নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটের দিন (৭ জানুয়ারি) নির্বাচন ভবন থেকে ভোট পর্যবেক্ষণের জন্য সব বাহিনীর সমন্বয়ে ২২ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের মনিটরিং সেল গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই মনিটরিং সেলের নেতৃত্ব দেবেন আইডিএ প্রকল্প-২-এর প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েম।
আজ রোববার সেল গঠনসংক্রান্ত চিঠিটি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে পাঠিয়েছেন ইসির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান।
এতে বলা হয়, ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। উল্লিখিত নির্বাচন উপলক্ষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে ইসি একটি আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেল গঠন করার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
ওই সেলে ইসির স্মার্ট কার্ড প্রকল্পের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েমের নেতৃত্বে ২১ জন অন্যান্য কর্মকর্তা অন্তর্ভুক্ত হবে।
এঁদের মধ্যে একজন উপসচিব, উপসচিব মর্যাদার পুলিশের পাঁচজন, র্যাবের দুজন, বিজিবির তিনজন, কোস্টগার্ডের দুজন, আনসার ও ভিডিপির দুজন, সেনাবাহিনীর মেজর পদ মর্যাদার চারজন, নৌবাহিনীর একজন ও বিমানবাহিনীর এক সদস্য থাকবেন।
মনিটরিং সেল আগামী ৬ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে ৯ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত মোট ৭২ ঘণ্টা পরিচালনা করা হবে।
মনিটরিং সেলের কর্মপরিধির মধ্যে রয়েছে—দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করে মাঠপর্যায়ে যথাসম্ভব যাচাই-বাছাই করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে ইসিকে অবহিত (দেড় ঘণ্টা পরপর) করবেন এবং জরুরি প্রয়োজনে বিশেষ প্রতিবেদন প্রেরণ করতে হবে; সেলে অন্তর্ভুক্ত সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধি কর্তৃক নির্বাচন উপলক্ষে মোতায়েনকৃত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে জানাবেন; ভোটকেন্দ্র বা নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় সাধন করবেন; বিভিন্ন নির্বাচনী মালামাল পরিবহন, বিতরণ এবং ভোট গ্রহণ কাজে নিরাপত্তা বিধানের জন্য মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় করে রিটার্নিং কর্মকর্তা, সহকারী রিটার্নিং ও প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের সহায়তা প্রদান করবেন; সংস্থার নিজস্ব যোগাযোগ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইসির নির্দেশনা তাৎক্ষণিকভাবে মাঠপর্যায়ে নিয়োজিত বাহিনীকে অবহিতকরণ; রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে স্ব-স্ব নির্বাচনী এলাকাসমূহের আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক ঘটনাবলি নির্বাচন কমিশন সচিবালয় কর্তৃক পরিচালিত ‘আইনশৃঙ্খলা মনিটরিং অ্যাপস’-এ তাৎক্ষণিকভাবে এন্ট্রি: নির্বাচন কমিশনে গঠিত কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেলে পাঠাবে’।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটের দিন (৭ জানুয়ারি) নির্বাচন ভবন থেকে ভোট পর্যবেক্ষণের জন্য সব বাহিনীর সমন্বয়ে ২২ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের মনিটরিং সেল গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই মনিটরিং সেলের নেতৃত্ব দেবেন আইডিএ প্রকল্প-২-এর প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েম।
আজ রোববার সেল গঠনসংক্রান্ত চিঠিটি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে পাঠিয়েছেন ইসির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান।
এতে বলা হয়, ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। উল্লিখিত নির্বাচন উপলক্ষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে ইসি একটি আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেল গঠন করার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
ওই সেলে ইসির স্মার্ট কার্ড প্রকল্পের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েমের নেতৃত্বে ২১ জন অন্যান্য কর্মকর্তা অন্তর্ভুক্ত হবে।
এঁদের মধ্যে একজন উপসচিব, উপসচিব মর্যাদার পুলিশের পাঁচজন, র্যাবের দুজন, বিজিবির তিনজন, কোস্টগার্ডের দুজন, আনসার ও ভিডিপির দুজন, সেনাবাহিনীর মেজর পদ মর্যাদার চারজন, নৌবাহিনীর একজন ও বিমানবাহিনীর এক সদস্য থাকবেন।
মনিটরিং সেল আগামী ৬ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে ৯ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত মোট ৭২ ঘণ্টা পরিচালনা করা হবে।
মনিটরিং সেলের কর্মপরিধির মধ্যে রয়েছে—দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করে মাঠপর্যায়ে যথাসম্ভব যাচাই-বাছাই করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে ইসিকে অবহিত (দেড় ঘণ্টা পরপর) করবেন এবং জরুরি প্রয়োজনে বিশেষ প্রতিবেদন প্রেরণ করতে হবে; সেলে অন্তর্ভুক্ত সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধি কর্তৃক নির্বাচন উপলক্ষে মোতায়েনকৃত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে জানাবেন; ভোটকেন্দ্র বা নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় সাধন করবেন; বিভিন্ন নির্বাচনী মালামাল পরিবহন, বিতরণ এবং ভোট গ্রহণ কাজে নিরাপত্তা বিধানের জন্য মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় করে রিটার্নিং কর্মকর্তা, সহকারী রিটার্নিং ও প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের সহায়তা প্রদান করবেন; সংস্থার নিজস্ব যোগাযোগ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইসির নির্দেশনা তাৎক্ষণিকভাবে মাঠপর্যায়ে নিয়োজিত বাহিনীকে অবহিতকরণ; রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে স্ব-স্ব নির্বাচনী এলাকাসমূহের আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক ঘটনাবলি নির্বাচন কমিশন সচিবালয় কর্তৃক পরিচালিত ‘আইনশৃঙ্খলা মনিটরিং অ্যাপস’-এ তাৎক্ষণিকভাবে এন্ট্রি: নির্বাচন কমিশনে গঠিত কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেলে পাঠাবে’।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫