নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সার্কভুক্ত দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কাকে প্রতিশ্রুত ২৫ কোটি ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তিতে ১০ কোটি ডলার ছাড় করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থের পরিমাণ ৮৫২ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, সোমবার মুদ্রা বিনিময়ের (কারেন্সি সোয়াপ) আওতায় শ্রীলঙ্কাকে এই ঋণ ছাড় করা হয়েছে। গত ১৮ আগস্ট প্রথম কিস্তির ৫ কোটি ডলার ছাড় করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই ঋণ দেওয়ার মাধ্যমে ঋণদাতা দেশের তালিকাভুক্ত হয় বাংলাদেশ।
গত এক যুগে ব্যাপক অর্থনৈতিক উন্নয়ন, রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সন্তোষজনক পর্যায়ে যাওয়ায় ঋণ দেওয়ার এই সক্ষমতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। বিষয়টি বিশ্বের বুকে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে বলে আশা করছেন অর্থনীতিবিদেরা। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে শ্রীলঙ্কাকে এ ঋণ দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ এই প্রথমবারের মতো কোনো দেশকে ঋণ দিচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম জানান, শ্রীলঙ্কার দেওয়া ঋণের প্রথম কিস্তির ৫ কোটি ডলার (৫০ মিলিয়ন) ছাড় করা হয়েছিল ১৮ আগস্ট। সোমবার ১০ কোটি (১০০ মিলিয়ন) ডলার ছাড় করা হয়েছে। ঋণের বাকি অংশ দেশটির চাহিদা অনুযায়ী ছাড় করা হবে।
গত মে মাসে মুদ্রা বিনিময়ের (কারেন্সি সোয়াপ) আওতায় শ্রীলঙ্কাকে এই ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ।
দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা অনুযায়ী এই ঋণের জন্য ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে লাইবরের (লন্ডন আন্তব্যাংক সুদের হার) সঙ্গে অতিরিক্ত ২ শতাংশ সুদ যুক্ত করে শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংককে পরিশোধ করবে।
অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের এ ঋণের গ্যারান্টি দেবে শ্রীলঙ্কার সরকার ও দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পাশাপাশি ২৫ কোটি ডলার সমমূল্যের শ্রীলঙ্কান রুপি দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকে লিয়েন হিসেবে জমা থাকবে।
আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুত থাকতে হয়। জানা গেছে, শ্রীলঙ্কার অনুকূলে ১০ কোটি ডলার ছাড়ের পরও বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ওপরে অবস্থান করছে।
আর শ্রীলঙ্কা সাম্প্রতিক সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটে পড়েছে। দেশটির রিজার্ভের পরিমাণ সাম্প্রতিক সময়ে ৪ দশমিক ০৩ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
অন্যদিকে, বর্তমানে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দিয়ে ৮ মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের দিক থেকে ভারতের পরই বাংলাদেশের অবস্থান।
সার্কভুক্ত দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কাকে প্রতিশ্রুত ২৫ কোটি ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তিতে ১০ কোটি ডলার ছাড় করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থের পরিমাণ ৮৫২ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, সোমবার মুদ্রা বিনিময়ের (কারেন্সি সোয়াপ) আওতায় শ্রীলঙ্কাকে এই ঋণ ছাড় করা হয়েছে। গত ১৮ আগস্ট প্রথম কিস্তির ৫ কোটি ডলার ছাড় করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই ঋণ দেওয়ার মাধ্যমে ঋণদাতা দেশের তালিকাভুক্ত হয় বাংলাদেশ।
গত এক যুগে ব্যাপক অর্থনৈতিক উন্নয়ন, রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সন্তোষজনক পর্যায়ে যাওয়ায় ঋণ দেওয়ার এই সক্ষমতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। বিষয়টি বিশ্বের বুকে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে বলে আশা করছেন অর্থনীতিবিদেরা। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে শ্রীলঙ্কাকে এ ঋণ দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ এই প্রথমবারের মতো কোনো দেশকে ঋণ দিচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম জানান, শ্রীলঙ্কার দেওয়া ঋণের প্রথম কিস্তির ৫ কোটি ডলার (৫০ মিলিয়ন) ছাড় করা হয়েছিল ১৮ আগস্ট। সোমবার ১০ কোটি (১০০ মিলিয়ন) ডলার ছাড় করা হয়েছে। ঋণের বাকি অংশ দেশটির চাহিদা অনুযায়ী ছাড় করা হবে।
গত মে মাসে মুদ্রা বিনিময়ের (কারেন্সি সোয়াপ) আওতায় শ্রীলঙ্কাকে এই ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ।
দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা অনুযায়ী এই ঋণের জন্য ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে লাইবরের (লন্ডন আন্তব্যাংক সুদের হার) সঙ্গে অতিরিক্ত ২ শতাংশ সুদ যুক্ত করে শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংককে পরিশোধ করবে।
অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের এ ঋণের গ্যারান্টি দেবে শ্রীলঙ্কার সরকার ও দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পাশাপাশি ২৫ কোটি ডলার সমমূল্যের শ্রীলঙ্কান রুপি দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকে লিয়েন হিসেবে জমা থাকবে।
আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুত থাকতে হয়। জানা গেছে, শ্রীলঙ্কার অনুকূলে ১০ কোটি ডলার ছাড়ের পরও বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ওপরে অবস্থান করছে।
আর শ্রীলঙ্কা সাম্প্রতিক সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটে পড়েছে। দেশটির রিজার্ভের পরিমাণ সাম্প্রতিক সময়ে ৪ দশমিক ০৩ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
অন্যদিকে, বর্তমানে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দিয়ে ৮ মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের দিক থেকে ভারতের পরই বাংলাদেশের অবস্থান।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫