নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বীপের মানুষের জন্য নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠন করেছে সরকার। পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নেতৃত্বে গঠিত এই কমিটি দ্বীপের বাসিন্দাদের জন্য বিকল্প জীবিকা নির্ধারণে প্রয়োজনীয় সুপারিশ অতিদ্রুত সরকারের কাছে পেশ করবে। কমিটিতে কৃষি, মৎস্য, ট্যুরিজম বোর্ড, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বন বিভাগ, জেলা প্রশাসন, ব্র্যাক ও কোস্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিরা অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
আজ রোববার বাংলাদেশ সচিবালয়ে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ-সংক্রান্ত এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সভাপতিত্বে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সেন্ট মার্টিন দ্বীপে পর্যটক সীমিত করার ফলে স্থানীয় জনগণের জীবিকার যাতে কোনো ক্ষতি না হয়, সে জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। দ্বীপের জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করেই বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।
সভায় বিকল্প কর্মসংস্থানের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়। মাছ ধরায় সহযোগিতা, পরিবেশবান্ধব জাল ও আধুনিক ডিভাইস সরবরাহ করার কথা বলা হয়। এ ছাড়া শুঁটকির বাজারজাতকরণে ব্র্যান্ডিং করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সিউইড, মাশরুম, বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ, পোলট্রি ও গবাদিপশু পালন এবং কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ব্লগিং, ফটোগ্রাফি প্রশিক্ষণের মতো আধুনিক পেশার প্রশিক্ষণের কথাও আলোচনা করা হয়। নারীদের জন্য সেলাই, নকশিকাঁথা তৈরি, স্মারক সামগ্রী তৈরি এবং নারকেলের ছোবড়া দিয়ে দড়ি তৈরির প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সভায় ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষা সহায়তা এবং অন্যদের জন্য বৃক্ষরোপণ, ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ও রেস্টুরেন্টে কাজের প্রশিক্ষণ দেওয়ার উদ্যোগের কথাও বলা হয়েছে। স্থানীয় যুবকদের পরিবেশ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ ট্যুর গাইড হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনাও রয়েছে। জমির ধরন অনুযায়ী সবজি উৎপাদনেও উৎসাহ দেওয়া হবে। সেন্ট মার্টিনের শুঁটকির উৎপাদন বাড়াতে উৎসাহ প্রদান এবং বাজারজাতকরণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এসব উদ্যোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের আয় বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সভায় অন্যদের মধ্যে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক, পুলিশ প্রশাসন, কোস্ট গার্ড, টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সেন্ট মার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন এবং আলোচনায় অংশ নেন।
দ্বীপের মানুষের জন্য নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠন করেছে সরকার। পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নেতৃত্বে গঠিত এই কমিটি দ্বীপের বাসিন্দাদের জন্য বিকল্প জীবিকা নির্ধারণে প্রয়োজনীয় সুপারিশ অতিদ্রুত সরকারের কাছে পেশ করবে। কমিটিতে কৃষি, মৎস্য, ট্যুরিজম বোর্ড, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বন বিভাগ, জেলা প্রশাসন, ব্র্যাক ও কোস্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিরা অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
আজ রোববার বাংলাদেশ সচিবালয়ে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ-সংক্রান্ত এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সভাপতিত্বে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সেন্ট মার্টিন দ্বীপে পর্যটক সীমিত করার ফলে স্থানীয় জনগণের জীবিকার যাতে কোনো ক্ষতি না হয়, সে জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। দ্বীপের জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করেই বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।
সভায় বিকল্প কর্মসংস্থানের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়। মাছ ধরায় সহযোগিতা, পরিবেশবান্ধব জাল ও আধুনিক ডিভাইস সরবরাহ করার কথা বলা হয়। এ ছাড়া শুঁটকির বাজারজাতকরণে ব্র্যান্ডিং করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সিউইড, মাশরুম, বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ, পোলট্রি ও গবাদিপশু পালন এবং কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ব্লগিং, ফটোগ্রাফি প্রশিক্ষণের মতো আধুনিক পেশার প্রশিক্ষণের কথাও আলোচনা করা হয়। নারীদের জন্য সেলাই, নকশিকাঁথা তৈরি, স্মারক সামগ্রী তৈরি এবং নারকেলের ছোবড়া দিয়ে দড়ি তৈরির প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সভায় ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষা সহায়তা এবং অন্যদের জন্য বৃক্ষরোপণ, ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ও রেস্টুরেন্টে কাজের প্রশিক্ষণ দেওয়ার উদ্যোগের কথাও বলা হয়েছে। স্থানীয় যুবকদের পরিবেশ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ ট্যুর গাইড হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনাও রয়েছে। জমির ধরন অনুযায়ী সবজি উৎপাদনেও উৎসাহ দেওয়া হবে। সেন্ট মার্টিনের শুঁটকির উৎপাদন বাড়াতে উৎসাহ প্রদান এবং বাজারজাতকরণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এসব উদ্যোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের আয় বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সভায় অন্যদের মধ্যে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক, পুলিশ প্রশাসন, কোস্ট গার্ড, টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সেন্ট মার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন এবং আলোচনায় অংশ নেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫