বাংলাদেশের মানবাধিকার ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে জড়িত থাকবে জাতিসংঘ। গতকাল মঙ্গলবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জাতিসংঘের মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এই অবস্থান ব্যক্ত করেছেন। পাশাপাশি তিনি আবারও বাংলাদেশে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সংগঠনের আহ্বান জানিয়েছেন।
স্টিফেন ডুজারিককে প্রশ্ন করা হয়, রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস এবং ইন্টারন্যাশনাল কোয়ালিশন অ্যাগেইনস্ট এনফোর্সড ডিজঅ্যাপিয়ারেন্সসহ ছয়টি নেতৃস্থানীয় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশে মৌলিক অধিকার রক্ষায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। কারণ তথাকথিত নির্বাচনের আগে শাসকগোষ্ঠী সারা দেশকে কারাগারে পরিণত করেছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশে মৌলিক অধিকার ও ভোটাধিকার উদ্ধারে জাতিসংঘ কী পদক্ষেপ নিচ্ছে?
জবাবে স্টিফেন ডুজারিক বলেন, ‘আমরা এই ইস্যুতে (মানবাধিকার) সব পক্ষের সঙ্গে কাজ করে যাব।’ এ সময় তিনি বাংলাদেশে আবারও অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমরা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সংগঠনের আহ্বান জানাচ্ছি, যাতে প্রত্যেক বাংলাদেশি ভোট দিতে পারেন কোনো ধরনের ভয়ভীতি বা কোনো ধরনের প্রতিক্রিয়া ছাড়াই।’
বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানানো আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো হলো—রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস, ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট জাস্টিস প্রজেক্ট, ইউনাইটেড অ্যাগেইনস্ট টর্চার কনসোর্টিয়াম, এশিয়ান ফেডারেশন অ্যাগেইনস্ট ইনভলান্টারি ডিজঅ্যাপিয়ারেন্স, অ্যান্টি-ডেথ পেনাল্টি এশিয়া নেটওয়ার্ক, ইন্টারন্যাশনাল কোয়ালিশন অ্যাগেইনস্ট এনফোর্সড ডিজঅ্যাপিয়ারেন্স ও এশিয়ান ফোরাম ফল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট।
সংগঠনগুলো বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতিসহ সার্বিক অগ্রগতির লক্ষ্যে পাঁচটি সুপারিশ করেছে। প্রথমত, অবিলম্বে প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধ করুন এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতা, জানমালের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা এবং ব্যক্তিগত অখণ্ডতার অধিকারগুলোর সম্মান ও সুরক্ষিত করা নিশ্চিত করুন। দ্বিতীয়ত, অবিলম্বে ও নিঃশর্তভাবে সব রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা প্রত্যাহার করে নির্বিচারে আটক সব কর্মী ও বিরোধী দলের সদস্যদের মুক্তি দিন এবং সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ বিচার প্রক্রিয়া নিশ্চিত করুন।
তৃতীয়ত, সুপারিশে বলা হয়, মোটা দাগে মানবাধিকার লঙ্ঘনের একটি পুঙ্খানুপুঙ্খ ও নিরপেক্ষ তদন্ত পরিচালনা করুন। বিশেষ করে মৃত্যু ও নির্যাতনের অভিযোগে জড়িত মামলাগুলো আমলে নিন। চতুর্থত, সুপারিশে ডেটা সুরক্ষা আইন প্রসঙ্গে বলা হয়—খসড়া ডেটা সুরক্ষা আইনের পুনর্মূল্যায়ন ও সংশোধন করুন। যাতে এটি নাগরিকদের গোপনীয়তা ও অধিকার রক্ষা করে আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে একই কাতারে থাকে। পঞ্চম সুপারিশে বলা হয়, আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার ও মৌলিক অধিকার রক্ষার পক্ষে সমর্থনের প্রতি আহ্বান জানাই।
বাংলাদেশের মানবাধিকার ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে জড়িত থাকবে জাতিসংঘ। গতকাল মঙ্গলবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জাতিসংঘের মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এই অবস্থান ব্যক্ত করেছেন। পাশাপাশি তিনি আবারও বাংলাদেশে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সংগঠনের আহ্বান জানিয়েছেন।
স্টিফেন ডুজারিককে প্রশ্ন করা হয়, রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস এবং ইন্টারন্যাশনাল কোয়ালিশন অ্যাগেইনস্ট এনফোর্সড ডিজঅ্যাপিয়ারেন্সসহ ছয়টি নেতৃস্থানীয় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশে মৌলিক অধিকার রক্ষায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। কারণ তথাকথিত নির্বাচনের আগে শাসকগোষ্ঠী সারা দেশকে কারাগারে পরিণত করেছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশে মৌলিক অধিকার ও ভোটাধিকার উদ্ধারে জাতিসংঘ কী পদক্ষেপ নিচ্ছে?
জবাবে স্টিফেন ডুজারিক বলেন, ‘আমরা এই ইস্যুতে (মানবাধিকার) সব পক্ষের সঙ্গে কাজ করে যাব।’ এ সময় তিনি বাংলাদেশে আবারও অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমরা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সংগঠনের আহ্বান জানাচ্ছি, যাতে প্রত্যেক বাংলাদেশি ভোট দিতে পারেন কোনো ধরনের ভয়ভীতি বা কোনো ধরনের প্রতিক্রিয়া ছাড়াই।’
বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানানো আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো হলো—রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস, ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট জাস্টিস প্রজেক্ট, ইউনাইটেড অ্যাগেইনস্ট টর্চার কনসোর্টিয়াম, এশিয়ান ফেডারেশন অ্যাগেইনস্ট ইনভলান্টারি ডিজঅ্যাপিয়ারেন্স, অ্যান্টি-ডেথ পেনাল্টি এশিয়া নেটওয়ার্ক, ইন্টারন্যাশনাল কোয়ালিশন অ্যাগেইনস্ট এনফোর্সড ডিজঅ্যাপিয়ারেন্স ও এশিয়ান ফোরাম ফল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট।
সংগঠনগুলো বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতিসহ সার্বিক অগ্রগতির লক্ষ্যে পাঁচটি সুপারিশ করেছে। প্রথমত, অবিলম্বে প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধ করুন এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতা, জানমালের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা এবং ব্যক্তিগত অখণ্ডতার অধিকারগুলোর সম্মান ও সুরক্ষিত করা নিশ্চিত করুন। দ্বিতীয়ত, অবিলম্বে ও নিঃশর্তভাবে সব রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা প্রত্যাহার করে নির্বিচারে আটক সব কর্মী ও বিরোধী দলের সদস্যদের মুক্তি দিন এবং সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ বিচার প্রক্রিয়া নিশ্চিত করুন।
তৃতীয়ত, সুপারিশে বলা হয়, মোটা দাগে মানবাধিকার লঙ্ঘনের একটি পুঙ্খানুপুঙ্খ ও নিরপেক্ষ তদন্ত পরিচালনা করুন। বিশেষ করে মৃত্যু ও নির্যাতনের অভিযোগে জড়িত মামলাগুলো আমলে নিন। চতুর্থত, সুপারিশে ডেটা সুরক্ষা আইন প্রসঙ্গে বলা হয়—খসড়া ডেটা সুরক্ষা আইনের পুনর্মূল্যায়ন ও সংশোধন করুন। যাতে এটি নাগরিকদের গোপনীয়তা ও অধিকার রক্ষা করে আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে একই কাতারে থাকে। পঞ্চম সুপারিশে বলা হয়, আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার ও মৌলিক অধিকার রক্ষার পক্ষে সমর্থনের প্রতি আহ্বান জানাই।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫