রাশেদ নিজাম, মাওয়া থেকে
আর মাত্র এক ঘণ্টা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করবেন দক্ষিণের মানুষের দীর্ঘদিনের চাওয়া পদ্মা সেতুর। এ উপলক্ষে মাওয়া প্রান্তে আয়োজিত সুধী সমাবেশ ও উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন দেশের সব শ্রেণির ব্যক্তিরা। সমাবেশস্থলে ঢোকার আগে গণমাধ্যমের সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা বলেছেন তাঁরা।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বললেন
ঈদের চাঁদ দেখে যেমন খুশি লাগে, তার চেয়েও বেশি। নিজের টাকায় পদ্মা সেতু, এর চেয়ে খুশির আর কী হতে পারে? যারা বিরোধিতা করেছিল, তারাও আজ উচ্ছ্বসিত। যারা অর্থায়ন করেও সরে গেছে, তারাও প্রশংসা করছে। কিন্তু বিএনপি এমন এক দল, এই সময়েও তাদের নানা কথা। অভিনন্দন জানাতেও তাদের দৈন্যতা প্রকাশ পেয়েছে।
নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বললেন
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তি এনে দিয়েছিলেন। স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। তাঁর কন্যা আজ দিলেন পদ্মা সেতু। আমাদের গর্বের বিষয়।
সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ সেলিম বললেন
বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে সবচেয়ে খুশি হতেন। তাঁর ইচ্ছা ছিল পদ্মা সেতু দিয়ে বাড়ি যাবেন। স্বাধীনতার পর থেকেই বিরোধীরা চেষ্টা করে যাচ্ছে। তারা চায় না বাংলাদেশ ভালো থাকুক। পদ্মা সেতু নিয়েও অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। সব পেরিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। তবু সেই বিরোধিতাকারীরা থেমে নেই। আপনারা থাকবেন না, কিন্তু এই সেতু থাকবে।
জাইকা বাংলাদেশের চিফ রিপ্রেজেনটেটিভ ইউহো হায়াকাওয়া বললেন
বাংলাদেশ তাদের সক্ষমতার পরিচয় দিয়েছে পদ্মা সেতুর মাধ্যমে। বিষয়টি খুবই উচ্ছ্বাসের।
হাসানুল হক ইনু বললেন
এই সেতুর ওপর দিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামী নির্বাচনে আবারও দেশ শাসনের দায়িত্ব পাবে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলীয় জোট।
রাশেদ খান মেনন বললেন
পদ্মা সেতু আত্মবিশ্বাসের প্রতীক। একদিকে সারা দেশে বন্যা হচ্ছে, অন্যদিকে এই সেতু ঘিরে আনন্দের হিল্লোল বয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের বিস্ময়। অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। পদ্মা সেতু সেই সব ষড়যন্ত্রের উত্তর। আগামী নির্বাচনে এই সেতু দেশকে সামনে অনন্য জায়গায় নিয়ে যাবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ফজলে নূর তাপস বললেন
পুরো জাতি আনন্দিত, ঐক্যবদ্ধ। এটা যে আমাদের উৎসব, আনন্দের বিষয়, তা সবার মাঝে প্রকাশ পাচ্ছে। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, দাবায় রাখতে পারবা না। তাঁর নতুন নিদর্শন পদ্মা সেতু। এটা গর্বের আনন্দের উল্লাসের বিজয়ের।
পদ্মা সেতুর চাপ পড়বে ঢাকায় আপনার অংশে বেশি, কীভাবে সামাল দেবেন?
দক্ষিণের লোক পদ্মার ওপর দিয়ে আসবে সবাইকে স্বাগতম। আন্তজেলা বাসের জন্য চারটি নতুন টার্মিনাল করতে চাচ্ছি। তারা যেন ঢাকার ভেতর দিয়ে গাজীপুরসহ উত্তরের অন্য জেলায় যেতে না হয়। বাসগুলো সেসব টার্মিনালে থামবে। যাতে যাত্রীরা এরপর ঢাকার ভেতর দিয়ে অন্য বাহন নিয়ে যেতে পারে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বললেন
আমাদের বিশ্বাস ছিল, কিন্তু অনেকের অবিশ্বাস ছিল এটা হবে না কোনো দিন। এটা শুধু একটা চতুরতা। প্রমাণ করলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। পদ্মা সেতু সততার প্রতীক, আত্মবিশ্বাসের প্রতীক।
আর মাত্র এক ঘণ্টা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করবেন দক্ষিণের মানুষের দীর্ঘদিনের চাওয়া পদ্মা সেতুর। এ উপলক্ষে মাওয়া প্রান্তে আয়োজিত সুধী সমাবেশ ও উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন দেশের সব শ্রেণির ব্যক্তিরা। সমাবেশস্থলে ঢোকার আগে গণমাধ্যমের সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা বলেছেন তাঁরা।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বললেন
ঈদের চাঁদ দেখে যেমন খুশি লাগে, তার চেয়েও বেশি। নিজের টাকায় পদ্মা সেতু, এর চেয়ে খুশির আর কী হতে পারে? যারা বিরোধিতা করেছিল, তারাও আজ উচ্ছ্বসিত। যারা অর্থায়ন করেও সরে গেছে, তারাও প্রশংসা করছে। কিন্তু বিএনপি এমন এক দল, এই সময়েও তাদের নানা কথা। অভিনন্দন জানাতেও তাদের দৈন্যতা প্রকাশ পেয়েছে।
নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বললেন
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তি এনে দিয়েছিলেন। স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। তাঁর কন্যা আজ দিলেন পদ্মা সেতু। আমাদের গর্বের বিষয়।
সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ সেলিম বললেন
বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে সবচেয়ে খুশি হতেন। তাঁর ইচ্ছা ছিল পদ্মা সেতু দিয়ে বাড়ি যাবেন। স্বাধীনতার পর থেকেই বিরোধীরা চেষ্টা করে যাচ্ছে। তারা চায় না বাংলাদেশ ভালো থাকুক। পদ্মা সেতু নিয়েও অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। সব পেরিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। তবু সেই বিরোধিতাকারীরা থেমে নেই। আপনারা থাকবেন না, কিন্তু এই সেতু থাকবে।
জাইকা বাংলাদেশের চিফ রিপ্রেজেনটেটিভ ইউহো হায়াকাওয়া বললেন
বাংলাদেশ তাদের সক্ষমতার পরিচয় দিয়েছে পদ্মা সেতুর মাধ্যমে। বিষয়টি খুবই উচ্ছ্বাসের।
হাসানুল হক ইনু বললেন
এই সেতুর ওপর দিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামী নির্বাচনে আবারও দেশ শাসনের দায়িত্ব পাবে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলীয় জোট।
রাশেদ খান মেনন বললেন
পদ্মা সেতু আত্মবিশ্বাসের প্রতীক। একদিকে সারা দেশে বন্যা হচ্ছে, অন্যদিকে এই সেতু ঘিরে আনন্দের হিল্লোল বয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের বিস্ময়। অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। পদ্মা সেতু সেই সব ষড়যন্ত্রের উত্তর। আগামী নির্বাচনে এই সেতু দেশকে সামনে অনন্য জায়গায় নিয়ে যাবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ফজলে নূর তাপস বললেন
পুরো জাতি আনন্দিত, ঐক্যবদ্ধ। এটা যে আমাদের উৎসব, আনন্দের বিষয়, তা সবার মাঝে প্রকাশ পাচ্ছে। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, দাবায় রাখতে পারবা না। তাঁর নতুন নিদর্শন পদ্মা সেতু। এটা গর্বের আনন্দের উল্লাসের বিজয়ের।
পদ্মা সেতুর চাপ পড়বে ঢাকায় আপনার অংশে বেশি, কীভাবে সামাল দেবেন?
দক্ষিণের লোক পদ্মার ওপর দিয়ে আসবে সবাইকে স্বাগতম। আন্তজেলা বাসের জন্য চারটি নতুন টার্মিনাল করতে চাচ্ছি। তারা যেন ঢাকার ভেতর দিয়ে গাজীপুরসহ উত্তরের অন্য জেলায় যেতে না হয়। বাসগুলো সেসব টার্মিনালে থামবে। যাতে যাত্রীরা এরপর ঢাকার ভেতর দিয়ে অন্য বাহন নিয়ে যেতে পারে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বললেন
আমাদের বিশ্বাস ছিল, কিন্তু অনেকের অবিশ্বাস ছিল এটা হবে না কোনো দিন। এটা শুধু একটা চতুরতা। প্রমাণ করলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। পদ্মা সেতু সততার প্রতীক, আত্মবিশ্বাসের প্রতীক।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৩ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৩ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৩ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৩ দিন আগে