নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দীর্ঘ ১৬ বছর পর র্যাবে পুলিশ সুপার পদের ৪৮ কর্মকর্তার পদায়ন হয় চলতি মাসের ১৬ তারিখ। মিশ্র বাহিনীটিতে পুলিশের জন্য উপপরিচালক পদে মাত্র নয়টা পদ খালি থাকায় বিষয়টি নিয়ে জলঘোলা হয়। সেই ঘটনার দুই সপ্তাহের মধ্যে ৫০ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সহকারী পুলিশ সুপারকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত ডিআইজি পার্সোনেল ম্যানেজমেন্ট কাজী জিয়া উদ্দিনের স্বাক্ষরিত চিঠিতে ১০ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও ৪০ জন সহকারী পুলিশ সুপারকে জনস্বার্থে বদলি অথবা পদায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়। এসব কর্মকর্তারা সবাই র্যাবের বিভিন্ন ইউনিটে কর্মরত রয়েছেন।
চিঠিতে বলা হয়, আগামী ৩ জুনের মধ্যে সবাইকে নিজের দপ্তরের কাজ বুঝিয়ে দিতে হবে। অন্যথায় ৪ জুন থেকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হবে।
বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলতে চাননি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তারা। তবে পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানা যায়, র্যাবে কমতে থাকা পুলিশের রেশীয় এবং ইউনিট হিসাবে শক্তি বাড়াতেই এ পদক্ষেপ।
সিদ্ধান্ত পুলিশ সদর দপ্তরের তাই এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি নয় র্যাব সদর দপ্তর।
২০০৪ সালে র্যাব গঠনের পর থেকেই ঠান্ডা লড়াই চলে আসছে র্যাবের ভেতরে পুলিশ ও সশস্ত্র বাহিনী থেকে আসা সদস্যদের মধ্যে। পুলিশ সুপার (এসপি) পদের কর্মকর্তারা র্যাবে অধিনায়কত্ব পান না বলে এলিট ফোর্সে চাকরি করতে চান না। সশস্ত্রবাহিনী থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেল আর পুলিশ থেকে অতিরিক্ত ডিআইজি পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ব্যাটালিয়ন কিংবা কোনো বিভাগের পরিচালক পদে দায়িত্ব পালন করতে পারেন। পুলিশ সুপার পদের কর্মকর্তাদের অধিনায়ক বা পরিচালকের নির্দেশে চলতে হয়। ১৬ মে পুলিশের ৬৩ জন পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তার পদায়নের নির্দেশ আসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে। যার মধ্যে ৪৮ জনকে পোস্টিং দেওয়া হয়েছে র্যাবে। এরপরই উসকে ওঠে প্রায় দেড় যুগ সময় ধরে চলমান অমীমাংসিত বিতর্ক।
২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠার সময় বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের জন্য কোটা ব্যবস্থা জারি করে সরকার। বিধি অনুসারে ৪৪ শতাংশ সশস্ত্র বাহিনী, ৪৪ শতাংশ পুলিশ বাহিনী, ৬ শতাংশ বিজিবি, ৪ শতাংশ আনসার ও ভিডিপি, ১ শতাংশ বাংলাদেশ কোস্টগার্ড এবং সিভিল প্রশাসন থেকে ১ শতাংশ এভাবে মোট ১০০ ভাগ জনবল নিয়ে র্যাব কাজ করার কথা।
দীর্ঘদিন পুলিশ সুপার পদের কারও পদায়ন না হওয়ায় বিষয়টি একেবারেই হিসেবের বাইরেই ছিল বাহিনীটির। এ মুহূর্তে পুরো র্যাবে উপপরিচালক বা কোম্পানি কমান্ডার পদ রয়েছে ১০৮ জন। ৬৪ জন আছেন পদে, ১৪ জনের সম্প্রতি সশস্ত্র বাহিনী থেকে পদায়নের নির্দেশ হয়েছে। সব মিলিয়ে ১০৮টি ডিডি পদের মধ্যে ৯৭টি পদে বিভিন্ন বাহিনীর কর্মকর্তা বহাল আছেন। খালি আছে ১১ টি। এর মধ্যে পুলিশের জন্য রেশীয় হিসাবে বরাদ্দ আছে মাত্র ৯টি পদ। সেখানে ৪৮ জনের পদায়ন কীভাবে হবে, তার কোনো সমাধান করতে পারছে না র্যাব সদর দপ্তর।
ঢাকা: দীর্ঘ ১৬ বছর পর র্যাবে পুলিশ সুপার পদের ৪৮ কর্মকর্তার পদায়ন হয় চলতি মাসের ১৬ তারিখ। মিশ্র বাহিনীটিতে পুলিশের জন্য উপপরিচালক পদে মাত্র নয়টা পদ খালি থাকায় বিষয়টি নিয়ে জলঘোলা হয়। সেই ঘটনার দুই সপ্তাহের মধ্যে ৫০ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সহকারী পুলিশ সুপারকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত ডিআইজি পার্সোনেল ম্যানেজমেন্ট কাজী জিয়া উদ্দিনের স্বাক্ষরিত চিঠিতে ১০ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও ৪০ জন সহকারী পুলিশ সুপারকে জনস্বার্থে বদলি অথবা পদায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়। এসব কর্মকর্তারা সবাই র্যাবের বিভিন্ন ইউনিটে কর্মরত রয়েছেন।
চিঠিতে বলা হয়, আগামী ৩ জুনের মধ্যে সবাইকে নিজের দপ্তরের কাজ বুঝিয়ে দিতে হবে। অন্যথায় ৪ জুন থেকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হবে।
বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলতে চাননি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তারা। তবে পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানা যায়, র্যাবে কমতে থাকা পুলিশের রেশীয় এবং ইউনিট হিসাবে শক্তি বাড়াতেই এ পদক্ষেপ।
সিদ্ধান্ত পুলিশ সদর দপ্তরের তাই এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি নয় র্যাব সদর দপ্তর।
২০০৪ সালে র্যাব গঠনের পর থেকেই ঠান্ডা লড়াই চলে আসছে র্যাবের ভেতরে পুলিশ ও সশস্ত্র বাহিনী থেকে আসা সদস্যদের মধ্যে। পুলিশ সুপার (এসপি) পদের কর্মকর্তারা র্যাবে অধিনায়কত্ব পান না বলে এলিট ফোর্সে চাকরি করতে চান না। সশস্ত্রবাহিনী থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেল আর পুলিশ থেকে অতিরিক্ত ডিআইজি পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ব্যাটালিয়ন কিংবা কোনো বিভাগের পরিচালক পদে দায়িত্ব পালন করতে পারেন। পুলিশ সুপার পদের কর্মকর্তাদের অধিনায়ক বা পরিচালকের নির্দেশে চলতে হয়। ১৬ মে পুলিশের ৬৩ জন পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তার পদায়নের নির্দেশ আসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে। যার মধ্যে ৪৮ জনকে পোস্টিং দেওয়া হয়েছে র্যাবে। এরপরই উসকে ওঠে প্রায় দেড় যুগ সময় ধরে চলমান অমীমাংসিত বিতর্ক।
২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠার সময় বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের জন্য কোটা ব্যবস্থা জারি করে সরকার। বিধি অনুসারে ৪৪ শতাংশ সশস্ত্র বাহিনী, ৪৪ শতাংশ পুলিশ বাহিনী, ৬ শতাংশ বিজিবি, ৪ শতাংশ আনসার ও ভিডিপি, ১ শতাংশ বাংলাদেশ কোস্টগার্ড এবং সিভিল প্রশাসন থেকে ১ শতাংশ এভাবে মোট ১০০ ভাগ জনবল নিয়ে র্যাব কাজ করার কথা।
দীর্ঘদিন পুলিশ সুপার পদের কারও পদায়ন না হওয়ায় বিষয়টি একেবারেই হিসেবের বাইরেই ছিল বাহিনীটির। এ মুহূর্তে পুরো র্যাবে উপপরিচালক বা কোম্পানি কমান্ডার পদ রয়েছে ১০৮ জন। ৬৪ জন আছেন পদে, ১৪ জনের সম্প্রতি সশস্ত্র বাহিনী থেকে পদায়নের নির্দেশ হয়েছে। সব মিলিয়ে ১০৮টি ডিডি পদের মধ্যে ৯৭টি পদে বিভিন্ন বাহিনীর কর্মকর্তা বহাল আছেন। খালি আছে ১১ টি। এর মধ্যে পুলিশের জন্য রেশীয় হিসাবে বরাদ্দ আছে মাত্র ৯টি পদ। সেখানে ৪৮ জনের পদায়ন কীভাবে হবে, তার কোনো সমাধান করতে পারছে না র্যাব সদর দপ্তর।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫