নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগ থেকে নথি খোয়া যাওয়ার ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ বা ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি)। আজ রোববার সকাল থেকে তারা ১১ জনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ করেছে।
একই সঙ্গে শাহবাগ থানার পুলিশের একটি দল সচিবালয়ে গেছে। শাহবাগ থানার ওসি (তদন্ত) মাহফুজুর রহমান বলেন, তাঁরা ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ করবেন এবং সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহের চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের উন্নয়ন শাখা থেকে ১৭টি নথি গায়েব হয়। এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
জিডিতে বলা হয়েছে, গত বুধবার (২৭ অক্টোবর) অফিস টাইমে নথিগুলো কেবিনেটে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে খোঁজ করে আর নথিগুলো পাওয়া যায়নি।
তদন্ত সূত্রে জানা গেছে, সচিবালয়ের ৩ নম্বর ভবনের নিচতলায় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) শাহাদৎ হোসাইনের কক্ষ। পাশের লাগোয়া কক্ষটিতে বসেন ক্রয় ও সংগ্রহ শাখা-২-এর সাঁট মুদ্রাক্ষরিক ও কম্পিউটার অপারেটর আয়েশা সিদ্দিকা এবং জোসেফ সরদার। হারিয়ে যাওয়া নথিগুলো এই দুই কর্মীর কেবিনেটে ছিল।
অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) শাহাদৎ হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিভিন্ন প্রকল্পের পাঁচটি গাড়ি কেনা, মেডিকেল কলেজ ও নার্সিং ইনস্টিটিউটের জন্য বরাদ্দের নথি ছিল। সবকিছু নির্দিষ্ট করে আসলে এখন বলা যাচ্ছে না। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরসহ কিছু প্রকল্পের নথি সেখানে ছিল।
নকল চাবি দিয়ে তালা খোলা হয়েছে বলে ধারণার কথা জানান শাহাদাৎ হোসাইন। তিনি বলেন, সব গোয়েন্দা সংস্থাকে জানানো হয়েছে। গায়েবের কারণ ও জড়িতদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। নথিগুলো উদ্ধারের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে। নথিগুলো চলমান ছিল না বলেও জানান তিনি।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগ থেকে নথি খোয়া যাওয়ার ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ বা ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি)। আজ রোববার সকাল থেকে তারা ১১ জনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ করেছে।
একই সঙ্গে শাহবাগ থানার পুলিশের একটি দল সচিবালয়ে গেছে। শাহবাগ থানার ওসি (তদন্ত) মাহফুজুর রহমান বলেন, তাঁরা ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ করবেন এবং সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহের চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের উন্নয়ন শাখা থেকে ১৭টি নথি গায়েব হয়। এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
জিডিতে বলা হয়েছে, গত বুধবার (২৭ অক্টোবর) অফিস টাইমে নথিগুলো কেবিনেটে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে খোঁজ করে আর নথিগুলো পাওয়া যায়নি।
তদন্ত সূত্রে জানা গেছে, সচিবালয়ের ৩ নম্বর ভবনের নিচতলায় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) শাহাদৎ হোসাইনের কক্ষ। পাশের লাগোয়া কক্ষটিতে বসেন ক্রয় ও সংগ্রহ শাখা-২-এর সাঁট মুদ্রাক্ষরিক ও কম্পিউটার অপারেটর আয়েশা সিদ্দিকা এবং জোসেফ সরদার। হারিয়ে যাওয়া নথিগুলো এই দুই কর্মীর কেবিনেটে ছিল।
অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) শাহাদৎ হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিভিন্ন প্রকল্পের পাঁচটি গাড়ি কেনা, মেডিকেল কলেজ ও নার্সিং ইনস্টিটিউটের জন্য বরাদ্দের নথি ছিল। সবকিছু নির্দিষ্ট করে আসলে এখন বলা যাচ্ছে না। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরসহ কিছু প্রকল্পের নথি সেখানে ছিল।
নকল চাবি দিয়ে তালা খোলা হয়েছে বলে ধারণার কথা জানান শাহাদাৎ হোসাইন। তিনি বলেন, সব গোয়েন্দা সংস্থাকে জানানো হয়েছে। গায়েবের কারণ ও জড়িতদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। নথিগুলো উদ্ধারের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে। নথিগুলো চলমান ছিল না বলেও জানান তিনি।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫