নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নারী উন্নয়নে ২০২২–২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে প্রায় ৩১ হাজার কোটি টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে নারী উন্নয়নে বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ৯৮ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থ বছরে তা বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ২৯ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকায়।
এর আগে, ২০২১-২২ অর্থবছরের নারী উন্নয়ন খাতে পরিচালন বাজেটে জেন্ডার সম্পৃক্ততার পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৬ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকা। যা ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাড়িয়ে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৭৩৭ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। অনুরূপভাবে, ২০২১-২২ অর্থবছরে উন্নয়ন বাজেটে জেন্ডার সম্পৃক্ততার পরিমাণ ছিল ৯১ হাজার ৭১৩ কোটি টাকা। যা এ বছর ৯৫ হাজার ৭৪৭ কোটি টাকায় উন্নীত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের নারী উন্নয়নে মোট বরাদ্দ জাতীয় বাজেটের ৩৩ দশমিক ৮৪ শতাংশ এবং জিডিপির ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ। অর্থ মন্ত্রণালয়ের জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদনে এ সব তথ্য জানানো হয়। নারী উন্নয়ন কার্যক্রম এবং রয়েছে এমন ৪৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে আওতাভুক্ত করে এই জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
নারী উন্নয়নে বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হলেও নারী অধিকারকর্মীরা বলছেন, বরাদ্দ বৃদ্ধির চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো—বরাদ্দকৃত অর্থটা যথাযথভাবে ব্যয় করা হলো কিনা তা মনিটর করা। এ বিষয়ে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ফওজিয়া মোসলেম বলেন, ‘৪৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে আওতাভুক্ত করে নারী উন্নয়নে বাজেট বরাদ্দে বৃদ্ধির তথ্য দেওয়া হচ্ছে। দেখা গেল, একটা সেতু বানিয়ে বলা হলো, নারীরাও এখান থেকে চলাচল করবে। প্রকৃতপক্ষে এটা তো আসলে নারী উন্নয়নে ব্যয় হলো না। নারীদের নিরাপত্তা, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত নারীদের পুনর্বাসনে কতটা বরাদ্দ হবে এবং ব্যয় হবে সেটা মনিটর করাই হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। অন্যথায় বরাদ্দ বৃদ্ধি শব্দটা শুধু কাগজে কলমেই থেকে যাবে।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
নারী উন্নয়নে ২০২২–২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে প্রায় ৩১ হাজার কোটি টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে নারী উন্নয়নে বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ৯৮ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থ বছরে তা বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ২৯ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকায়।
এর আগে, ২০২১-২২ অর্থবছরের নারী উন্নয়ন খাতে পরিচালন বাজেটে জেন্ডার সম্পৃক্ততার পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৬ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকা। যা ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাড়িয়ে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৭৩৭ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। অনুরূপভাবে, ২০২১-২২ অর্থবছরে উন্নয়ন বাজেটে জেন্ডার সম্পৃক্ততার পরিমাণ ছিল ৯১ হাজার ৭১৩ কোটি টাকা। যা এ বছর ৯৫ হাজার ৭৪৭ কোটি টাকায় উন্নীত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের নারী উন্নয়নে মোট বরাদ্দ জাতীয় বাজেটের ৩৩ দশমিক ৮৪ শতাংশ এবং জিডিপির ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ। অর্থ মন্ত্রণালয়ের জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদনে এ সব তথ্য জানানো হয়। নারী উন্নয়ন কার্যক্রম এবং রয়েছে এমন ৪৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে আওতাভুক্ত করে এই জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
নারী উন্নয়নে বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হলেও নারী অধিকারকর্মীরা বলছেন, বরাদ্দ বৃদ্ধির চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো—বরাদ্দকৃত অর্থটা যথাযথভাবে ব্যয় করা হলো কিনা তা মনিটর করা। এ বিষয়ে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ফওজিয়া মোসলেম বলেন, ‘৪৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে আওতাভুক্ত করে নারী উন্নয়নে বাজেট বরাদ্দে বৃদ্ধির তথ্য দেওয়া হচ্ছে। দেখা গেল, একটা সেতু বানিয়ে বলা হলো, নারীরাও এখান থেকে চলাচল করবে। প্রকৃতপক্ষে এটা তো আসলে নারী উন্নয়নে ব্যয় হলো না। নারীদের নিরাপত্তা, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত নারীদের পুনর্বাসনে কতটা বরাদ্দ হবে এবং ব্যয় হবে সেটা মনিটর করাই হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। অন্যথায় বরাদ্দ বৃদ্ধি শব্দটা শুধু কাগজে কলমেই থেকে যাবে।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫