নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি মাসে বৃষ্টি না হলেও উন্নতি নেই ডেঙ্গু পরিস্থিতির। উল্টো দীর্ঘ হয়েই চলেছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। নতুন করে আরও ৮ জনের প্রাণ ঝরেছে এডিস মশাবাহিত এ ভাইরাসে। আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে অর্ধলক্ষ ছুঁই ছুঁই।
আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, আগের দিন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত তিনজনের মৃত্যু হলেও গত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সেটি বেড়ে ৮ জনে উঠেছে। এই নিয়ে এ বছর মৃতের সংখ্যা ২১৩ জনে দাঁড়াল। যা দেশের ইতিহাসে এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মৃত্যু।
মূলত দেশে প্রতিবছরই ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। সরকারের পক্ষ থেকে নানা ব্যবস্থা নিতেও দেখা যায়। তবে প্রাণহানি থামানো যায়নি কখনো। ২০১৮ সাল পর্যন্ত সেটি শতকের নিচে থাকলেও পরের বছর সেটি অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ১৭৯ জনে ওঠে।
অতিমারী করোনা সামাল দিতে গিয়ে ২০২০ সালে এডিস মশাবাহিত এ ভাইরাসের প্রতি তেমন গুরুত্ব ছিল না। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে আসার সঙ্গে সঙ্গে আবারও সামনে আসে ভাইরাসটি। ২০২১ সালে ১০৫ জনের প্রাণ কাড়ে ডেঙ্গু। এ বছর অতীতের সব ইতিহাস ভেঙে ২০০ ছাড়াল।
অন্যদিকে ২০১৯ সালের রেকর্ড লাখের বেশি আক্রান্তের পর চলতি বছর ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা অর্ধলক্ষ ছুঁতে চলেছে। গত একদিনে হাসপাতালে ভর্তি ৬৯২ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। এতে করে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪৯ হাজার ৯৯২ জনে দাঁড়িয়েছে।
বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুই হাজার ৮৫১ জন। এর মধ্যে ঢাকায় এক হাজার ৬৩৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ১ হাজার ২১৩ জন।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে শুরু হয় ডেঙ্গুর প্রকোপ। জুনে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর জুলাইয়ে ৯ জন, আগস্টে ১১ জন, সেপ্টেম্বরে ৩৪ জন এবং অক্টোবরে মারা যায় ৮৬ জন। আর চলতি মাসের ১২ দিনেই ঝরেছে ৭২ জনের প্রাণ।
চলতি মাসে বৃষ্টি না হলেও উন্নতি নেই ডেঙ্গু পরিস্থিতির। উল্টো দীর্ঘ হয়েই চলেছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। নতুন করে আরও ৮ জনের প্রাণ ঝরেছে এডিস মশাবাহিত এ ভাইরাসে। আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে অর্ধলক্ষ ছুঁই ছুঁই।
আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, আগের দিন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত তিনজনের মৃত্যু হলেও গত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সেটি বেড়ে ৮ জনে উঠেছে। এই নিয়ে এ বছর মৃতের সংখ্যা ২১৩ জনে দাঁড়াল। যা দেশের ইতিহাসে এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মৃত্যু।
মূলত দেশে প্রতিবছরই ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। সরকারের পক্ষ থেকে নানা ব্যবস্থা নিতেও দেখা যায়। তবে প্রাণহানি থামানো যায়নি কখনো। ২০১৮ সাল পর্যন্ত সেটি শতকের নিচে থাকলেও পরের বছর সেটি অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ১৭৯ জনে ওঠে।
অতিমারী করোনা সামাল দিতে গিয়ে ২০২০ সালে এডিস মশাবাহিত এ ভাইরাসের প্রতি তেমন গুরুত্ব ছিল না। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে আসার সঙ্গে সঙ্গে আবারও সামনে আসে ভাইরাসটি। ২০২১ সালে ১০৫ জনের প্রাণ কাড়ে ডেঙ্গু। এ বছর অতীতের সব ইতিহাস ভেঙে ২০০ ছাড়াল।
অন্যদিকে ২০১৯ সালের রেকর্ড লাখের বেশি আক্রান্তের পর চলতি বছর ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা অর্ধলক্ষ ছুঁতে চলেছে। গত একদিনে হাসপাতালে ভর্তি ৬৯২ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। এতে করে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪৯ হাজার ৯৯২ জনে দাঁড়িয়েছে।
বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুই হাজার ৮৫১ জন। এর মধ্যে ঢাকায় এক হাজার ৬৩৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ১ হাজার ২১৩ জন।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে শুরু হয় ডেঙ্গুর প্রকোপ। জুনে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর জুলাইয়ে ৯ জন, আগস্টে ১১ জন, সেপ্টেম্বরে ৩৪ জন এবং অক্টোবরে মারা যায় ৮৬ জন। আর চলতি মাসের ১২ দিনেই ঝরেছে ৭২ জনের প্রাণ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫