নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ এখন সমন্বিত জ্বালানি ও বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনায় সবুজ জ্বালানির প্রসারে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। খসড়া এই মহাপরিকল্পনা চূড়ান্ত হলে ভবিষ্যতে কার্বন নিঃসরণের নেট-শূন্য নীতি অনুসরণ করা হবে। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০২৫ সালের মধ্যে ২৮টি নির্মাণাধীন সোলার বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ১৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে।’
আজ মঙ্গলবার প্রতিমন্ত্রী অনলাইনে অনুষ্ঠিত পঞ্চম এনার্জি ট্রানজিশন কাউন্সিলের মন্ত্রী পর্যায়ের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্তমানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি হতে ৭৮৮.১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। তার মধ্যে ৫৫৪.১৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসে সোলার প্যানেল থেকে। ২০২৫ সালের মধ্যে নতুন করে ১৪০০ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হলে তা হবে বর্তমান সোলার পাওয়ার থেকে উৎপন্ন বিদ্যুতের প্রায় তিন গুণ।’
নসরুল হামিদ বলেন, ‘বর্তমানে দেশের ১২ শতাংশ জনগণকে ৬.০২ মিলিয়ন সোলার হোম সিস্টেমের মাধ্যমে পরিষ্কার বিদ্যুৎ দেওয়া হচ্ছে। ছাদ সোলার সিস্টেম থেকে ৪২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নেট মিটারে সংযুক্ত আছে।’
২০১৬ সাল সংশোধিত পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্ল্যানে ২০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে আসার কথা থাকলেও বর্তমানে উৎপাদন হচ্ছে ৭৮৮.১৬ মেগাওয়াট। ২০১৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর টেকনাফে অবস্থিত দেশের সবচেয়ে বড় ২৮ মেগাওয়াটের সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করে।
টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (স্রেডা) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ৮টি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণাধীন আছে এবং ১৫টি আছে পরিকল্পনাধীন।
এই ৮টি নির্মাণাধীন প্রকল্পের মধ্যে আছে পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ায় ৩০ মেগাওয়াট, সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় ৩২ মেগাওয়াট এবং লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় ৫ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র অন্যতম।
নসরুল হামিদ বলেন, ‘সৌর সেচ পাম্প ও ০.৩ মিলিয়ন সোলার স্ট্রিট লাইট রয়েছে। অনশরে উইন্ড পাওয়ার প্রজেক্ট নির্দেশিকা চূড়ান্ত করা হচ্ছে। ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল চার্জিং নির্দেশিকা পরিবহন খাতকে ডি-কার্বনাইজ করতে কার্যকর অবদান রাখবে।’
বাংলাদেশ সবুজ জ্বালানির ব্যাপক প্রসারের জন্য কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা ও সহযোগিতা প্রয়োজন। বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি হতে ২০৪১ সালের মধ্যে ৪০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনের যে ভিশনারী ও সাহসী লক্ষ্যমাত্রা পরিকল্পনা করা হয়েছে, তা বাস্তবায়নে প্রয়োজন ব্যাপক বিনিয়োগ। এনার্জি ট্রানজিশন কাউন্সিল ও ক্লাইমেট ফান্ড সহযোগিতা করলে এ লক্ষ্যমাত্রাকে দৃশ্যমান করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।
যুক্তরাজ্যের ব্যবসা, জ্বালানি ও শিল্প কৌশল বিভাগের প্রতিমন্ত্রী গ্রেগ হ্যান্ডস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে কপ-২৬ এর প্রেসিডেন্ট ও সংসদ সদস্য অলোক শর্মা, নাইজেরিয়ার বিদ্যুৎ মন্ত্রী গদি যেদি আগবা, মরক্কোর টেকসই উন্নয়ন মন্ত্রী বেনালী, লাউসের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপমন্ত্রী সুফানউভং ও কেনিয়ার কেবিনেট সেক্রেটারি জুমা সংযুক্ত থেকে বক্তব্য রাখেন।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ এখন সমন্বিত জ্বালানি ও বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনায় সবুজ জ্বালানির প্রসারে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। খসড়া এই মহাপরিকল্পনা চূড়ান্ত হলে ভবিষ্যতে কার্বন নিঃসরণের নেট-শূন্য নীতি অনুসরণ করা হবে। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০২৫ সালের মধ্যে ২৮টি নির্মাণাধীন সোলার বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ১৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে।’
আজ মঙ্গলবার প্রতিমন্ত্রী অনলাইনে অনুষ্ঠিত পঞ্চম এনার্জি ট্রানজিশন কাউন্সিলের মন্ত্রী পর্যায়ের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্তমানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি হতে ৭৮৮.১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। তার মধ্যে ৫৫৪.১৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসে সোলার প্যানেল থেকে। ২০২৫ সালের মধ্যে নতুন করে ১৪০০ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হলে তা হবে বর্তমান সোলার পাওয়ার থেকে উৎপন্ন বিদ্যুতের প্রায় তিন গুণ।’
নসরুল হামিদ বলেন, ‘বর্তমানে দেশের ১২ শতাংশ জনগণকে ৬.০২ মিলিয়ন সোলার হোম সিস্টেমের মাধ্যমে পরিষ্কার বিদ্যুৎ দেওয়া হচ্ছে। ছাদ সোলার সিস্টেম থেকে ৪২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নেট মিটারে সংযুক্ত আছে।’
২০১৬ সাল সংশোধিত পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্ল্যানে ২০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে আসার কথা থাকলেও বর্তমানে উৎপাদন হচ্ছে ৭৮৮.১৬ মেগাওয়াট। ২০১৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর টেকনাফে অবস্থিত দেশের সবচেয়ে বড় ২৮ মেগাওয়াটের সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করে।
টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (স্রেডা) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ৮টি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণাধীন আছে এবং ১৫টি আছে পরিকল্পনাধীন।
এই ৮টি নির্মাণাধীন প্রকল্পের মধ্যে আছে পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ায় ৩০ মেগাওয়াট, সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় ৩২ মেগাওয়াট এবং লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় ৫ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র অন্যতম।
নসরুল হামিদ বলেন, ‘সৌর সেচ পাম্প ও ০.৩ মিলিয়ন সোলার স্ট্রিট লাইট রয়েছে। অনশরে উইন্ড পাওয়ার প্রজেক্ট নির্দেশিকা চূড়ান্ত করা হচ্ছে। ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল চার্জিং নির্দেশিকা পরিবহন খাতকে ডি-কার্বনাইজ করতে কার্যকর অবদান রাখবে।’
বাংলাদেশ সবুজ জ্বালানির ব্যাপক প্রসারের জন্য কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা ও সহযোগিতা প্রয়োজন। বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি হতে ২০৪১ সালের মধ্যে ৪০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনের যে ভিশনারী ও সাহসী লক্ষ্যমাত্রা পরিকল্পনা করা হয়েছে, তা বাস্তবায়নে প্রয়োজন ব্যাপক বিনিয়োগ। এনার্জি ট্রানজিশন কাউন্সিল ও ক্লাইমেট ফান্ড সহযোগিতা করলে এ লক্ষ্যমাত্রাকে দৃশ্যমান করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।
যুক্তরাজ্যের ব্যবসা, জ্বালানি ও শিল্প কৌশল বিভাগের প্রতিমন্ত্রী গ্রেগ হ্যান্ডস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে কপ-২৬ এর প্রেসিডেন্ট ও সংসদ সদস্য অলোক শর্মা, নাইজেরিয়ার বিদ্যুৎ মন্ত্রী গদি যেদি আগবা, মরক্কোর টেকসই উন্নয়ন মন্ত্রী বেনালী, লাউসের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপমন্ত্রী সুফানউভং ও কেনিয়ার কেবিনেট সেক্রেটারি জুমা সংযুক্ত থেকে বক্তব্য রাখেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২২ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২২ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২২ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২২ দিন আগে