শেখ হাসিনা সরকারের আমলে রাজনৈতিক কারণে বঞ্চিত বিসিএসের বিভিন্ন ব্যাচের ২০১ জন কর্মকর্তাকে উপসচিব হতে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। আজ রোববার এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনে পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিজ নিজ ব্যাচমেটদের পদোন্নতির তারিখ ধরে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির কথা উল্লেখ রয়েছে। পদোন্নতির তারিখ থেকেই তাঁরা সরকারের আর্থিক সুবিধা পাবেন বলেও জানানো হয়েছে।
শুধু রাজনৈতিক কারণে আওয়ামী শাসনামলের গত ১৬ বছরে প্রশাসনে পদোন্নতিবঞ্চিত হয়েছেন কয়েক শ কর্মকর্তা। গোয়েন্দা তদন্ত প্রতিবেদনে তাঁদের নামের সঙ্গে ‘নেগেটিভ’ উল্লেখ থাকায় বঞ্চিত করা হয়। অনেককে বছরের পর বছর ওএসডি থাকতে হয়েছে, অথবা গুরুত্বহীন পদে ফেলে রাখা হয়েছে। অনেককে বাধ্যতামূলক অবসরেও পাঠানো হয়েছে।
সম্প্রতি ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মুখে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সামনে আসেন প্রশাসনে বিএনপি-জামায়াত ঘরনার বঞ্চিত কর্মকর্তারা। পরদিন ৬ আগস্ট সচিবালয়ে বৈঠক করেন পদোন্নতিবঞ্চিত অন্তত ২০০ কর্মকর্তা-কর্মচারী।
সভায় জ্যেষ্ঠতাসহ ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির দাবি জানান তাঁরা। এরপর তাঁরা প্রশাসনে কর্মরত বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ব্যাচভিত্তিক তালিকা তৈরি করে পদোন্নতির জন্য সচিবের দপ্তরে জমা দেওয়া হয়। তাঁদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ১২ আগস্ট বঞ্চিত ১১৭ জন সিনিয়র সহকারী সচিবকে উপসচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, তালিকায় অন্তত ২৪৪ জনের নাম ছিল। এর মধ্যে বিসিএস ১১তম ব্যাচের ৪ জন, ১৩তম ব্যাচের ৮ জন, ১৫তম ব্যাচের ২১, ১৭তম ব্যাচের ৮, ১৮তম ব্যাচের ২২, ২০তম ব্যাচের ২১, ২১তম ব্যাচের ১০, ২২তম ব্যাচের ৮১, ২৪তম ব্যাচের ১২, ২৫তম ব্যাচের ১২, ২৭তম ব্যাচের ১৩, ২৮তম ব্যাচের ১০ জন এবং ২৯তম ব্যাচের ২২ জন রয়েছেন।
এই তালিকায় থাকা কর্মকর্তাদের মধ্যে যাঁরা উপসচিব ও যাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ও দুদকের মামলা নেই দ্বিতীয় দফায় তাঁদের ২০১ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হলো।
শেখ হাসিনা সরকারের আমলে রাজনৈতিক কারণে বঞ্চিত বিসিএসের বিভিন্ন ব্যাচের ২০১ জন কর্মকর্তাকে উপসচিব হতে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। আজ রোববার এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনে পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিজ নিজ ব্যাচমেটদের পদোন্নতির তারিখ ধরে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির কথা উল্লেখ রয়েছে। পদোন্নতির তারিখ থেকেই তাঁরা সরকারের আর্থিক সুবিধা পাবেন বলেও জানানো হয়েছে।
শুধু রাজনৈতিক কারণে আওয়ামী শাসনামলের গত ১৬ বছরে প্রশাসনে পদোন্নতিবঞ্চিত হয়েছেন কয়েক শ কর্মকর্তা। গোয়েন্দা তদন্ত প্রতিবেদনে তাঁদের নামের সঙ্গে ‘নেগেটিভ’ উল্লেখ থাকায় বঞ্চিত করা হয়। অনেককে বছরের পর বছর ওএসডি থাকতে হয়েছে, অথবা গুরুত্বহীন পদে ফেলে রাখা হয়েছে। অনেককে বাধ্যতামূলক অবসরেও পাঠানো হয়েছে।
সম্প্রতি ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মুখে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সামনে আসেন প্রশাসনে বিএনপি-জামায়াত ঘরনার বঞ্চিত কর্মকর্তারা। পরদিন ৬ আগস্ট সচিবালয়ে বৈঠক করেন পদোন্নতিবঞ্চিত অন্তত ২০০ কর্মকর্তা-কর্মচারী।
সভায় জ্যেষ্ঠতাসহ ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির দাবি জানান তাঁরা। এরপর তাঁরা প্রশাসনে কর্মরত বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ব্যাচভিত্তিক তালিকা তৈরি করে পদোন্নতির জন্য সচিবের দপ্তরে জমা দেওয়া হয়। তাঁদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ১২ আগস্ট বঞ্চিত ১১৭ জন সিনিয়র সহকারী সচিবকে উপসচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, তালিকায় অন্তত ২৪৪ জনের নাম ছিল। এর মধ্যে বিসিএস ১১তম ব্যাচের ৪ জন, ১৩তম ব্যাচের ৮ জন, ১৫তম ব্যাচের ২১, ১৭তম ব্যাচের ৮, ১৮তম ব্যাচের ২২, ২০তম ব্যাচের ২১, ২১তম ব্যাচের ১০, ২২তম ব্যাচের ৮১, ২৪তম ব্যাচের ১২, ২৫তম ব্যাচের ১২, ২৭তম ব্যাচের ১৩, ২৮তম ব্যাচের ১০ জন এবং ২৯তম ব্যাচের ২২ জন রয়েছেন।
এই তালিকায় থাকা কর্মকর্তাদের মধ্যে যাঁরা উপসচিব ও যাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ও দুদকের মামলা নেই দ্বিতীয় দফায় তাঁদের ২০১ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হলো।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫