নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যেসব দেশে সংক্রমণের হার বেশি সে সকল দেশ থেকে বাংলাদেশে আগমনের ক্ষেত্রে টিকা প্রদান করা থাকলেও কোভিড নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিশ্চিত করাসহ ছয়টি সুপারিশ করেছে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি।
আজ সোমবার কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লার সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সুপারিশগুলোর কথা জানানো হয়েছে।
অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লা নতুন সদস্যদের স্বাগত জানান এবং বিদায়ী সদস্যদের কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি এবং বাংলাদেশে সংক্রমণের হার ভবিষ্যতে বৃদ্ধি রোধে করণীয় বিষয়ে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি মতামত জানতে চেয়েছেন বলে সভাকে অবহিত করেন। এই বিষয়ে সভায় কমিটির সকল সদস্যদের উপস্থিতিতে বিস্তারিত আলোচনা শেষে ছয়টি সুপারিশ গৃহীত হয়।
সুপারিশগুলো হল-
১. বাংলাদেশে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ নিম্নমুখী হলেও পার্শ্ববর্তী দেশসহ এশিয়া এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী। যা উদ্বেগজনক। জাতীয় কারিগরি কমিটি আশঙ্কা ব্যক্ত করে এখন থেকেই সতর্ক না হলে বাংলাদেশেও সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব ক্ষেত্রে শতভাগ সঠিকভাবে মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করাসহ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের সুপারিশ করা হয়। সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে প্রচার-প্রচারণা বৃদ্ধির ও সুপারিশ করা হয়।
২. যেসব দেশে সংক্রমণের হার বেশি সে সকল দেশ থেকে বাংলাদেশে আগমনের ক্ষেত্রে ভ্যাকসিন প্রদান করা থাকলেও কোভিড নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিশ্চিত করা এবং সব বন্দরে জনগণের প্রবেশ পথে স্ক্রিনিং জোরদারকরণের পরামর্শ দেওয়া হয়।
৩. আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে বাজার ও কেনাকাটা এবং ঘরমুখী মানুষের যাতায়াত এর সময় মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়া তারাবির নামাজ ও ঈদ জামাতে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
৪. কোভিড-১৯ মোকাবিলায় হাসপাতাল সমূহকে সতর্ক করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হাসপাতাল সমূহের সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে সভা আয়োজন করে এই বিষয়ক প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
৫. কোভিড নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির মাধ্যমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের মধ্যে আন্তমন্ত্রণালয় সভা আয়োজন করে সকলকে কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে সতর্কাবস্থানে থাকার সুপারিশ করা হয়।
৬. সভায় জিনোম সিকোয়েন্সিং ও সার্ভেলিয়েন্স জোরদার করার সুপারিশ করা হয়।
যেসব দেশে সংক্রমণের হার বেশি সে সকল দেশ থেকে বাংলাদেশে আগমনের ক্ষেত্রে টিকা প্রদান করা থাকলেও কোভিড নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিশ্চিত করাসহ ছয়টি সুপারিশ করেছে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি।
আজ সোমবার কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লার সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সুপারিশগুলোর কথা জানানো হয়েছে।
অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লা নতুন সদস্যদের স্বাগত জানান এবং বিদায়ী সদস্যদের কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি এবং বাংলাদেশে সংক্রমণের হার ভবিষ্যতে বৃদ্ধি রোধে করণীয় বিষয়ে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি মতামত জানতে চেয়েছেন বলে সভাকে অবহিত করেন। এই বিষয়ে সভায় কমিটির সকল সদস্যদের উপস্থিতিতে বিস্তারিত আলোচনা শেষে ছয়টি সুপারিশ গৃহীত হয়।
সুপারিশগুলো হল-
১. বাংলাদেশে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ নিম্নমুখী হলেও পার্শ্ববর্তী দেশসহ এশিয়া এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী। যা উদ্বেগজনক। জাতীয় কারিগরি কমিটি আশঙ্কা ব্যক্ত করে এখন থেকেই সতর্ক না হলে বাংলাদেশেও সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব ক্ষেত্রে শতভাগ সঠিকভাবে মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করাসহ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের সুপারিশ করা হয়। সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে প্রচার-প্রচারণা বৃদ্ধির ও সুপারিশ করা হয়।
২. যেসব দেশে সংক্রমণের হার বেশি সে সকল দেশ থেকে বাংলাদেশে আগমনের ক্ষেত্রে ভ্যাকসিন প্রদান করা থাকলেও কোভিড নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিশ্চিত করা এবং সব বন্দরে জনগণের প্রবেশ পথে স্ক্রিনিং জোরদারকরণের পরামর্শ দেওয়া হয়।
৩. আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে বাজার ও কেনাকাটা এবং ঘরমুখী মানুষের যাতায়াত এর সময় মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়া তারাবির নামাজ ও ঈদ জামাতে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
৪. কোভিড-১৯ মোকাবিলায় হাসপাতাল সমূহকে সতর্ক করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হাসপাতাল সমূহের সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে সভা আয়োজন করে এই বিষয়ক প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
৫. কোভিড নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির মাধ্যমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের মধ্যে আন্তমন্ত্রণালয় সভা আয়োজন করে সকলকে কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে সতর্কাবস্থানে থাকার সুপারিশ করা হয়।
৬. সভায় জিনোম সিকোয়েন্সিং ও সার্ভেলিয়েন্স জোরদার করার সুপারিশ করা হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৪ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৪ দিন আগে