয়া সেটগুলো নেটওয়ার্কে সচল থাকবে। সেটটি বৈধ না অবৈধ তা গ্রাহককে মেসেজ দিয়ে জানানোর পর সেটটি বৈধ করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। অবৈধ হলেও সেটগুলো তিন মাস চালু থাকবে। এরপর সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
টেলিটক এখন পর্যন্ত এই প্রক্রিয়ার অংশ হতে না পারলেও সেপ্টেম্বরেই এতে যুক্ত হবে বলে জানান টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাবউদ্দিন।
টেলিযোগাযোগ সংস্থা বিটিআরসির উদ্যোগে সিনোসিস আইটির কারিগরি বাস্তবায়নে, এই সিস্টেমে গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র ও সিম নম্বরের সঙ্গে মোবাইলের আইএমইআই যোগ করে মোবাইল নিবন্ধন করা হবে। এ বিষয়ে কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
মোবাইল কেনা বা বিক্রির আগে করণীয়
১ জুলাই থেকে যে কোনো মাধ্যম হতে (বিক্রয় কেন্দ্র, অনলাইন বিক্রয় কেন্দ্র, ই-কমার্স সাইট ইত্যাদি) মোবাইল হ্যান্ডসেট কেনার আগে অবশ্যই হ্যান্ডসেটটির বৈধতা কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করে যাচাই করতে হবে। কেনার পর হ্যান্ডসেটের ক্রয় রশিদ সংরক্ষণ করতে হবে।। মোবাইল হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে এনইআইআর সিস্টেমে নিবন্ধিত হয়ে যাবে।
ধাপ-১: মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে KYD লিখে স্পেস দিয়ে ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বর লিখতে হবে।
ধাপ-২: IMEI নম্বর লেখার পর ১৬০০২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
ধাপ-৩: ফিরতি মেসেজ এর মাধ্যমে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা সম্পর্কে জানা যাবে।
বিদেশ থেকে কেনা বা বিদেশ থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া সেট যেভাবে নিবন্ধন করা যাবে
বিদেশ থেকে ব্যক্তি পর্যায়ে বৈধভাবে কেনা অথবা উপহার পাওয়া মোবাইল ফোন স্বয়ংক্রিয়ভাবে নেটওয়ার্কে সচল হবে। দশ দিনের মধ্যে অনলাইনে তথ্য/দলিল দিয়ে নিবন্ধন করার জন্য এসএমএস দেওয়া হবে। দশ দিনের মধ্যে নিবন্ধন শেষ করলে হ্যান্ডসেটগুলো বৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে। ওই সময়ের মধ্যে নিবন্ধন সম্পন্ন করা না হলে হ্যান্ডসেটটি অবৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে। সে সম্পর্কে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে পরীক্ষাকালীন সময়ের জন্য নেটওয়ার্কে যুক্ত রাখা হবে। পরীক্ষাকাল অতিবাহিত হলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যেভাবে মোবাইল ফোন নিবন্ধন করা যাবে
ধাপ-১: https://neir.btrc.gov.bd লিংকে ভিজিট করে গ্রাহকের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে।
ধাপ-২: পোর্টালের Special Registration সেকশনে গিয়ে মোবাইল ফোনের IMEI নম্বর দিতে হবে।
ধাপ-৩: গ্রাহকের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এর ছবি/স্ক্যান কপি (যেমন, পাসপোর্টের ভিসা/ইমিগ্রেশন তথ্যাদি, ক্রয় রসিদ ইত্যাদি) আপলোড করতে হবে এবং Submit বাটন-টি প্রেস করতে হবে।
ধাপ-৪: ফোনটি বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। আর বৈধ না হলে এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহককে জানিয়ে করে পরীক্ষাকালীন সময়ের জন্য নেটওয়ার্কে সংযুক্ত রাখা হবে। পরীক্ষাকাল পার হয়ে গেলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, বিদ্যমান ব্যাগেজ রুলস অনুযায়ী একজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে শুল্ক বিহীন সর্বোচ্চ দুইটি এবং শুল্ক দেওয়া সাপেক্ষে আরও ছয়টি মোবাইল সেট সঙ্গে আনতে পারেন।
নিবন্ধিত মোবাইল হ্যান্ডসেট ডি-রেজিস্ট্রেশন করার প্রক্রিয়া
পরীক্ষামূলক সময়কালে তিন মাস ডি-রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই হ্যান্ডসেট হস্তান্তর করা যাবে। উল্লেখ্য, একজন গ্রাহক নিজ নামে রেজিস্ট্রেশন করা যে কোনো সিম দিয়ে যে কোনো হ্যান্ডসেট ব্যবহার করতে পারবেন। পরীক্ষামূলক সময় অতিবাহিত হলে ডি-রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হবে।
যেভাবে ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটের বর্তমান অবস্থা যাচাই করা যাবে
ধাপ-১: মোবাইল হ্যান্ডসেট হতে *১৬১৬১# নম্বরে ডায়াল করতে হবে।
ধাপ-২: স্ক্রিনে প্রদর্শিত অপশন হতে Status Check অপশন সিলেক্ট করতে হবে।
ধাপ-৩: অটোমেটিক বক্স আসলে হ্যান্ডসেট এর ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখে পাঠাতে হবে।
ধাপ-৪: হ্যাঁ/না অপশনের একটি অটোমেটিক বক্স এলে হ্যাঁ Select করে নিশ্চিত করতে হবে।
ধাপ-৫: ফিরতি মেসেজ এর মাধ্যমে ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের/হ্যান্ডসেটের হালনাগাদ অবস্থা জানানো হবে।
তাছাড়া, neir. btrc. gov. bd লিংকের মাধ্যমে বিদ্যমান সিটিজেন পোর্টাল অথবা মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের সাহায্যে এই সেবা গ্রহণ নেওয়া যাবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫