বাংলাদেশে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন ঘিরে বিক্ষোভের ওপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বলপ্রয়োগের নিন্দা জানিয়েছেন দুই মার্কিন সিনেটর। গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জরুরি তদন্তের আহ্বান জানান তাঁরা।
বিবৃতিটি সিনেট ফরেন রিলেশনস কমিটির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। দুই সিনেটর হলেন—বেন কার্ডিন ও কোরি বুকার। এর মধ্যে বেন কার্ডিন সিনেট ফরেন রিলেশনস কমিটির চেয়ার হিসেবে নিযুক্ত আছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধার অভাবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং সরকারি চাকরিতে বৈষম্যপূর্ণ কোটাব্যবস্থার অবসানের দাবিতে হাজার হাজার শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমেছিল। ওই কোটাব্যবস্থার আওতায় বাংলাদেশে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী যোদ্ধাদের স্বজনের জন্য সরকারি চাকরিতে কোটা রাখা হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের ন্যায্য দাবিগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত না থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নসহ (র্যাব) বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীগুলো নৃশংসভাবে বলপ্রয়োগ করেছে। কয়েক শ বিক্ষোভকারীকে হত্যা করা হয়েছে। আরও হাজার হাজার মানুষ গ্রেপ্তারের শিকার ও আহত হয়েছেন।’
শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও বিক্ষোভ করার অধিকারকে গণতান্ত্রিক সমাজের একটি ভিত্তি বলে উল্লেখ করেছেন দুই সিনেটর। বিবৃতিতে দুই সিনেটর বলেন, ‘নিরাপত্তা বাহিনীর মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জরুরি ভিত্তিতে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের পাশাপাশি বিক্ষোভকারীদের অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া এবং তাদের অভিযোগগুলো আন্তরিকতার সঙ্গে বিবেচনা করতে আমরা বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এসব সাহসী মানুষ, যারা নিজেদের মর্যাদা নিশ্চিত করার জন্য এবং একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের জন্য দাঁড়িয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র তাদের পাশে আছে। আমরা বাংলাদেশে মানবাধিকার নিশ্চিতের পক্ষে কথা বলে যাব। যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত, তাদের জবাবদিহির আওতায় আনার কথা বলে যাব।’
বাংলাদেশে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন ঘিরে বিক্ষোভের ওপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বলপ্রয়োগের নিন্দা জানিয়েছেন দুই মার্কিন সিনেটর। গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জরুরি তদন্তের আহ্বান জানান তাঁরা।
বিবৃতিটি সিনেট ফরেন রিলেশনস কমিটির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। দুই সিনেটর হলেন—বেন কার্ডিন ও কোরি বুকার। এর মধ্যে বেন কার্ডিন সিনেট ফরেন রিলেশনস কমিটির চেয়ার হিসেবে নিযুক্ত আছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধার অভাবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং সরকারি চাকরিতে বৈষম্যপূর্ণ কোটাব্যবস্থার অবসানের দাবিতে হাজার হাজার শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমেছিল। ওই কোটাব্যবস্থার আওতায় বাংলাদেশে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী যোদ্ধাদের স্বজনের জন্য সরকারি চাকরিতে কোটা রাখা হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের ন্যায্য দাবিগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত না থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নসহ (র্যাব) বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীগুলো নৃশংসভাবে বলপ্রয়োগ করেছে। কয়েক শ বিক্ষোভকারীকে হত্যা করা হয়েছে। আরও হাজার হাজার মানুষ গ্রেপ্তারের শিকার ও আহত হয়েছেন।’
শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও বিক্ষোভ করার অধিকারকে গণতান্ত্রিক সমাজের একটি ভিত্তি বলে উল্লেখ করেছেন দুই সিনেটর। বিবৃতিতে দুই সিনেটর বলেন, ‘নিরাপত্তা বাহিনীর মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জরুরি ভিত্তিতে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের পাশাপাশি বিক্ষোভকারীদের অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া এবং তাদের অভিযোগগুলো আন্তরিকতার সঙ্গে বিবেচনা করতে আমরা বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এসব সাহসী মানুষ, যারা নিজেদের মর্যাদা নিশ্চিত করার জন্য এবং একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের জন্য দাঁড়িয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র তাদের পাশে আছে। আমরা বাংলাদেশে মানবাধিকার নিশ্চিতের পক্ষে কথা বলে যাব। যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত, তাদের জবাবদিহির আওতায় আনার কথা বলে যাব।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫