নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে চার দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার রাত ৮টার পরে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ ফ্লাইটটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
বৃহস্পতিবার সকালে নয়াদিল্লি থেকে জয়পুর যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে আজমির শরিফ পরিদর্শন ও হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতির কবর জিয়ারত করেন। এরপর স্থানীয় সময় বিকেল ৫টার প্রধানমন্ত্রী দেশের উদ্দেশ্যে রওনা দেন।
করোনা মহামারির আগে সর্বশেষ ২০১৯ সালে ভারত সফরে যান প্রধানমন্ত্রী। এরপর গত ৫ সেপ্টেম্বর নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণে বাংলাদেশ বিমানের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইটে নয়াদিল্লি যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে বৈঠক করেন। এসব বৈঠকে ব্যবসা-বাণিজ্য, জ্বালানি, অভিন্ন নদ-নদীর পানিবণ্টন, সীমান্তে হত্যা ও রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহযোগিতার বিষয়গুলো বেশি গুরুত্ব পায়।
নরেন্দ্র মোদি-শেখ হাসিনার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে সাতটি সমঝোতা স্মারক সই হয়। দুই প্রধানমন্ত্রী দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হন।
সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, ভারতের উত্তর পূর্ব অঞ্চলের উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী কিষান রেড্ডি, ভারতের আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি।
সফরের দ্বিতীয় দিন ৬ সেপ্টেম্বর সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ সফরে শেখ হাসিনা রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া দিল্লিতে হজরত নিজামুদ্দিন আউলিয়া দরগাহ পরিদর্শন করেন তিনি।
বাংলাদেশ-ভারত ব্যবসায়িক ফোরাম আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও যুদ্ধাহত ভারতীয় সৈনিকদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ‘মুজিব স্কলারশিপ’ দেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সফর সঙ্গী হিসেবে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে চার দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার রাত ৮টার পরে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ ফ্লাইটটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
বৃহস্পতিবার সকালে নয়াদিল্লি থেকে জয়পুর যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে আজমির শরিফ পরিদর্শন ও হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতির কবর জিয়ারত করেন। এরপর স্থানীয় সময় বিকেল ৫টার প্রধানমন্ত্রী দেশের উদ্দেশ্যে রওনা দেন।
করোনা মহামারির আগে সর্বশেষ ২০১৯ সালে ভারত সফরে যান প্রধানমন্ত্রী। এরপর গত ৫ সেপ্টেম্বর নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণে বাংলাদেশ বিমানের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইটে নয়াদিল্লি যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে বৈঠক করেন। এসব বৈঠকে ব্যবসা-বাণিজ্য, জ্বালানি, অভিন্ন নদ-নদীর পানিবণ্টন, সীমান্তে হত্যা ও রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহযোগিতার বিষয়গুলো বেশি গুরুত্ব পায়।
নরেন্দ্র মোদি-শেখ হাসিনার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে সাতটি সমঝোতা স্মারক সই হয়। দুই প্রধানমন্ত্রী দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হন।
সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, ভারতের উত্তর পূর্ব অঞ্চলের উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী কিষান রেড্ডি, ভারতের আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি।
সফরের দ্বিতীয় দিন ৬ সেপ্টেম্বর সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ সফরে শেখ হাসিনা রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া দিল্লিতে হজরত নিজামুদ্দিন আউলিয়া দরগাহ পরিদর্শন করেন তিনি।
বাংলাদেশ-ভারত ব্যবসায়িক ফোরাম আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও যুদ্ধাহত ভারতীয় সৈনিকদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ‘মুজিব স্কলারশিপ’ দেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সফর সঙ্গী হিসেবে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫