নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পর্যটনের মাস্টারপ্ল্যানের কাজ শেষ হচ্ছে ডিসেম্বরে। এর মাধ্যমে দেশ পর্যটনের নতুন যুগে প্রবেশ করবে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী। তিনি বলেন, দেশের পর্যটনশিল্পকে পরিকল্পিতভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে। এ বছরের ডিসেম্বরেই এই মহাপরিকল্পনার কাজ প্রণয়ন শেষ হবে। ট্যুরিজম মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের পর্যটন নতুন যুগে প্রবেশ করবে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পর্যটন ভবনের শৈলপ্রপাত হলে বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে সকালে প্রতিমন্ত্রী বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড আয়োজিত একটি বর্ণাঢ্য র্যালি এবং বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের খাদ্য উৎসব ও লাইভ কুকিং শো উদ্বোধন করেন।
পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন, ‘পর্যটনের উন্নয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত আন্তরিক। তাঁর নেতৃত্বে পর্যটনের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে আমরা কাজ করছি। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করলে আমাদের নির্দিষ্ট যে উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, আমরা দ্রুতই সেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারব। দেশের পর্যটনকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের পর্যটনে অপার সম্ভাবনা ও সুযোগ রয়েছে। আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, মূল্যবোধ, প্রকৃতিসহ পর্যটনের সব উপাদান ও সুযোগ-সুবিধা সঠিকভাবে মানুষের কাছে তুলে ধরতে হবে। ব্র্যান্ডিং করতে হবে। দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বহির্বিশ্বে প্রচার করতে হবে। তাহলেই বিদেশি পর্যটকেরা আমাদের পর্যটন গন্তব্যগুলো নিয়ে আকর্ষণ বোধ করবেন।
মাহবুব আলী আরও বলেন, কোভিড-১৯ মহামারির অভিজ্ঞতা বিশ্বের পর্যটনশিল্পকে নিয়ে নতুন করে ভাবার সুযোগ করে দিয়েছে। টেকসই ও ধারাবাহিক পর্যটন উন্নয়নে সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও পণ্যের বহুমাত্রিকরণের কোনো বিকল্প নেই। দেশের পর্যটনশিল্পের সম্ভাবনার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর কৌশল প্রণয়ন করা হচ্ছে। জেলায় পর্যটনের উন্নয়নকাজ সমন্বয় করার জন্য একজন এডিসিকে পর্যটনের দায়িত্ব দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
পর্যটন নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে জানিয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোকাম্মেল হোসেন বলেন, ‘কোভিড-পূর্ববর্তী যে অব্যবস্থা ছিল, আমরা সেখানে যেতে চাই না। তার চেয়ে অনেক এগিয়ে যেতে চাই। পর্যটনের উন্নয়নে মিডিয়া বেশি ভূমিকা রাখে।’
গণমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সচিব বলেন, ‘আমি অনুরোধ করব, দেশের স্বার্থে আমরা যেন পজেটিভলি খবর প্রকাশ করি। পরিকল্পনা অনুযায়ী সবার সঙ্গে আলোচনা করে পর্যটন নিয়ে চূড়ান্ত পরিকল্পনা করা হয়েছে। ডিসেম্বরে সেই মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে যাব।’
আলোচনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. আলি কদর, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মো. জাবের প্রমুখ।
পর্যটনের মাস্টারপ্ল্যানের কাজ শেষ হচ্ছে ডিসেম্বরে। এর মাধ্যমে দেশ পর্যটনের নতুন যুগে প্রবেশ করবে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী। তিনি বলেন, দেশের পর্যটনশিল্পকে পরিকল্পিতভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে। এ বছরের ডিসেম্বরেই এই মহাপরিকল্পনার কাজ প্রণয়ন শেষ হবে। ট্যুরিজম মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের পর্যটন নতুন যুগে প্রবেশ করবে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পর্যটন ভবনের শৈলপ্রপাত হলে বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে সকালে প্রতিমন্ত্রী বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড আয়োজিত একটি বর্ণাঢ্য র্যালি এবং বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের খাদ্য উৎসব ও লাইভ কুকিং শো উদ্বোধন করেন।
পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন, ‘পর্যটনের উন্নয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত আন্তরিক। তাঁর নেতৃত্বে পর্যটনের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে আমরা কাজ করছি। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করলে আমাদের নির্দিষ্ট যে উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, আমরা দ্রুতই সেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারব। দেশের পর্যটনকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের পর্যটনে অপার সম্ভাবনা ও সুযোগ রয়েছে। আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, মূল্যবোধ, প্রকৃতিসহ পর্যটনের সব উপাদান ও সুযোগ-সুবিধা সঠিকভাবে মানুষের কাছে তুলে ধরতে হবে। ব্র্যান্ডিং করতে হবে। দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বহির্বিশ্বে প্রচার করতে হবে। তাহলেই বিদেশি পর্যটকেরা আমাদের পর্যটন গন্তব্যগুলো নিয়ে আকর্ষণ বোধ করবেন।
মাহবুব আলী আরও বলেন, কোভিড-১৯ মহামারির অভিজ্ঞতা বিশ্বের পর্যটনশিল্পকে নিয়ে নতুন করে ভাবার সুযোগ করে দিয়েছে। টেকসই ও ধারাবাহিক পর্যটন উন্নয়নে সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও পণ্যের বহুমাত্রিকরণের কোনো বিকল্প নেই। দেশের পর্যটনশিল্পের সম্ভাবনার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর কৌশল প্রণয়ন করা হচ্ছে। জেলায় পর্যটনের উন্নয়নকাজ সমন্বয় করার জন্য একজন এডিসিকে পর্যটনের দায়িত্ব দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
পর্যটন নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে জানিয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোকাম্মেল হোসেন বলেন, ‘কোভিড-পূর্ববর্তী যে অব্যবস্থা ছিল, আমরা সেখানে যেতে চাই না। তার চেয়ে অনেক এগিয়ে যেতে চাই। পর্যটনের উন্নয়নে মিডিয়া বেশি ভূমিকা রাখে।’
গণমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সচিব বলেন, ‘আমি অনুরোধ করব, দেশের স্বার্থে আমরা যেন পজেটিভলি খবর প্রকাশ করি। পরিকল্পনা অনুযায়ী সবার সঙ্গে আলোচনা করে পর্যটন নিয়ে চূড়ান্ত পরিকল্পনা করা হয়েছে। ডিসেম্বরে সেই মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে যাব।’
আলোচনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. আলি কদর, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মো. জাবের প্রমুখ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫