ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার রোধের জন্য সরকার একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে বলেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল বাশেলে’র সঙ্গে এক বৈঠকে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রোধের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত এবং সাইবার অপরাধ রোধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োজন রয়েছে।’ এ আইনের অপব্যবহার রোধে সরকারের গৃহীত কার্যক্রমসমূহ মন্ত্রী মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারকে অবহিত করেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার ইতিমধ্যে একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করেছে এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করছে। বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘সুশীল সমাজ ও বিরোধী দলের প্রতিনিধিরা প্রতিদিন বিভিন্ন টেলিভিশন টক শো-তে যোগ দিয়ে স্বাধীনভাবে তাদের মতামত প্রকাশ করেন।’
এ ছাড়া মন্ত্রী প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন সম্পর্কে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারকে অবহিত করে মন্ত্রী বলেন, ‘সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বিশিষ্টজনের মতামতের ভিত্তিতে এবং সকলের সঙ্গে আলোচনা করে সরকার অতি অল্প সময়ে এ আইনটি প্রণয়ন করেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল কর্তৃক আনীত ২২টি সংশোধনীসহ সংসদ আইনটি পাস করা হয়েছে।’
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মানবাধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের অঙ্গীকার ও প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। তিনি বিভিন্ন কার্যক্রমে সুশীল সমাজের সক্রিয় অংশগ্রহণের বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। এ ছাড়া বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে হাইকমিশনার মিশেল বাশেলে বাংলাদেশ সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)-র গভর্নিং বডির ৩৪৪-তম অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য আইন মন্ত্রী বর্তমানে জেনেভা সফর করছেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার রোধের জন্য সরকার একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে বলেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল বাশেলে’র সঙ্গে এক বৈঠকে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রোধের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত এবং সাইবার অপরাধ রোধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োজন রয়েছে।’ এ আইনের অপব্যবহার রোধে সরকারের গৃহীত কার্যক্রমসমূহ মন্ত্রী মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারকে অবহিত করেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার ইতিমধ্যে একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করেছে এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করছে। বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘সুশীল সমাজ ও বিরোধী দলের প্রতিনিধিরা প্রতিদিন বিভিন্ন টেলিভিশন টক শো-তে যোগ দিয়ে স্বাধীনভাবে তাদের মতামত প্রকাশ করেন।’
এ ছাড়া মন্ত্রী প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন সম্পর্কে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারকে অবহিত করে মন্ত্রী বলেন, ‘সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বিশিষ্টজনের মতামতের ভিত্তিতে এবং সকলের সঙ্গে আলোচনা করে সরকার অতি অল্প সময়ে এ আইনটি প্রণয়ন করেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল কর্তৃক আনীত ২২টি সংশোধনীসহ সংসদ আইনটি পাস করা হয়েছে।’
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মানবাধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের অঙ্গীকার ও প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। তিনি বিভিন্ন কার্যক্রমে সুশীল সমাজের সক্রিয় অংশগ্রহণের বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। এ ছাড়া বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে হাইকমিশনার মিশেল বাশেলে বাংলাদেশ সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)-র গভর্নিং বডির ৩৪৪-তম অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য আইন মন্ত্রী বর্তমানে জেনেভা সফর করছেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫