নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি পাঠদান বন্ধ থাকলেও অনলাইনে পাঠদান ও পরীক্ষা চালু ছিল। এতে করে খুব একটা বেশি সেশনজটের সম্ভাবনা নেই।বুধবার জাতীয় সংসদে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বিলের বিষয়ে আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ ছিল তা সঠিক নয় দাবি করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শ্রেণি কক্ষে গত ১৭ মাস পাঠদান বন্ধ ছিল। কিন্তু টেলিভিশন ও অনলাইনের মাধ্যমে পাঠদান পুরোপুরি চলমান ছিল। আর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনলাইনে পাঠদান চলছে। আর পরীক্ষাও চলেছে। সরকারি ও বেসরকারি সকল বিশ্ববিদ্যালয়েই চলেছে। খুব একটা সেশনজটেরও সুযোগ বেশি নেই। আমরা খুব সহজে এই সমস্যার সমাধান করতে পারব।
বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামো মেরামতের জন্য প্রধানমন্ত্রী অর্থ বরাদ্দ দিয়েছেন বলে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, মেরামতের কাজ আমরা মনিটরিং করছি। তিনি নিজেও মনিটরিং করছেন।
কারিগরি শিক্ষার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে বলে সংসদকে জানান শিক্ষামন্ত্রী।তিনি বলেন, পিএসসি ও জেএসসি নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট আমাদের ব্যাপার না। আমরা নতুন শিক্ষাক্রমে যাচ্ছি। সেই অনুযায়ী যেটা যুগোপযোগী আমরা ঠিক সেইভাবেই করব।
এনটিআরসি নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশন এখন খুবই প্রয়োজনীয় বিষয়। এখন জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসসহ নানান রকমের সমস্যা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যেভাবে জাল বিস্তার করছে। সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগের ক্ষেত্রে সজাগ ও সতর্ক থাকা উচিত।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৬ ভাগ শিক্ষার্থী বেকার থাকেন এমন পরিসংখ্যান নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সারা দেশে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে যে কলেজগুলো রয়েছে তাঁর অনেক জায়গায় যোগ্যতা সম্পন্ন শিক্ষম নেই। কিন্তু আমাদের জনপ্রতিনিধিদের জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স-মাস্তার্স খোলার অনুমোদন দিচ্ছে। সেখানে কোন অবকাঠামো নেই। যত্রতত্র সনদ দেওয়া হচ্ছে। তার জন্য আমরা জনপ্রতিনিধিরাই অধিকাংশ দায়ী।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এই খারাপ দিক কাটিয়ে ওঠার জন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কাজ করছে। অনেকগুলো শতবর্ষী প্রতিষ্ঠান আছে, অনেকগুলো খুবই ভালো প্রতিষ্ঠান আছে। সেগুলো ছাড়া আর বাকিগুলোতে মাস্টার্সের বিষয় থাকবে না। সেখানে অনার্স থাকবে, বিএ, বিএসসি, বিকম সেগুলো থাকবে। ডিপ্লোমা করানো হবে। যাতে তারা বিভিন্ন কর্মে যুক্ত হতে পারেন।
মন্ত্রী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটিতে সংসদ সদস্যদের সভাপতিত্বের মামলাটি এখনো বিচারাধীন। কোর্টের মামলার বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই। আমি আইনমন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলাপ করেছি। তাঁরা আমাকে আশ্বস্ত করেছে যে বিষয়টি দেখবেন।
শিক্ষার মান সম্পর্কে বিরোধী দলীয় সংসদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, শিক্ষার মান নিয়ে আমাদের প্রায়শ প্রশ্ন করা হয়। কিন্তু আমাদের এখান থেকে পাস করে দেশে ও বিদেশে যে সাফল্য আমরা দেখি। তাতে শিক্ষার মান তলিয়ে গেছে এই কথাটি বলবার সুযোগ নেই।বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা মানসম্পন্ন নন এই কথাগুলোও আসে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ভিসি নিয়োগ দেওয়ার সময় অনেকগুলো বিষয় সামনে আনা হয়। তাঁর একাডেমিক এক্সিলেন্স, প্রশাসনিক দক্ষতা ও নেতৃত্বের গুণাবলি দেখা হয়। সবকিছু দেখে আমরা প্যানেল নির্ধারণ করি। তারপর সেটা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যায়, সেখানেও যাচাই-বাছাই করা হয়। তারপরে সেটা মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে যায়। দীর্ঘ ভেটিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা চূড়ান্ত করা হয়। এখন পর্যন্ত যে অভিযোগ এসেছে। তা খুব হাতেগোনা।
দীপু মনি বলেন, অনেক সময় দেখা যায় ভিসির মেয়াদ শেষ হয়ে আসছে। তখন অনেকেই নতুন ভিসি হতে চান। এ কারণে যিনি দায়িত্বে থাকেন। তাঁর সময়কাল নিয়ে প্রশ্ন তোলবার জন্য নানান কথা তুলে ধরা হয়। কিন্তু কোন জায়গায় কোন অভিযোগ আসলে আমরা ইউজিসির মাধ্যমে তদন্ত করি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এটা অনেকগুলো সূচকের ওপর নির্ভর করে। তাঁর বেশ কিছুতে এখন পর্যন্ত আমরা এগিয়ে আসতে পারেনি। আমাদের সেই চেষ্টাটি রয়েছে। আমাদের গবেষণা আন্তর্জাতিক জার্নালে যাতে প্রকাশিত হয় তাঁর উদ্যোগ ব্যাপকভাবে নিচ্ছি। বর্তমান সরকার গবেষণায় ব্যাপক বরাদ্দ দেওয়া শুরু করেছেন। সেটা ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছেন।
শিক্ষক নিয়োগের অনিয়ম প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষক নিয়োগের ন্যূনতম যোগ্যতার একটি নীতিমালা করে দেওয়া হয়েছে ইউজিসির মাধ্যমে। ইউজিসির সক্ষমতার বৃদ্ধির জন্যও কাজ করছি। আশা করি খুব শিগগিরই এটা সংসদে উঠবে।
আন্দোলনের ভয়ে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হচ্ছে না এমন দাবি হাস্যকর উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগতো সারা জীবন আন্দোলন করেছে। গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছে। কারা তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবে? জনবিচ্ছিন্নদের আন্দোলন নিয়ে আমরা ভয় পাব এটা হাস্যকর।
স্কুল-কলেজ সরকারিকরণের প্রক্রিয়া দীর্ঘ উল্লেখ করে দীপু মনি বলেন, এই প্রক্রিয়াটি খুবই জটিল। দীর্ঘদিন আগে তাঁরা (শিক্ষক) নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাদের নিয়োগের সঠিক কাগজপত্র অনেক জায়গায় খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সরকারীকরণ করা হবে বলার পরে অনেক জায়গায় অনিয়ম করবার একটা প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। এটি সঠিকভাবে করার জন্য আমরা জনবল নিয়োগ করে সেটি দ্রুততার সঙ্গে শেষ করতে চাচ্ছি। কাগজের প্রয়োজনীয়তা যত পারি কমানোর চেষ্টা করছি।
সুনামগঞ্জে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কার্যক্রম খুব তাড়াতাড়ি শুরু হবে বলে জানান তিনি। চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটি বেসরকারি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চালু রয়েছে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী।
করোনাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি পাঠদান বন্ধ থাকলেও অনলাইনে পাঠদান ও পরীক্ষা চালু ছিল। এতে করে খুব একটা বেশি সেশনজটের সম্ভাবনা নেই।বুধবার জাতীয় সংসদে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বিলের বিষয়ে আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ ছিল তা সঠিক নয় দাবি করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শ্রেণি কক্ষে গত ১৭ মাস পাঠদান বন্ধ ছিল। কিন্তু টেলিভিশন ও অনলাইনের মাধ্যমে পাঠদান পুরোপুরি চলমান ছিল। আর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনলাইনে পাঠদান চলছে। আর পরীক্ষাও চলেছে। সরকারি ও বেসরকারি সকল বিশ্ববিদ্যালয়েই চলেছে। খুব একটা সেশনজটেরও সুযোগ বেশি নেই। আমরা খুব সহজে এই সমস্যার সমাধান করতে পারব।
বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামো মেরামতের জন্য প্রধানমন্ত্রী অর্থ বরাদ্দ দিয়েছেন বলে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, মেরামতের কাজ আমরা মনিটরিং করছি। তিনি নিজেও মনিটরিং করছেন।
কারিগরি শিক্ষার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে বলে সংসদকে জানান শিক্ষামন্ত্রী।তিনি বলেন, পিএসসি ও জেএসসি নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট আমাদের ব্যাপার না। আমরা নতুন শিক্ষাক্রমে যাচ্ছি। সেই অনুযায়ী যেটা যুগোপযোগী আমরা ঠিক সেইভাবেই করব।
এনটিআরসি নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশন এখন খুবই প্রয়োজনীয় বিষয়। এখন জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসসহ নানান রকমের সমস্যা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যেভাবে জাল বিস্তার করছে। সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগের ক্ষেত্রে সজাগ ও সতর্ক থাকা উচিত।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৬ ভাগ শিক্ষার্থী বেকার থাকেন এমন পরিসংখ্যান নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সারা দেশে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে যে কলেজগুলো রয়েছে তাঁর অনেক জায়গায় যোগ্যতা সম্পন্ন শিক্ষম নেই। কিন্তু আমাদের জনপ্রতিনিধিদের জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স-মাস্তার্স খোলার অনুমোদন দিচ্ছে। সেখানে কোন অবকাঠামো নেই। যত্রতত্র সনদ দেওয়া হচ্ছে। তার জন্য আমরা জনপ্রতিনিধিরাই অধিকাংশ দায়ী।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এই খারাপ দিক কাটিয়ে ওঠার জন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কাজ করছে। অনেকগুলো শতবর্ষী প্রতিষ্ঠান আছে, অনেকগুলো খুবই ভালো প্রতিষ্ঠান আছে। সেগুলো ছাড়া আর বাকিগুলোতে মাস্টার্সের বিষয় থাকবে না। সেখানে অনার্স থাকবে, বিএ, বিএসসি, বিকম সেগুলো থাকবে। ডিপ্লোমা করানো হবে। যাতে তারা বিভিন্ন কর্মে যুক্ত হতে পারেন।
মন্ত্রী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটিতে সংসদ সদস্যদের সভাপতিত্বের মামলাটি এখনো বিচারাধীন। কোর্টের মামলার বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই। আমি আইনমন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলাপ করেছি। তাঁরা আমাকে আশ্বস্ত করেছে যে বিষয়টি দেখবেন।
শিক্ষার মান সম্পর্কে বিরোধী দলীয় সংসদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, শিক্ষার মান নিয়ে আমাদের প্রায়শ প্রশ্ন করা হয়। কিন্তু আমাদের এখান থেকে পাস করে দেশে ও বিদেশে যে সাফল্য আমরা দেখি। তাতে শিক্ষার মান তলিয়ে গেছে এই কথাটি বলবার সুযোগ নেই।বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা মানসম্পন্ন নন এই কথাগুলোও আসে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ভিসি নিয়োগ দেওয়ার সময় অনেকগুলো বিষয় সামনে আনা হয়। তাঁর একাডেমিক এক্সিলেন্স, প্রশাসনিক দক্ষতা ও নেতৃত্বের গুণাবলি দেখা হয়। সবকিছু দেখে আমরা প্যানেল নির্ধারণ করি। তারপর সেটা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যায়, সেখানেও যাচাই-বাছাই করা হয়। তারপরে সেটা মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে যায়। দীর্ঘ ভেটিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা চূড়ান্ত করা হয়। এখন পর্যন্ত যে অভিযোগ এসেছে। তা খুব হাতেগোনা।
দীপু মনি বলেন, অনেক সময় দেখা যায় ভিসির মেয়াদ শেষ হয়ে আসছে। তখন অনেকেই নতুন ভিসি হতে চান। এ কারণে যিনি দায়িত্বে থাকেন। তাঁর সময়কাল নিয়ে প্রশ্ন তোলবার জন্য নানান কথা তুলে ধরা হয়। কিন্তু কোন জায়গায় কোন অভিযোগ আসলে আমরা ইউজিসির মাধ্যমে তদন্ত করি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এটা অনেকগুলো সূচকের ওপর নির্ভর করে। তাঁর বেশ কিছুতে এখন পর্যন্ত আমরা এগিয়ে আসতে পারেনি। আমাদের সেই চেষ্টাটি রয়েছে। আমাদের গবেষণা আন্তর্জাতিক জার্নালে যাতে প্রকাশিত হয় তাঁর উদ্যোগ ব্যাপকভাবে নিচ্ছি। বর্তমান সরকার গবেষণায় ব্যাপক বরাদ্দ দেওয়া শুরু করেছেন। সেটা ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছেন।
শিক্ষক নিয়োগের অনিয়ম প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষক নিয়োগের ন্যূনতম যোগ্যতার একটি নীতিমালা করে দেওয়া হয়েছে ইউজিসির মাধ্যমে। ইউজিসির সক্ষমতার বৃদ্ধির জন্যও কাজ করছি। আশা করি খুব শিগগিরই এটা সংসদে উঠবে।
আন্দোলনের ভয়ে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হচ্ছে না এমন দাবি হাস্যকর উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগতো সারা জীবন আন্দোলন করেছে। গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছে। কারা তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবে? জনবিচ্ছিন্নদের আন্দোলন নিয়ে আমরা ভয় পাব এটা হাস্যকর।
স্কুল-কলেজ সরকারিকরণের প্রক্রিয়া দীর্ঘ উল্লেখ করে দীপু মনি বলেন, এই প্রক্রিয়াটি খুবই জটিল। দীর্ঘদিন আগে তাঁরা (শিক্ষক) নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাদের নিয়োগের সঠিক কাগজপত্র অনেক জায়গায় খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সরকারীকরণ করা হবে বলার পরে অনেক জায়গায় অনিয়ম করবার একটা প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। এটি সঠিকভাবে করার জন্য আমরা জনবল নিয়োগ করে সেটি দ্রুততার সঙ্গে শেষ করতে চাচ্ছি। কাগজের প্রয়োজনীয়তা যত পারি কমানোর চেষ্টা করছি।
সুনামগঞ্জে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কার্যক্রম খুব তাড়াতাড়ি শুরু হবে বলে জানান তিনি। চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটি বেসরকারি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চালু রয়েছে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫