নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছর বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও নির্বাচন কমিশনারদের পদ শূন্য থাকায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
পদত্যাগ করে বিদায় নেওয়া কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন মাঠ পর্যায়ে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দিয়ে যায়নি। সংবিধান এবং ভোটার তালিকা বিধিমালা অনুযায়ী, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটার তালিকা প্রস্তুতের এখতিয়ার ইসির। এতে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের সম্মতির প্রয়োজন হয়। তাই নতুন কমিশন গঠন না হওয়া পর্যন্ত ইসি সচিবালয়ের এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার নেই। এর ফলে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ কর্মসূচি ঘোষণা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
ইসি সূত্র আরও জানায়, আইন অনুযায়ী আগামী জানুয়ারিতে হালনাগাদ ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। খসড়া তালিকার বিষয়ে জমা হওয়া দাবি, আপত্তি ইত্যাদি নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করতে হবে আগামী ২ মার্চ। সাধারণত বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ, তথ্যদাতাদের ছবি তোলা, চোখের আইরিশের রেকর্ড ও আঙুলের ছাপ নেওয়ার মতো কাজ শেষ করতে ৬ থেকে ৮ মাস সময়ের প্রয়োজন হয়।
সর্বশেষ ২০২২ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময়ে তখনকার ১৫ বছর বয়সীদের তথ্যও সংগ্রহ করা হয়। আগামী জানুয়ারিতে ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ায় তাদের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে। এ ছাড়া এই সময়ে যারা নিজ উদ্যোগে নির্বাচন কার্যালয়গুলোতে ভোটার হবে, তাদের নামও সেখানে যুক্ত হবে। এখন এই প্রক্রিয়াতেই ভোটার তালিকা হালনাগাদের দিকে যাচ্ছে ইসি সচিবালয়।
প্রতি বছর ২ মার্চ ভোটার দিবস উদ্যাপন করে ইসি। সেদিন হালনাগাদ ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়। চলতি বছরের ২ মার্চ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, দেশের ভোটার ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন।
এ বিষয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. মাহবুব আলম তালুকদারের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে ইতিমধ্যে ইসি সচিব শফিউল আজিম নির্বাচন কার্যালয়গুলোতে গিয়ে মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে ভোটার হতে পারেন এবং এনআইডি সেবা পান, সেই নির্দেশনা দিয়েছেন।
চলতি বছর বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও নির্বাচন কমিশনারদের পদ শূন্য থাকায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
পদত্যাগ করে বিদায় নেওয়া কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন মাঠ পর্যায়ে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দিয়ে যায়নি। সংবিধান এবং ভোটার তালিকা বিধিমালা অনুযায়ী, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটার তালিকা প্রস্তুতের এখতিয়ার ইসির। এতে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের সম্মতির প্রয়োজন হয়। তাই নতুন কমিশন গঠন না হওয়া পর্যন্ত ইসি সচিবালয়ের এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার নেই। এর ফলে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ কর্মসূচি ঘোষণা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
ইসি সূত্র আরও জানায়, আইন অনুযায়ী আগামী জানুয়ারিতে হালনাগাদ ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। খসড়া তালিকার বিষয়ে জমা হওয়া দাবি, আপত্তি ইত্যাদি নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করতে হবে আগামী ২ মার্চ। সাধারণত বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ, তথ্যদাতাদের ছবি তোলা, চোখের আইরিশের রেকর্ড ও আঙুলের ছাপ নেওয়ার মতো কাজ শেষ করতে ৬ থেকে ৮ মাস সময়ের প্রয়োজন হয়।
সর্বশেষ ২০২২ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময়ে তখনকার ১৫ বছর বয়সীদের তথ্যও সংগ্রহ করা হয়। আগামী জানুয়ারিতে ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ায় তাদের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে। এ ছাড়া এই সময়ে যারা নিজ উদ্যোগে নির্বাচন কার্যালয়গুলোতে ভোটার হবে, তাদের নামও সেখানে যুক্ত হবে। এখন এই প্রক্রিয়াতেই ভোটার তালিকা হালনাগাদের দিকে যাচ্ছে ইসি সচিবালয়।
প্রতি বছর ২ মার্চ ভোটার দিবস উদ্যাপন করে ইসি। সেদিন হালনাগাদ ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়। চলতি বছরের ২ মার্চ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, দেশের ভোটার ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন।
এ বিষয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. মাহবুব আলম তালুকদারের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে ইতিমধ্যে ইসি সচিব শফিউল আজিম নির্বাচন কার্যালয়গুলোতে গিয়ে মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে ভোটার হতে পারেন এবং এনআইডি সেবা পান, সেই নির্দেশনা দিয়েছেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫