নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সশস্ত্র বাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানদের নিয়ে রুদ্ধদার বৈঠক করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার (৩ জানুয়ারী) সন্ধ্যা ৭টা থেকে শুরু হওয়া বৈঠকটি দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলে। বৈঠকের পর সশস্ত্র বাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কেউ গণমাধ্যমে কথা বলেননি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চার নির্বাচন কমিশনারও এ বিষয়ে কথা বলেননি।
বৈঠক শেষে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে আমাদের বিশেষ মিটিং হয়েছে। সব বাহিনী মাঠপর্যায়ে তাদের পরিকল্পনা মোতাবেক কাজ শুরু করে দিয়েছে। সশস্ত্র বাহিনী মাঠে নেমে গেছে। এটা একটা ফলোআপ মিটিং ছিল যে কোন বাহিনীর কত জন, কোথায়, কীভাবে কাজ করছেন। সেই পরিকল্পনা তাঁরা নিজ নিজ জায়গা থেকে কমিশনকে অবহিত করেছেন।
ইসি সচিব বলেন, প্রত্যেকেই বলেছেন, এ পর্যন্ত মাঠের পরিস্থিতি ও আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত অবস্থা তাঁদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তাঁরা এখন পর্যন্ত নির্বাচনে বড় ধরনের কোনো নাশকতার আশঙ্কা করছেন না। তবে যেহেতু একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে, এ জন্য প্রত্যেকেই নিজ নিজ গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক আরও সক্রিয় রাখবে, যাতে কোনো ধরনের ঘটনা ঘটার আগেই তা নিষ্ক্রিয় করা সম্ভব হয়।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি না, এই নির্বাচনে কোনো সহিংস ঘটনা ঘটবে। যদি ঘটে, তখন সমন্বিতভাবে সবাই সেটা প্রতিহত করবে।’
সহিংস ঘটনা ঘটলে সশস্ত্র বাহিনী সেখানে মুভ করবে কা না এবং সেটা প্রতিহত করার কোনো ব্যবস্থা নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, সশস্ত্র বাহিনী মাঠে রয়েছে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য। সুতরাং যেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটবে, বেসামরিক প্রশাসন যেখানে মনে করবে, সেখানে তারা মোকাবিলা করবে।
বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, পুলিশের আইজিপি, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, র্যাব, বিজিবি, আনসার ব্যাটালিয়ন এবং কোস্ট গার্ডের ডিজি উপস্থিত ছিলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সশস্ত্র বাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানদের নিয়ে রুদ্ধদার বৈঠক করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার (৩ জানুয়ারী) সন্ধ্যা ৭টা থেকে শুরু হওয়া বৈঠকটি দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলে। বৈঠকের পর সশস্ত্র বাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কেউ গণমাধ্যমে কথা বলেননি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চার নির্বাচন কমিশনারও এ বিষয়ে কথা বলেননি।
বৈঠক শেষে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে আমাদের বিশেষ মিটিং হয়েছে। সব বাহিনী মাঠপর্যায়ে তাদের পরিকল্পনা মোতাবেক কাজ শুরু করে দিয়েছে। সশস্ত্র বাহিনী মাঠে নেমে গেছে। এটা একটা ফলোআপ মিটিং ছিল যে কোন বাহিনীর কত জন, কোথায়, কীভাবে কাজ করছেন। সেই পরিকল্পনা তাঁরা নিজ নিজ জায়গা থেকে কমিশনকে অবহিত করেছেন।
ইসি সচিব বলেন, প্রত্যেকেই বলেছেন, এ পর্যন্ত মাঠের পরিস্থিতি ও আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত অবস্থা তাঁদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তাঁরা এখন পর্যন্ত নির্বাচনে বড় ধরনের কোনো নাশকতার আশঙ্কা করছেন না। তবে যেহেতু একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে, এ জন্য প্রত্যেকেই নিজ নিজ গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক আরও সক্রিয় রাখবে, যাতে কোনো ধরনের ঘটনা ঘটার আগেই তা নিষ্ক্রিয় করা সম্ভব হয়।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি না, এই নির্বাচনে কোনো সহিংস ঘটনা ঘটবে। যদি ঘটে, তখন সমন্বিতভাবে সবাই সেটা প্রতিহত করবে।’
সহিংস ঘটনা ঘটলে সশস্ত্র বাহিনী সেখানে মুভ করবে কা না এবং সেটা প্রতিহত করার কোনো ব্যবস্থা নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, সশস্ত্র বাহিনী মাঠে রয়েছে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য। সুতরাং যেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটবে, বেসামরিক প্রশাসন যেখানে মনে করবে, সেখানে তারা মোকাবিলা করবে।
বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, পুলিশের আইজিপি, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, র্যাব, বিজিবি, আনসার ব্যাটালিয়ন এবং কোস্ট গার্ডের ডিজি উপস্থিত ছিলেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫