মারুফ কিবরিয়া, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কত আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার হবে তা নিয়ে এত দিন আলোচনাই হয়েছে। নির্বাচন কমিশনও (ইসি) বিষয়টি নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেয়নি। তবে এবার সেই জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটতে যাচ্ছে। জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হতে যাচ্ছে আগামী মঙ্গলবার।
আজ রোববার নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মঙ্গলবার বর্তমান কমিশনের ষষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত হবে। আর আলোচনার তালিকায় রাখা হয়েছে ইভিএম।
কমিশনের এই সভায় সিদ্ধান্ত হবে গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনের তফসিলও। তবে সংস্থাটির একাধিক কমিশনারের সঙ্গে আলাপে জানা যায়, বিশেষ করে জাতীয় নির্বাচনে কতগুলো আসনে ইভিএম ব্যবহার হবে সে আলোচনা গুরুত্ব পাচ্ছে সভায়। মঙ্গলবার বিকেল তিনটায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ওই সভায় নেতৃত্ব দেবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। এ ছাড়াও কমিশনের অন্য চার কমিশনার এবং সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার এতে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
ইসি সূত্র জানিয়েছে, বর্তমানে ইসির হাতে দেড় লাখ ইভিএম রয়েছে। এর মধ্যে কিছু ইভিএম চুরি হয়েছে। নষ্টও হয়েছে বেশ কিছু মেশিন। তাই দেড় লাখ ইভিএমও ব্যবহার করার মতো নেই সংস্থাটির হাতে। চার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প নিয়ে তড়িঘড়ি করে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ৮০ হাজার মেশিন ও পরে ৭০ হাজার মেশিন সংগ্রহ করে কেএম নূরুল হুদার কমিশন। এরপর বিভিন্ন নির্বাচনে ব্যবহার করা হলে দীর্ঘদিন ভোটকেন্দ্রেই রাখা হয়। কিছু মেশিন উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে ও বিভিন্ন গোডাউনে রাখা হয়।
ইভিএম প্রকল্পের পরিচালক সৈয়দ রাকিবুল হাসান এ বিষয়ে বলেছেন, ‘ইভিএম যা আছে তাতে ৭০-৮০টি আসনে হয়তো নির্বাচন করতে পারব। আরও ইভিএম কেনা হবে কি-না, সেটা কমিশনের সিদ্ধান্ত। কমিশন সিদ্ধান্ত দিলেই বলা সম্ভব।’
বিএনপিসহ বেশ কিছু দল ইভিএম ব্যবহারের বিপক্ষে। দলগুলো বলছে সচ্ছ ব্যালট বাক্সে আগামী নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। তবে প্রযুক্তিবিদরা মনে করছেন, এই যন্ত্রটি নির্ভরযোগ্য মেশিন। এর মাধ্যমে দলগুলোর নির্বাচনে যাওয়া উচিত।
শিক্ষাবিদ ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল এই প্রসঙ্গে বিএনপিসহ অন্যান্য দলগুলোর উদ্দেশ্যে ইতোমধ্যে ইভিএম যাচাইয়ের পর বলেছেন, ‘এটি পারফেক্ট ও নির্ভরযোগ্য মেশিন। ভোট কারচুপি করার এখানে কোনো সুযোগ নেই। আমি রাজনৈতিক দলগুলোকে বলব, আপনারা যদি নতুন কমিশন তৈরি করতে পারেন, তখনও এই ইভিএম মেশিনটা ব্যবহার কইরেন। আপনাদেরই লাভ হবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কত আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার হবে তা নিয়ে এত দিন আলোচনাই হয়েছে। নির্বাচন কমিশনও (ইসি) বিষয়টি নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেয়নি। তবে এবার সেই জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটতে যাচ্ছে। জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হতে যাচ্ছে আগামী মঙ্গলবার।
আজ রোববার নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মঙ্গলবার বর্তমান কমিশনের ষষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত হবে। আর আলোচনার তালিকায় রাখা হয়েছে ইভিএম।
কমিশনের এই সভায় সিদ্ধান্ত হবে গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনের তফসিলও। তবে সংস্থাটির একাধিক কমিশনারের সঙ্গে আলাপে জানা যায়, বিশেষ করে জাতীয় নির্বাচনে কতগুলো আসনে ইভিএম ব্যবহার হবে সে আলোচনা গুরুত্ব পাচ্ছে সভায়। মঙ্গলবার বিকেল তিনটায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ওই সভায় নেতৃত্ব দেবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। এ ছাড়াও কমিশনের অন্য চার কমিশনার এবং সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার এতে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
ইসি সূত্র জানিয়েছে, বর্তমানে ইসির হাতে দেড় লাখ ইভিএম রয়েছে। এর মধ্যে কিছু ইভিএম চুরি হয়েছে। নষ্টও হয়েছে বেশ কিছু মেশিন। তাই দেড় লাখ ইভিএমও ব্যবহার করার মতো নেই সংস্থাটির হাতে। চার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প নিয়ে তড়িঘড়ি করে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ৮০ হাজার মেশিন ও পরে ৭০ হাজার মেশিন সংগ্রহ করে কেএম নূরুল হুদার কমিশন। এরপর বিভিন্ন নির্বাচনে ব্যবহার করা হলে দীর্ঘদিন ভোটকেন্দ্রেই রাখা হয়। কিছু মেশিন উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে ও বিভিন্ন গোডাউনে রাখা হয়।
ইভিএম প্রকল্পের পরিচালক সৈয়দ রাকিবুল হাসান এ বিষয়ে বলেছেন, ‘ইভিএম যা আছে তাতে ৭০-৮০টি আসনে হয়তো নির্বাচন করতে পারব। আরও ইভিএম কেনা হবে কি-না, সেটা কমিশনের সিদ্ধান্ত। কমিশন সিদ্ধান্ত দিলেই বলা সম্ভব।’
বিএনপিসহ বেশ কিছু দল ইভিএম ব্যবহারের বিপক্ষে। দলগুলো বলছে সচ্ছ ব্যালট বাক্সে আগামী নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। তবে প্রযুক্তিবিদরা মনে করছেন, এই যন্ত্রটি নির্ভরযোগ্য মেশিন। এর মাধ্যমে দলগুলোর নির্বাচনে যাওয়া উচিত।
শিক্ষাবিদ ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল এই প্রসঙ্গে বিএনপিসহ অন্যান্য দলগুলোর উদ্দেশ্যে ইতোমধ্যে ইভিএম যাচাইয়ের পর বলেছেন, ‘এটি পারফেক্ট ও নির্ভরযোগ্য মেশিন। ভোট কারচুপি করার এখানে কোনো সুযোগ নেই। আমি রাজনৈতিক দলগুলোকে বলব, আপনারা যদি নতুন কমিশন তৈরি করতে পারেন, তখনও এই ইভিএম মেশিনটা ব্যবহার কইরেন। আপনাদেরই লাভ হবে।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫