মিয়ানমারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশকে সতর্কবার্তা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে চলমান সংঘাতের কারণে বাংলাদেশসহ এই অঞ্চলে গভীর নিরাপত্তাসংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
সম্প্রতি ওয়াশিংটনে ‘দ্য ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি ইন অ্যাকশন: মেমোরেটিং দ্য সেকেন্ড অ্যানিভার্সারি’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানে এ সতর্কবার্তা দেন ডোনাল্ড লু। ওই অনুষ্ঠানে তিনি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার বাংলাদেশের উদারতার প্রশংসা করেন। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম ইউএনবি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ডোনাল্ড লু বলেন, ‘পরিস্থিতি ভালোর দিকে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে না। আমার উদ্বেগের বিষয় হলো শরণার্থী সংকট ও বাংলাদেশের নিরাপত্তা ঝুঁকি। এ ছাড়া আগামী দিনে ভারতেও এই সংকট আরও গভীর হতে পারে।’
কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করা এই মার্কিন সহকারী সচিব বলেন, ‘আমি মনে করি এটি এমন কিছু, যে ব্যাপারে আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।’
সম্প্রতি ওয়াশিংটনে ‘দ্য ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি ইন অ্যাকশন: মেমোরেটিং দ্য সেকেন্ড অ্যানিভার্সারি’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্যকালে লু বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার অংশীদারদের সক্ষম করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারতকে একে-অপরকে সহযোগিতা করতে হবে।
বাংলাদেশকে উদারতার উৎকৃষ্ট উদাহরণ উল্লেখ করে লু বলেন, ১০ লাখের অধিক রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের উদারতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। ফলে রোহিঙ্গাদের সহযোগিতা করতে বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
লু বলেন, ‘বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবির “কক্সবাজার শরণার্থী শিবিরে” যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল আমার।’ এই শরণার্থীদের নিরাপদে নিজ দেশে ফেরাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একত্রে কাজ করার উদারতা এবং ইচ্ছার কথাও উল্লেখ করেছেন লু।
ওই অনুষ্ঠানের উপস্থাপক বলেন, পৃথিবীর সবচেয়ে গতিশীল এবং দ্রুত বর্ধনশীল অঞ্চল হিসেবে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির অগ্রাধিকার এবং বৈশ্বিক নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০২২ সালে একটি মুক্ত এবং উন্মুক্ত অঞ্চল গড়তে ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি চালু করে। নিরবচ্ছিন্ন, সমৃদ্ধ, নিরাপদ এবং টেকসই সম্পর্ক গড়াও এর লক্ষ্য।
এই স্ট্র্যাটেজির মাধ্যমে অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক মাইলফলক অর্জন করতে গত দুই বছর ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চল এবং জনগণের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে অংশীদার, মিত্র এবং বন্ধুদের সঙ্গে কাজ করছে।
১৫ ফেব্রুয়ারি মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ইউএস ইনস্টিটিউট অব পিস (ইউএসআইপি) ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজির অর্থনৈতিক ভিত্তি, কৌশলগত জোট এবং এ পর্যন্ত অর্জিত মাইলফলক নিয়ে আলোচনার জন্য ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
মিয়ানমারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশকে সতর্কবার্তা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে চলমান সংঘাতের কারণে বাংলাদেশসহ এই অঞ্চলে গভীর নিরাপত্তাসংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
সম্প্রতি ওয়াশিংটনে ‘দ্য ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি ইন অ্যাকশন: মেমোরেটিং দ্য সেকেন্ড অ্যানিভার্সারি’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানে এ সতর্কবার্তা দেন ডোনাল্ড লু। ওই অনুষ্ঠানে তিনি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার বাংলাদেশের উদারতার প্রশংসা করেন। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম ইউএনবি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ডোনাল্ড লু বলেন, ‘পরিস্থিতি ভালোর দিকে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে না। আমার উদ্বেগের বিষয় হলো শরণার্থী সংকট ও বাংলাদেশের নিরাপত্তা ঝুঁকি। এ ছাড়া আগামী দিনে ভারতেও এই সংকট আরও গভীর হতে পারে।’
কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করা এই মার্কিন সহকারী সচিব বলেন, ‘আমি মনে করি এটি এমন কিছু, যে ব্যাপারে আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।’
সম্প্রতি ওয়াশিংটনে ‘দ্য ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি ইন অ্যাকশন: মেমোরেটিং দ্য সেকেন্ড অ্যানিভার্সারি’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্যকালে লু বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার অংশীদারদের সক্ষম করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারতকে একে-অপরকে সহযোগিতা করতে হবে।
বাংলাদেশকে উদারতার উৎকৃষ্ট উদাহরণ উল্লেখ করে লু বলেন, ১০ লাখের অধিক রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের উদারতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। ফলে রোহিঙ্গাদের সহযোগিতা করতে বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
লু বলেন, ‘বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবির “কক্সবাজার শরণার্থী শিবিরে” যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল আমার।’ এই শরণার্থীদের নিরাপদে নিজ দেশে ফেরাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একত্রে কাজ করার উদারতা এবং ইচ্ছার কথাও উল্লেখ করেছেন লু।
ওই অনুষ্ঠানের উপস্থাপক বলেন, পৃথিবীর সবচেয়ে গতিশীল এবং দ্রুত বর্ধনশীল অঞ্চল হিসেবে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির অগ্রাধিকার এবং বৈশ্বিক নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০২২ সালে একটি মুক্ত এবং উন্মুক্ত অঞ্চল গড়তে ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি চালু করে। নিরবচ্ছিন্ন, সমৃদ্ধ, নিরাপদ এবং টেকসই সম্পর্ক গড়াও এর লক্ষ্য।
এই স্ট্র্যাটেজির মাধ্যমে অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক মাইলফলক অর্জন করতে গত দুই বছর ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চল এবং জনগণের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে অংশীদার, মিত্র এবং বন্ধুদের সঙ্গে কাজ করছে।
১৫ ফেব্রুয়ারি মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ইউএস ইনস্টিটিউট অব পিস (ইউএসআইপি) ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজির অর্থনৈতিক ভিত্তি, কৌশলগত জোট এবং এ পর্যন্ত অর্জিত মাইলফলক নিয়ে আলোচনার জন্য ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৪ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৪ দিন আগে