নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: আগামী সোমবার থেকে কঠোর লকডাউনের মধ্যে পোশাক কারখানাসহ রপ্তানিকারক শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলা থাকবে। সীমিত পরিসরে চলবে ব্যাংকিং কার্যক্রম।
সরকারি-বেসরকারি সব অফিস বন্ধ করে দিয়ে লকডাউনের মধ্যে মানুষকে ঘরে রাখতে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি কাজ করবে। লকডাউন কার্যকর করতে সেনাবাহিনীকে মাঠে নামানো হবে কি না, তা প্রজ্ঞাপনে জানিয়ে দেওয়া হবে।
আজ শনিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, শনিবার সন্ধ্যার পরে একটি সভা হবে, সেখানে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে। এরপর কঠোর লকডাউন কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে তা জানিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, কীভাবে লকডাউন কার্যকর করা হবে, সে বিষয়ে শনিবার বিকেল ৩টা পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর কাছে সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে সারসংক্ষেপ পাঠানোর পর তিনি তা অনুমোদন করলে শনিবার রাতে বা রোববার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
শনিবার প্রজ্ঞাপন না হলেও ২৮ সোমবার থেকে সাত দিন সারা দেশে কঠোর লকডাউন থাকবে বলে নিশ্চিত করেছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ। তিনি বলেন, লকডাউন বাস্তবায়নে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি মোতায়েন করা হবে। সেনাবাহিনী মাঠে নামবে কি না, তা প্রজ্ঞাপন হওয়ার আগে বলা যাচ্ছে না।
ফরহাদ বলেন, ‘কঠোর লকডাউনের মধ্যে সরকারি-বেসরকারি সব অফিস বন্ধ থাকবে। জরুরি সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলো খোলা থাকবে। খুবই সীমিত পরিসরে ব্যাংক খোলা থাকবে। পোশাক কারখানার সঙ্গে এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টেড প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা থাকবে। প্রতিটি বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বিস্তারিতভাবে বলে দেওয়া হবে।’
কঠোর লকডাউনের মধ্যে জরুরি পণ্যবাহী ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। জরুরি কারণ ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না এবং গণমাধ্যম লকডাউনের আওতার বাইরে থাকবে বলে শুক্রবার রাতে প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এর আগে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সারা দেশে ১৪ দিনের শাটডাউনের সুপারিশ করে কোভিড-১৯সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। গত বুধবার জাতীয় কমিটির ৩৮তম সভা থেকে এ সুপারিশ করা হয়।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে গত ৫ এপ্রিল থেকে লকডাউন শুরু করে সরকার। ধাপে ধাপে এর মেয়াদ বাড়িয়ে বিধিনিষেধগুলো পর্যায়ক্রমে শিথিল করা হয়। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিনোদন ও পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ রয়েছে। সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। এর বাইরে অন্য সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে চলছে।
বিধিনিষেধের মেয়াদ আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত বাড়ালেও গত ১৭ জুন থেকে স্বাভাবিকভাবে চলছে সরকারি-বেসরকারি অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ২২ জুন থেকে ৯ দিনের জন্য নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, রাজবাড়ী, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জ জেলায় কঠোর লকডাউন দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা: আগামী সোমবার থেকে কঠোর লকডাউনের মধ্যে পোশাক কারখানাসহ রপ্তানিকারক শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলা থাকবে। সীমিত পরিসরে চলবে ব্যাংকিং কার্যক্রম।
সরকারি-বেসরকারি সব অফিস বন্ধ করে দিয়ে লকডাউনের মধ্যে মানুষকে ঘরে রাখতে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি কাজ করবে। লকডাউন কার্যকর করতে সেনাবাহিনীকে মাঠে নামানো হবে কি না, তা প্রজ্ঞাপনে জানিয়ে দেওয়া হবে।
আজ শনিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, শনিবার সন্ধ্যার পরে একটি সভা হবে, সেখানে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে। এরপর কঠোর লকডাউন কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে তা জানিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, কীভাবে লকডাউন কার্যকর করা হবে, সে বিষয়ে শনিবার বিকেল ৩টা পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর কাছে সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে সারসংক্ষেপ পাঠানোর পর তিনি তা অনুমোদন করলে শনিবার রাতে বা রোববার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
শনিবার প্রজ্ঞাপন না হলেও ২৮ সোমবার থেকে সাত দিন সারা দেশে কঠোর লকডাউন থাকবে বলে নিশ্চিত করেছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ। তিনি বলেন, লকডাউন বাস্তবায়নে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি মোতায়েন করা হবে। সেনাবাহিনী মাঠে নামবে কি না, তা প্রজ্ঞাপন হওয়ার আগে বলা যাচ্ছে না।
ফরহাদ বলেন, ‘কঠোর লকডাউনের মধ্যে সরকারি-বেসরকারি সব অফিস বন্ধ থাকবে। জরুরি সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলো খোলা থাকবে। খুবই সীমিত পরিসরে ব্যাংক খোলা থাকবে। পোশাক কারখানার সঙ্গে এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টেড প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা থাকবে। প্রতিটি বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বিস্তারিতভাবে বলে দেওয়া হবে।’
কঠোর লকডাউনের মধ্যে জরুরি পণ্যবাহী ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। জরুরি কারণ ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না এবং গণমাধ্যম লকডাউনের আওতার বাইরে থাকবে বলে শুক্রবার রাতে প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এর আগে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সারা দেশে ১৪ দিনের শাটডাউনের সুপারিশ করে কোভিড-১৯সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। গত বুধবার জাতীয় কমিটির ৩৮তম সভা থেকে এ সুপারিশ করা হয়।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে গত ৫ এপ্রিল থেকে লকডাউন শুরু করে সরকার। ধাপে ধাপে এর মেয়াদ বাড়িয়ে বিধিনিষেধগুলো পর্যায়ক্রমে শিথিল করা হয়। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিনোদন ও পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ রয়েছে। সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। এর বাইরে অন্য সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে চলছে।
বিধিনিষেধের মেয়াদ আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত বাড়ালেও গত ১৭ জুন থেকে স্বাভাবিকভাবে চলছে সরকারি-বেসরকারি অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ২২ জুন থেকে ৯ দিনের জন্য নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, রাজবাড়ী, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জ জেলায় কঠোর লকডাউন দেওয়া হয়েছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫