বাসস, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশবাসী বিদ্যুৎ পাবে, কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং কোভিড-১৯ মহামারির ফলে সৃষ্ট বৈশ্বিক সংকটের কারণে জ্বালানি খাতে কঠোরতা দেখাতে বাধ্য হওয়া সত্ত্বেও তাঁর সরকার বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখবে।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের দ্বিতীয় ইউনিটের রি-অ্যাক্টর প্রেসার ভেসেল (চুল্লিপাত্র) স্থাপনের কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা ও করোনাভাইরাসের কারণে মিতব্যয়ী হতে হচ্ছে। আমদানির ক্ষেত্রে পরিবহনব্যবস্থায় মূল্যবৃদ্ধি থেকে শুরু করে আকাশছোঁয়া মূল্যস্ফীতি চলছে। এর ফলে আজকে উন্নত দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে এবং তারাও সাশ্রয়ের দিকে নজর দিয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কিছুটা সাশ্রয়ী হতে হচ্ছে, তার মানে এই নয় যে দেশের মানুষ বিদ্যুৎ পাবে না। সবাই বিদ্যুৎ পাচ্ছে এবং পাবে। তবে এ ক্ষেত্রে সবাইকে একটু মিতব্যয়ী হতে হবে। আমাদের লক্ষ্য ছিল সবাইকে বিদ্যুৎ দেওয়ার এবং আমরা সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পেরেছি। প্রতিটি ঘরে আলো জ্বেলে সমগ্র বাংলাদেশকে আমরা আলোকিত করেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘প্রত্যেকেরই উপলব্ধি করা উচিত যে বিশ্ব একটি গ্লোবাল ভিলেজ এবং একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল। কাজেই বিশ্বব্যাপী চলমান মন্দার অভিঘাত বাংলাদেশেও যে পড়বে সেটাই স্বাভাবিক।’
এর আগে গত বছরের ১০ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী আরএনপিপির প্রথম ইউনিটে আরপিভি উদ্বোধন করেছিলেন। প্রকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ী, পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২৩ সালে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে এবং ২০২৪ সালে দ্বিতীয় ইউনিট থেকে একই পরিমাণ বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, রাশিয়ার পরমাণু শক্তি করপোরেশনের (রোসাটম) মহাপরিচালক আলেক্সি লিখাচেভ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জিয়াউল হাসান। অনুষ্ঠানে রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশবাসী বিদ্যুৎ পাবে, কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং কোভিড-১৯ মহামারির ফলে সৃষ্ট বৈশ্বিক সংকটের কারণে জ্বালানি খাতে কঠোরতা দেখাতে বাধ্য হওয়া সত্ত্বেও তাঁর সরকার বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখবে।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের দ্বিতীয় ইউনিটের রি-অ্যাক্টর প্রেসার ভেসেল (চুল্লিপাত্র) স্থাপনের কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা ও করোনাভাইরাসের কারণে মিতব্যয়ী হতে হচ্ছে। আমদানির ক্ষেত্রে পরিবহনব্যবস্থায় মূল্যবৃদ্ধি থেকে শুরু করে আকাশছোঁয়া মূল্যস্ফীতি চলছে। এর ফলে আজকে উন্নত দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে এবং তারাও সাশ্রয়ের দিকে নজর দিয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কিছুটা সাশ্রয়ী হতে হচ্ছে, তার মানে এই নয় যে দেশের মানুষ বিদ্যুৎ পাবে না। সবাই বিদ্যুৎ পাচ্ছে এবং পাবে। তবে এ ক্ষেত্রে সবাইকে একটু মিতব্যয়ী হতে হবে। আমাদের লক্ষ্য ছিল সবাইকে বিদ্যুৎ দেওয়ার এবং আমরা সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পেরেছি। প্রতিটি ঘরে আলো জ্বেলে সমগ্র বাংলাদেশকে আমরা আলোকিত করেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘প্রত্যেকেরই উপলব্ধি করা উচিত যে বিশ্ব একটি গ্লোবাল ভিলেজ এবং একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল। কাজেই বিশ্বব্যাপী চলমান মন্দার অভিঘাত বাংলাদেশেও যে পড়বে সেটাই স্বাভাবিক।’
এর আগে গত বছরের ১০ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী আরএনপিপির প্রথম ইউনিটে আরপিভি উদ্বোধন করেছিলেন। প্রকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ী, পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২৩ সালে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে এবং ২০২৪ সালে দ্বিতীয় ইউনিট থেকে একই পরিমাণ বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, রাশিয়ার পরমাণু শক্তি করপোরেশনের (রোসাটম) মহাপরিচালক আলেক্সি লিখাচেভ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জিয়াউল হাসান। অনুষ্ঠানে রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৪ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৪ দিন আগে