নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনায় বাংলাদেশ নিজেকে একটি রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে বলে উল্লেখ করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। মন্ত্রী জানিয়েছেন, বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতি ডোজ ২০ ডলার থেকে ৩০ ডলারে কেনা হয়েছে। এ টিকার পেছনেই বাংলাদেশের খরচ হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কিডনি ইনস্টিটিউটে বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
মন্ত্রী বলেন, ‘যাঁরা এখনো বুস্টার ডোজ নেননি তাঁদের জন্য অল্প দিনের মধ্যেই বুস্টার ডোজ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সবাইকে আমরা বুস্টার ডোজ দেব।’
টিকার হিসাব উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা প্রায় ২২ কোটি ডোজ টিকা দিয়েছি, কোথাও কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি। প্রথম ডোজই দিয়েছি সাড়ে ১২ কোটি, সাড়ে ৮ কোটি দ্বিতীয় ডোজ ও ৫০ লাখ বুস্টার ডোজ। এই টিকাগুলো আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে কিনেছি, কোথাও ৩০ ডলার কোথাও ২০ ডলার করে। কিছু টিকা আমরা উপহার পেয়েছি। এই টিকার পেছনেই বাংলাদেশের খরচ হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।’
টিকা দানে বাংলাদেশ বিশ্বে অষ্টম অবস্থানে রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এ ব্যাপারে মন্ত্রী বলেন, ‘সংক্রামক ব্যাধি সব সময়ই বাংলাদেশের ছিল। সংক্রামক ব্যাধির এখন অনেকটা সমাধান হয়েছে। অসংক্রামক ব্যাধিতেই দেশের মানুষ বেশি আক্রান্ত। করোনার হিসাব জানলেও আমরা কিডনি, হার্টফেল, হার্ট অ্যাটাক এমন রোগগুলোর আমরা কোনো খোঁজ রাখি না।’ এগুলো কমিয়ে আনতে জনসচেতনতা বৃদ্ধির কাজ জোরদার করার আহ্বান জানান তিনি।
করোনার সময়ে অসংক্রামক চিকিৎসা ক্ষেত্র কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়েছিল। তবে সেখান থেকে ধীরে ধীরে আবারও আগের পর্যায়ে এগিয়ে যাওয়ার কথা উল্লেখ করে জাহিদ মালেক বলেন, ‘প্রতিটি জেলায় কিডনি ডায়ালাইসিস ও আইসিইউয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ বছরই সারা বাংলাদেশে এ ব্যবস্থা চালু করা যাবে। আটটি নতুন হাসপাতাল হচ্ছে যার প্রতিটিতেই কিডনি ডায়ালাইসিস সেন্টার, ক্যানসার ইউনিট ও কার্ডিয়াক ইউনিট আছে। যেখানে ১৫০টি সিটের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এই কাজগুলো এখনো চলমান আছে। এগুলো চালু হয়ে গেলে ওই জেলার মানুষকে চিকিৎসার জন্য আর ঢাকা শহরে আসতে হবে না।’
করোনায় বাংলাদেশ নিজেকে একটি রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে বলে উল্লেখ করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। মন্ত্রী জানিয়েছেন, বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতি ডোজ ২০ ডলার থেকে ৩০ ডলারে কেনা হয়েছে। এ টিকার পেছনেই বাংলাদেশের খরচ হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কিডনি ইনস্টিটিউটে বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
মন্ত্রী বলেন, ‘যাঁরা এখনো বুস্টার ডোজ নেননি তাঁদের জন্য অল্প দিনের মধ্যেই বুস্টার ডোজ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সবাইকে আমরা বুস্টার ডোজ দেব।’
টিকার হিসাব উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা প্রায় ২২ কোটি ডোজ টিকা দিয়েছি, কোথাও কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি। প্রথম ডোজই দিয়েছি সাড়ে ১২ কোটি, সাড়ে ৮ কোটি দ্বিতীয় ডোজ ও ৫০ লাখ বুস্টার ডোজ। এই টিকাগুলো আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে কিনেছি, কোথাও ৩০ ডলার কোথাও ২০ ডলার করে। কিছু টিকা আমরা উপহার পেয়েছি। এই টিকার পেছনেই বাংলাদেশের খরচ হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।’
টিকা দানে বাংলাদেশ বিশ্বে অষ্টম অবস্থানে রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এ ব্যাপারে মন্ত্রী বলেন, ‘সংক্রামক ব্যাধি সব সময়ই বাংলাদেশের ছিল। সংক্রামক ব্যাধির এখন অনেকটা সমাধান হয়েছে। অসংক্রামক ব্যাধিতেই দেশের মানুষ বেশি আক্রান্ত। করোনার হিসাব জানলেও আমরা কিডনি, হার্টফেল, হার্ট অ্যাটাক এমন রোগগুলোর আমরা কোনো খোঁজ রাখি না।’ এগুলো কমিয়ে আনতে জনসচেতনতা বৃদ্ধির কাজ জোরদার করার আহ্বান জানান তিনি।
করোনার সময়ে অসংক্রামক চিকিৎসা ক্ষেত্র কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়েছিল। তবে সেখান থেকে ধীরে ধীরে আবারও আগের পর্যায়ে এগিয়ে যাওয়ার কথা উল্লেখ করে জাহিদ মালেক বলেন, ‘প্রতিটি জেলায় কিডনি ডায়ালাইসিস ও আইসিইউয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ বছরই সারা বাংলাদেশে এ ব্যবস্থা চালু করা যাবে। আটটি নতুন হাসপাতাল হচ্ছে যার প্রতিটিতেই কিডনি ডায়ালাইসিস সেন্টার, ক্যানসার ইউনিট ও কার্ডিয়াক ইউনিট আছে। যেখানে ১৫০টি সিটের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এই কাজগুলো এখনো চলমান আছে। এগুলো চালু হয়ে গেলে ওই জেলার মানুষকে চিকিৎসার জন্য আর ঢাকা শহরে আসতে হবে না।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫