নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় হবিগঞ্জের ‘দি জাপান বাংলাদেশ’ হাসপাতালের মালিকসহ চারজনকে জামিন না দিয়ে পুলিশে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আজ মঙ্গলবার আসামিরা আগাম জামিন নিতে গেলে বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান ও বিচারপতি মো. বশির উল্লার বেঞ্চ তাঁদের রেজিস্ট্রার জেনারেলের মাধ্যমে পুলিশে দেন।
চার আসামি হলেন হাসপাতালের মালিক, ওই হাসপাতালের গাইনি ডাক্তার এসকে ঘোষ, ম্যানেজার ও একজন স্টাফ। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কেএম মাসুদ রুমী আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শুনানিতে আদালত মালিককে উদ্দেশ্য করে বলেন, হাসপাতাল খুলে সেবার নামে ব্যবসা করছেন। এ ধরনের অপরাধ করে কেউ পার পাবে না, সমাজে এ বার্তা যাওয়া প্রয়োজন। যাতে অন্যরা সতর্ক হয়। ডাক্তারকে উদ্দেশ্য করে আদালত বলেন, তিন দিনের মাথায় এ রকম গুরুতর রোগীকে বাড়িতে পাঠিয়ে দিলেন। এতে তো আপনার অবহেলা রয়েছে।
জানা যায়, রহিমা খাতুন নামে এক নারী জরায়ুর টিউমার অপারেশনের জন্য ওই হাসপাতালে যান। চলতি বছরের ৯ সেপ্টেম্বর ওই নারীর অপারেশন করেন গাইনি ডাক্তার এসকে ঘোষ। আর ১২ তারিখই তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে বাড়ি গিয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে পরবর্তী সময়ে আবারও এই হাসপাতালে আসেন ওই নারী। এ সময় তাঁর অবস্থা বেগতিক দেখে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেলে পাঠানো হয় তাঁকে।
এদিকে ওসমানী হাসপাতালে যাওয়ার পর দেখা যায় ওই নারীর বাম পাশের কিডনি ও জরায়ু কেটে ফেলা হয়েছে। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৫ অক্টোবর মারা যান তিনি। ওই ঘটনায় ২৪ অক্টোবর তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়ের করা হয়। যাতে ওই নারীর ভুল চিকিৎসার পাশাপাশি রোগীদের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংগ্রহ করে দালালের মাধ্যমে বিক্রির অভিযোগ আনা হয় হাসপাতালটির বিরুদ্ধে।
এদিকে এই হাসপাতালটির বিরুদ্ধে আরও নানা অভিযোগের খবর মিলেছে বিভিন্ন সময়। চলতি বছরের ২৫ জানুয়ারি নানা অভিযোগে এতে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। ওই সময় অ্যানেসথেসিয়া ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ছাড়া স্টাফ নার্স ও আয়া দিয়ে সিজার অপারেশন করানোসহ বিভিন্ন অনিয়ম পাওয়ায় হাসপাতালটির ব্যবস্থাপক আরিফুল ইসলামকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সে সময় হবিগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ নুরুল হক বলেন, দি জাপান বাংলাদেশ হাসপাতালের নিজস্ব কোনো চিকিৎসক ও নার্স নেই। এ ছাড়া হাসপাতালটির লাইসেন্সও নবায়ন নেই। যে কারণে তিনি নিজে বাদী হয়ে মালিক ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন।
ওই হাসপাতালের কর্তৃপক্ষের অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যু ও সন্তান বদলে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি। এ ছাড়া সিজারের সময় গত ১ অক্টোবর পেটের ভেতরে থাকা নবজাতকের মাথা কেটে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে এই হাসপাতালের বিরুদ্ধে।
ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় হবিগঞ্জের ‘দি জাপান বাংলাদেশ’ হাসপাতালের মালিকসহ চারজনকে জামিন না দিয়ে পুলিশে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আজ মঙ্গলবার আসামিরা আগাম জামিন নিতে গেলে বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান ও বিচারপতি মো. বশির উল্লার বেঞ্চ তাঁদের রেজিস্ট্রার জেনারেলের মাধ্যমে পুলিশে দেন।
চার আসামি হলেন হাসপাতালের মালিক, ওই হাসপাতালের গাইনি ডাক্তার এসকে ঘোষ, ম্যানেজার ও একজন স্টাফ। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কেএম মাসুদ রুমী আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শুনানিতে আদালত মালিককে উদ্দেশ্য করে বলেন, হাসপাতাল খুলে সেবার নামে ব্যবসা করছেন। এ ধরনের অপরাধ করে কেউ পার পাবে না, সমাজে এ বার্তা যাওয়া প্রয়োজন। যাতে অন্যরা সতর্ক হয়। ডাক্তারকে উদ্দেশ্য করে আদালত বলেন, তিন দিনের মাথায় এ রকম গুরুতর রোগীকে বাড়িতে পাঠিয়ে দিলেন। এতে তো আপনার অবহেলা রয়েছে।
জানা যায়, রহিমা খাতুন নামে এক নারী জরায়ুর টিউমার অপারেশনের জন্য ওই হাসপাতালে যান। চলতি বছরের ৯ সেপ্টেম্বর ওই নারীর অপারেশন করেন গাইনি ডাক্তার এসকে ঘোষ। আর ১২ তারিখই তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে বাড়ি গিয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে পরবর্তী সময়ে আবারও এই হাসপাতালে আসেন ওই নারী। এ সময় তাঁর অবস্থা বেগতিক দেখে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেলে পাঠানো হয় তাঁকে।
এদিকে ওসমানী হাসপাতালে যাওয়ার পর দেখা যায় ওই নারীর বাম পাশের কিডনি ও জরায়ু কেটে ফেলা হয়েছে। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৫ অক্টোবর মারা যান তিনি। ওই ঘটনায় ২৪ অক্টোবর তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়ের করা হয়। যাতে ওই নারীর ভুল চিকিৎসার পাশাপাশি রোগীদের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংগ্রহ করে দালালের মাধ্যমে বিক্রির অভিযোগ আনা হয় হাসপাতালটির বিরুদ্ধে।
এদিকে এই হাসপাতালটির বিরুদ্ধে আরও নানা অভিযোগের খবর মিলেছে বিভিন্ন সময়। চলতি বছরের ২৫ জানুয়ারি নানা অভিযোগে এতে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। ওই সময় অ্যানেসথেসিয়া ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ছাড়া স্টাফ নার্স ও আয়া দিয়ে সিজার অপারেশন করানোসহ বিভিন্ন অনিয়ম পাওয়ায় হাসপাতালটির ব্যবস্থাপক আরিফুল ইসলামকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সে সময় হবিগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ নুরুল হক বলেন, দি জাপান বাংলাদেশ হাসপাতালের নিজস্ব কোনো চিকিৎসক ও নার্স নেই। এ ছাড়া হাসপাতালটির লাইসেন্সও নবায়ন নেই। যে কারণে তিনি নিজে বাদী হয়ে মালিক ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন।
ওই হাসপাতালের কর্তৃপক্ষের অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যু ও সন্তান বদলে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি। এ ছাড়া সিজারের সময় গত ১ অক্টোবর পেটের ভেতরে থাকা নবজাতকের মাথা কেটে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে এই হাসপাতালের বিরুদ্ধে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫