নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশ যত ডিজিটাল হবে, অপরাধ প্রবণতা তত বৃদ্ধি পাবে বলে মন্তব্য করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তিনি বলেন, বর্তমানে নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহারে আমরা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছি। অবাধ ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে দেশে ডিজিটাল অপরাধ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আজ বুধবার বিকেল ৩টায় রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের (আইইবি) সদর দপ্তরের কাউন্সিল হলে কম্পিউটারকৌশল বিভাগের উদ্যোগে 'নিরাপদ ইন্টারনেট: চ্যালেঞ্জ ও করণীয়' শীর্ষক সেমিনারে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, দেশ যত ডিজিটাল হবে, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করার জন্য তত প্রশিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়ে না উঠলে। ডিজিটাল অপরাধ বাড়তেই থাকবে। বই-পুস্তক থেকে ইন্টারনেটে বেশি তথ্য সমৃদ্ধ জ্ঞান আছে। তাই, শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট থেকে দূরে সরানো ঠিক হবে না। এটাকে কীভাবে আরও নিরাপদ করা যায়, সেটা নিয়ে কাজ করতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, গত ১২ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে ইন্টারনেট ৮ জিবিপিএস থেকে বর্তমানে ২৬৪৯ জিবিপিএসে উন্নীত হয়েছে। এখন আমরা ভারত, সৌদি আরব, আফ্রিকাসহ বেশ কয়েকটি দেশে জিবিপিএস রপ্তানির করার আবেদন পায়।
এই বছরের মধ্যেই গত ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সংযুক্ত হবে। দেশে ৫ জিতে প্রবেশ করবে এবং দ্বিতীয় স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হবে বলেন উল্লেখ করেন মোস্তাফা জব্বার।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় ডিএমপির সিটিটিসির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার ইঞ্জিনিয়ার সাইদ নাসিরুল্লাহ বলেন, বর্তমানে নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। আপনি যে কোনো মুহূর্তে ভিকটিম হতে পারেন। আপনার সোশ্যাল মিডিয়া আরও নিরাপদ রাখতে, যাচাই-বাছাই ছাড়া কোনো কিছু শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার হয়। আমাদের আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু সব প্রতিষ্ঠান খুব দুর্বল সার্ভার ব্যবহার করে। তার মধ্যে আবার অধিকাংশ ফ্রিতে ব্যবহার করে। এর জন্য হ্যাক হয় বেশি।
ইঞ্জিনিয়ার সাইদ নাসিরুল্লাহ বলেন, জঙ্গিদের কোনো তথ্য আমাদের আওতার বাইরে নয় কিন্তু মাঝে মাঝে তারা এমন সব প্রযুক্তি ব্যবহার করে, যার কাছে আমরা হেরে যায়। তারা আমাদের সব প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে, এমন ভাবে নিজেদের মধ্যে তথ্য শেয়ার করে যা চিহ্নিত করা খুবই কঠিন।
অনুষ্ঠানে আইইবি কম্পিউটারকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার তমিজ উদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে এবং কম্পিউটার কৌশল বিভাগের সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার সঞ্জয় কুমার নাথের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এবং ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুর, আইইবি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট (এইচআরডি) ইঞ্জিনিয়ার নূরুজ্জামান এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার সাহাব উদ্দিন।
সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, আইইবি’র সম্মানী সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শাহাদাৎ হোসেন (শীবলু)। এতে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন, আইইবি কম্পিউটার কৌশল বিভাগের ভাইস চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার খান মোহাম্মদ কায়ছার।
দেশ যত ডিজিটাল হবে, অপরাধ প্রবণতা তত বৃদ্ধি পাবে বলে মন্তব্য করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তিনি বলেন, বর্তমানে নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহারে আমরা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছি। অবাধ ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে দেশে ডিজিটাল অপরাধ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আজ বুধবার বিকেল ৩টায় রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের (আইইবি) সদর দপ্তরের কাউন্সিল হলে কম্পিউটারকৌশল বিভাগের উদ্যোগে 'নিরাপদ ইন্টারনেট: চ্যালেঞ্জ ও করণীয়' শীর্ষক সেমিনারে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, দেশ যত ডিজিটাল হবে, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করার জন্য তত প্রশিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়ে না উঠলে। ডিজিটাল অপরাধ বাড়তেই থাকবে। বই-পুস্তক থেকে ইন্টারনেটে বেশি তথ্য সমৃদ্ধ জ্ঞান আছে। তাই, শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট থেকে দূরে সরানো ঠিক হবে না। এটাকে কীভাবে আরও নিরাপদ করা যায়, সেটা নিয়ে কাজ করতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, গত ১২ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে ইন্টারনেট ৮ জিবিপিএস থেকে বর্তমানে ২৬৪৯ জিবিপিএসে উন্নীত হয়েছে। এখন আমরা ভারত, সৌদি আরব, আফ্রিকাসহ বেশ কয়েকটি দেশে জিবিপিএস রপ্তানির করার আবেদন পায়।
এই বছরের মধ্যেই গত ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সংযুক্ত হবে। দেশে ৫ জিতে প্রবেশ করবে এবং দ্বিতীয় স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হবে বলেন উল্লেখ করেন মোস্তাফা জব্বার।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় ডিএমপির সিটিটিসির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার ইঞ্জিনিয়ার সাইদ নাসিরুল্লাহ বলেন, বর্তমানে নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। আপনি যে কোনো মুহূর্তে ভিকটিম হতে পারেন। আপনার সোশ্যাল মিডিয়া আরও নিরাপদ রাখতে, যাচাই-বাছাই ছাড়া কোনো কিছু শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার হয়। আমাদের আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু সব প্রতিষ্ঠান খুব দুর্বল সার্ভার ব্যবহার করে। তার মধ্যে আবার অধিকাংশ ফ্রিতে ব্যবহার করে। এর জন্য হ্যাক হয় বেশি।
ইঞ্জিনিয়ার সাইদ নাসিরুল্লাহ বলেন, জঙ্গিদের কোনো তথ্য আমাদের আওতার বাইরে নয় কিন্তু মাঝে মাঝে তারা এমন সব প্রযুক্তি ব্যবহার করে, যার কাছে আমরা হেরে যায়। তারা আমাদের সব প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে, এমন ভাবে নিজেদের মধ্যে তথ্য শেয়ার করে যা চিহ্নিত করা খুবই কঠিন।
অনুষ্ঠানে আইইবি কম্পিউটারকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার তমিজ উদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে এবং কম্পিউটার কৌশল বিভাগের সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার সঞ্জয় কুমার নাথের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এবং ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুর, আইইবি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট (এইচআরডি) ইঞ্জিনিয়ার নূরুজ্জামান এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার সাহাব উদ্দিন।
সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, আইইবি’র সম্মানী সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শাহাদাৎ হোসেন (শীবলু)। এতে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন, আইইবি কম্পিউটার কৌশল বিভাগের ভাইস চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার খান মোহাম্মদ কায়ছার।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫