ঢাবি প্রতিনিধি
দেশ কোন নীতির দিকে যাবে—সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে না কি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এমন মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দাবিতে লেখক, শিল্পী, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন আনু মুহাম্মদ।
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বাংলাদেশে আজ আমরা শাহবাগে আছি, আপনারা জানেন—দিল্লীতে অনেকগুলো ঘটনা ঘটছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ৷ নরেন্দ্র মোদি আবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সভা করেছেন, শেখ হাসিনা বাইডেন-মোদির সঙ্গে হাস্যমুখে ছবি তুলেছেন। কোন নীতির দিকে যাবে, সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে নাকি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এটা আরেকটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক অবস্থা।’
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘দিল্লিতে কেন বাইডেনের সঙ্গে, মোদির সঙ্গে বৈঠক করে বাংলাদেশের ভবিষ্যত নির্ধারিত হবে। বাংলাদেশের ভাগ্য কেন দিল্লিতে, বেইজিংয়ে, ওয়াশিংটনে কিংবা মস্কোতে নির্ধারণ হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নির্ধারিত হবে বাংলাদেশর মাটিতে। মত প্রকাশ ও ভোটাধিকারের আন্দোলন কার্যত বাংলাদেশের ভাগ্যকে ওয়াশিংটন কিংবা বেইজিং থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার আন্দোলন। বাংলাদেশের মানুষ যাতে নিজেদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে পারেন—সেই শক্তিকে অর্জন করা, সেই শক্তিকে সম্প্রসারিত করার জন্য এ আন্দোলনের সম্প্রসারণ দরকার। এই আন্দোলন (ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার) হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আন্দোলন। ’
বর্তমান সরকার উন্নয়নকে ধর্ম হিসেবে ব্যবহার করছে মন্তব্য করে আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বড় বড় অবকাঠামো নির্মাণ করে লক্ষ কোটি কোটি টাকা পাচার করা—এটাকে উন্নয়ন বলে মানুষের সামনে হাজির করা হচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের মাঝে এটি একটি প্রতিষ্ঠিত ধারণার কারণে সম্ভব হচ্ছে। উন্নয়ন মানে মানুষের শিক্ষা, খাদ্য, চিকিৎসা, অধিকার এবং নিরাপত্তা। সবচেয়ে বড় কথা হল দেশের ওপর তার মালিকানা, দেশের ওপর তার কর্তৃত্ব; এটা হল আসলে উন্নয়ন। কিন্তু বর্তমান সরকার উন্নয়নের যে ধর্ম দেখাচ্ছেন, রূপ ও ঝলমলে জিনিস দেখিয়ে নিজের স্বৈরতন্ত্র জায়েজ করতে চাচ্ছেন।
আনু মুহাম্মদ আরও বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের যা যা বৈশিষ্ট্য দরকার তা বর্তমান সরকারের রয়েছে। স্বৈরতন্ত্র যখন সম্মতি সমাজ তৈরি করে তখন ফ্যাসিবাদের দিকে যাত্রা করে। সম্মতি সমাজ তৈরি করার ক্ষেত্রে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ভূমিকা হচ্ছে ভয়ংকর। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি ছিল। আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে, এরশাদের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বমূলক ভূমিকা ছিল। সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতশত শিক্ষক এখন স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে বিবৃতি দিচ্ছে। তারা কিছুদিন পরপর স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে, লুন্ঠনের পক্ষে, সম্পদ পাচারের পক্ষে বিবৃতি দেয়।’
জাহাঙ্গীরননগর বিশ্ববিদ্যালেয়র সাবেক এ অধ্যাপক বলেন, ‘এস আলম গ্রুপ হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে দিল, সামিট বাংলাদেশের সম্পদ পাচার করে সিঙ্গাপুরের অন্যতম ধনীতে পরিণত হয়েছে। সুন্দরবন বিনাশী প্রকল্প হচ্ছে, ভারতকে খুশি করার জন্য। রাশিয়াকে খুশি করার জন্য ভয়ংকর পারমাণবিক প্রকল্প করা হচ্ছে। ট্রানজিট করে ভারতকে বন্দর, সড়ক সব দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কোনোটার বিরুদ্ধে এ শিক্ষকদের দাড়াতে দেখি না। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের নামে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তুলে নেওয়া হচ্ছে, এই শিক্ষকদের আওয়াজ করতে দেখি নাই। এই ধরণের শিক্ষকেরা স্বৈরতন্ত্রকে ফ্যাসিবাদের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের জীবন দুর্বিষহ হচ্ছে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জীবন আরো দুর্বিষহ হবে—এখান থেকে মুক্তি পেতে হলে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আমাদের লড়াই করতে হবে।’
সমাবেশে অবাধ নির্বাচন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষতার পক্ষে এবং মত প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত ও ভোটাধিকার হরণ করার বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার অঙ্গীকার করেন কবি-শিল্পীরা। শপথ বাক্য পাঠ করান মানবাধিকারকর্মী রাখাল রাহা। শপথ বাক্যে বলা হয়, ভোট হলো নাগরিকের মত প্রকাশের সর্বোচ্চ রূপ। ভোটাধিকার ছাড়া মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে পারে না। তাই যে দলই রাষ্ট্র পরিচালনা করুক, লেখক-শিল্পী-শিক্ষক-সাংবাদিকরা কখনও ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিপক্ষে যেতে পারেন না। তাই তারা ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য একত্র হয়েছেন।
কথা সাহিত্যিক ও ঔপন্যাসিক মাহবুব মোর্শেদের আহ্বানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক এহসান মাহমুদ। সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান, মোহাম্মদ আজম, সামিনা লুৎফা, আলোকচিত্রী শহীদুল আলম প্রমুখ। বক্তব্য রাখেন ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর, পরিবেশকর্মী মাহা মির্জা, কথাসাহিত্যিক আফসানা বেগম, লেখক হেলাল মহিউদ্দিন, প্রগতি লেখক সংঘের অন্যতম সংগঠক শামসুজ্জামান ভুঁইয়া, আদর্শ প্রকাশনীর প্রকাশক মাহবুব রহমান, কবি ফিরোজ আহমেদ, কবি আহসান হাবীব, কবি সৈকত আমিন, কবি হাসান জামিল প্রমুখ।
দেশ কোন নীতির দিকে যাবে—সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে না কি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এমন মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দাবিতে লেখক, শিল্পী, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন আনু মুহাম্মদ।
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বাংলাদেশে আজ আমরা শাহবাগে আছি, আপনারা জানেন—দিল্লীতে অনেকগুলো ঘটনা ঘটছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ৷ নরেন্দ্র মোদি আবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সভা করেছেন, শেখ হাসিনা বাইডেন-মোদির সঙ্গে হাস্যমুখে ছবি তুলেছেন। কোন নীতির দিকে যাবে, সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে নাকি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এটা আরেকটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক অবস্থা।’
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘দিল্লিতে কেন বাইডেনের সঙ্গে, মোদির সঙ্গে বৈঠক করে বাংলাদেশের ভবিষ্যত নির্ধারিত হবে। বাংলাদেশের ভাগ্য কেন দিল্লিতে, বেইজিংয়ে, ওয়াশিংটনে কিংবা মস্কোতে নির্ধারণ হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নির্ধারিত হবে বাংলাদেশর মাটিতে। মত প্রকাশ ও ভোটাধিকারের আন্দোলন কার্যত বাংলাদেশের ভাগ্যকে ওয়াশিংটন কিংবা বেইজিং থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার আন্দোলন। বাংলাদেশের মানুষ যাতে নিজেদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে পারেন—সেই শক্তিকে অর্জন করা, সেই শক্তিকে সম্প্রসারিত করার জন্য এ আন্দোলনের সম্প্রসারণ দরকার। এই আন্দোলন (ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার) হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আন্দোলন। ’
বর্তমান সরকার উন্নয়নকে ধর্ম হিসেবে ব্যবহার করছে মন্তব্য করে আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বড় বড় অবকাঠামো নির্মাণ করে লক্ষ কোটি কোটি টাকা পাচার করা—এটাকে উন্নয়ন বলে মানুষের সামনে হাজির করা হচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের মাঝে এটি একটি প্রতিষ্ঠিত ধারণার কারণে সম্ভব হচ্ছে। উন্নয়ন মানে মানুষের শিক্ষা, খাদ্য, চিকিৎসা, অধিকার এবং নিরাপত্তা। সবচেয়ে বড় কথা হল দেশের ওপর তার মালিকানা, দেশের ওপর তার কর্তৃত্ব; এটা হল আসলে উন্নয়ন। কিন্তু বর্তমান সরকার উন্নয়নের যে ধর্ম দেখাচ্ছেন, রূপ ও ঝলমলে জিনিস দেখিয়ে নিজের স্বৈরতন্ত্র জায়েজ করতে চাচ্ছেন।
আনু মুহাম্মদ আরও বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের যা যা বৈশিষ্ট্য দরকার তা বর্তমান সরকারের রয়েছে। স্বৈরতন্ত্র যখন সম্মতি সমাজ তৈরি করে তখন ফ্যাসিবাদের দিকে যাত্রা করে। সম্মতি সমাজ তৈরি করার ক্ষেত্রে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ভূমিকা হচ্ছে ভয়ংকর। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি ছিল। আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে, এরশাদের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বমূলক ভূমিকা ছিল। সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতশত শিক্ষক এখন স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে বিবৃতি দিচ্ছে। তারা কিছুদিন পরপর স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে, লুন্ঠনের পক্ষে, সম্পদ পাচারের পক্ষে বিবৃতি দেয়।’
জাহাঙ্গীরননগর বিশ্ববিদ্যালেয়র সাবেক এ অধ্যাপক বলেন, ‘এস আলম গ্রুপ হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে দিল, সামিট বাংলাদেশের সম্পদ পাচার করে সিঙ্গাপুরের অন্যতম ধনীতে পরিণত হয়েছে। সুন্দরবন বিনাশী প্রকল্প হচ্ছে, ভারতকে খুশি করার জন্য। রাশিয়াকে খুশি করার জন্য ভয়ংকর পারমাণবিক প্রকল্প করা হচ্ছে। ট্রানজিট করে ভারতকে বন্দর, সড়ক সব দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কোনোটার বিরুদ্ধে এ শিক্ষকদের দাড়াতে দেখি না। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের নামে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তুলে নেওয়া হচ্ছে, এই শিক্ষকদের আওয়াজ করতে দেখি নাই। এই ধরণের শিক্ষকেরা স্বৈরতন্ত্রকে ফ্যাসিবাদের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের জীবন দুর্বিষহ হচ্ছে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জীবন আরো দুর্বিষহ হবে—এখান থেকে মুক্তি পেতে হলে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আমাদের লড়াই করতে হবে।’
সমাবেশে অবাধ নির্বাচন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষতার পক্ষে এবং মত প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত ও ভোটাধিকার হরণ করার বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার অঙ্গীকার করেন কবি-শিল্পীরা। শপথ বাক্য পাঠ করান মানবাধিকারকর্মী রাখাল রাহা। শপথ বাক্যে বলা হয়, ভোট হলো নাগরিকের মত প্রকাশের সর্বোচ্চ রূপ। ভোটাধিকার ছাড়া মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে পারে না। তাই যে দলই রাষ্ট্র পরিচালনা করুক, লেখক-শিল্পী-শিক্ষক-সাংবাদিকরা কখনও ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিপক্ষে যেতে পারেন না। তাই তারা ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য একত্র হয়েছেন।
কথা সাহিত্যিক ও ঔপন্যাসিক মাহবুব মোর্শেদের আহ্বানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক এহসান মাহমুদ। সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান, মোহাম্মদ আজম, সামিনা লুৎফা, আলোকচিত্রী শহীদুল আলম প্রমুখ। বক্তব্য রাখেন ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর, পরিবেশকর্মী মাহা মির্জা, কথাসাহিত্যিক আফসানা বেগম, লেখক হেলাল মহিউদ্দিন, প্রগতি লেখক সংঘের অন্যতম সংগঠক শামসুজ্জামান ভুঁইয়া, আদর্শ প্রকাশনীর প্রকাশক মাহবুব রহমান, কবি ফিরোজ আহমেদ, কবি আহসান হাবীব, কবি সৈকত আমিন, কবি হাসান জামিল প্রমুখ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫